Web bengali.cri.cn   
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর কয়েকটি অর্থনৈতিক সংবাদ--২০১৫/৩/৯
  2015-03-09 18:42:02  cri

১.কর্মসংস্থান, সক্ষমতা এবং ব্যবসায় ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব—এ তিন সূচকেই বাংলাদেশের নারীরা এগিয়েছেন, কমেছে পুরুষের সঙ্গেনারীর ব্যবধান।প্রযুক্তিভিত্তিক লেনদেন সেবা প্রদানকারী বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান মাস্টারকার্ডের এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।

২০১৪ সালের দ্বিতীয়ার্ধের 'ইনডেক্স অব উইমেনস অ্যাডভান্সমেন্ট' (আইডব্লিউএ) শীর্ষক জরিপটি করা হয়। জরিপ অনুসারে, বিগত আট বছরে প্রতিটি সূচকেই ধারাবাহিতভাবে বাংলাদেশের পয়েন্ট বেড়েছে। এ অর্থ,বাংলাদেশের নারীদের অবস্থার উন্নতি ঘটেছে। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১৬টি দেশের নারীর আর্থসামাজিক অবস্থান তুলে ধরতে জরিপটি চালানো হয়। ১৬ দেশের মধ্যে ৪৪.৬ পয়েন্ট পেয়ে সার্বিকভাবে ১৫তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

জরিপ অনুসারে, কর্মসংস্থান সূচকে বাংলাদেশ ৮৩.৩ পয়েন্ট পেয়ে দশম স্থানে আছে। এ সূচকে বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে ভারত, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপিন্স ও ভিয়েতনাম। শিক্ষার মাধ্যমে নিজেদের উপযোগী বা সক্ষম করে গড়ে তোলার সূচকে ৮৭.৬ পয়েন্ট পেয়েবাংলাদেশের অবস্থান ১৪তম। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়ার চেয়ে এগিয়ে আছে। তবে রাজনীতি বা ব্যবসায়ে নেতৃত্বের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নারীদের অবস্থান বেশ দুর্বল। ১৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সবার শেষে এবং অর্জিত পয়েন্ট মাত্র ১২.১।

২.টানা দুই মাস ধরে রাজনৈতিক অস্থিরতার পরও বাংলাদেশে বাড়ছে রপ্তানি আয়। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) রপ্তানি খাতে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ২০৩১ কোটি ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২. ৪৩ শতাংশ বেশি।রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) বরাত দিয়ে বিডিনিউজ এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে গত বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় ৫.১৫ শতাংশ বেশি রপ্তানি আয় দেশে এসেছে।

এ ছাড়া, জানুয়ারিতে রপ্তানি খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল প্রায় ৫ শতাংশ। আর জুলাই-জানুয়ারি সময়ে প্রবৃদ্ধি ছিল ২.০৬ শতাংশ।

উল্লেখ্য, চলতি অর্থবছরে রপ্তানি থেকে ৩৩২০ কোটি ডলার আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সরকারের। জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়েলক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আয় হয়েছে ৪.৫৬ শতাংশ কম।

৩.তৈরি পোশাক রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারছে না বাংলাদেশ। গত বছরের টানা ১১ মাসের ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের জানুয়ারিতেও দেশটিতে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে।ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্স অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল (অটেক্সা)-রসম্প্রতি প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

পরিসংখ্যান অনুসারে, আলোচ্য মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ৪৪ কোটি ৭০ লাখ ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে; যা গত বছরের একই সময়ের ৪৮ কোটি ডলারের চেয়ে ৭.১৬ শতাংশ কম। জানুয়ারিতে ১৫ কোটি ২১ লাখ বর্গমিটার সমপরিমাণ পোশাক রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ; যা গত বছরের একই মাসের তুলনায় ৮.৩৮ শতাংশ কম।

এ ছাড়া, ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি সর্বনিম্ন ০.২০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ৩.৫০ শতাংশ কমেছে। সে বছর দেশটিতে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয় ৪৮৩ কোটি ডলারের পোশাক। এই আয় আগের ২০১৩ সালের ৪৯৪ কোটি ডলারের চেয়ে ২.২৯ শতাংশ কম।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বিশ্বের মোট ১০৪টি দেশ থেকে গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র ৬৫২ কোটি ডলারের পোশাক আমদানি করেছে; যা গত বছরের একই সময়ের ৬৮৪ কোটি ডলারের চেয়ে ৪.৬০ শতাংশ কম।

যুক্তরাষ্ট্রে আলোচ্য সময়ে চীন থেকে ২৩৫, ভিয়েতনাম থেকে ৭৯, বাংলাদেশ থেকে ৪৪ দশমিক ৭০, ইন্দোনেশিয়া থেকে ৪১, ভারত থেকে ৩০ ও মেক্সিকো থেকে ২৬ কোটি ডলারের পোশাক পণ্য আমদানি করে। এই হিসাব বিবেচনা করলে দেশটিতে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ এখন তৃতীয় অবস্থানে আছে। তবে জানুয়ারিতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হলেও প্রতিযোগী ভিয়েতনাম ও ভারত যথাক্রমে ১.৩৪ ও ৫.২৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে।

৪.বাংলাদেশের বিদ্যুতচাহিদামেটাতেঘোড়াশালেরপুরনোবিদ্যুত্কেন্দ্রটি সংস্কারকরেউত্পাদনক্ষমতাবাড়াতেএকটিবড়প্রকল্পহাতেনিয়েছে সরকার।ঘোড়াশাল তৃতীয় ইউনিটে শুরুতে বিদ্যুতউত্পাদনক্ষমতাছিল২১৭মেগাওয়াট।পুরনোহওয়ায় এখন তা কমে ১৭০ মেগাওয়াটে নেমে এসেছে। সংস্কারের মাধ্যমে তা ৪১৬ মেগাওয়াটে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এই প্রকল্পটিসহ ৩৫১১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার সাতটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়।

সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের জানান, ঘোড়াশাল তৃতীয় ইউনিট রি-পাওয়ারিং প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, দেশের বর্ধিত বিদ্যুত চাহিদামেটানোএবংবিদ্যুত ব্যবস্থারস্থায়িত্বওনির্ভরযোগ্যতাবাড়ানো।এছাড়া, পুরনো বিদ্যুত কেন্দ্রেরকার্যকাল, কর্মক্ষমতা এবং কর্মদক্ষতা বাড়ানো এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য বলেও জানান তিনি।

প্রকল্পটির মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২৫১৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারের তহবিল থেকে ৮৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকা জোগান দেওয়া হবে। ৪১৩ কোটি ২ লাখ টাকা বাংলাদেশ বিদ্যুত উন্নয়নবোর্ড (পিডিবি) তাদেরনিজস্বতহবিলথেকেখরচকরবে।বাকি ২০১৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকা প্রকল্পসাহায্য হিসেবে আসবে বলে ধরা হয়েছে। তবে কোন সংস্থা থেকে আসবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।পিডিবি ২০১৭ সালের ডিসেম্বর নাগাদ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।

৫.বিশ্বজুড়ে রেমিটেন্স ফি ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে এক শতাংশ করার পক্ষে মত দিয়েছে বাংলাদেশ।জাতিসংঘের 'গ্লোবাল ফান্ড ফর মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট' এর চেয়ারম্যান হিসাবে বিশ্বব্যাপী রেমিটেন্স ফি কমিয়ে আনতে বাংলাদেশ আগ্রহী বলে জানিয়ে দিয়েছেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এ কে এ মোমেন।শনিবার নিউ ইয়র্কের জ্যামাইকায় সোনালী ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সোনালী এক্সচেঞ্জের গ্রাহক সমাবেশে বক্তব্যে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, গত বছর সারাবিশ্বে লেনদেন হওয়া রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ৪৮০০০ কোটি ডলার, যা এ বছর বেড়ে ৬০০০০ কোটি ডলার হবে বলে অর্থনীতিবিদরা আশা করছেন। এর মানে উন্নয়নশীলবিশ্বেরসার্বিকউন্নয়নেরেমিটেন্সেরপ্রভাবঅপরিহার্য হয়ে দেখা দিয়েছে এবং বাংলাদেশও এর সুফল পাচ্ছে।

মোমেন বলেন, কিন্তু তথ্য-প্রযুক্তির উত্কর্ষ সাধিতহলেওরেমিটেন্সপাঠানোরফিএখনওঅনেকক্ষেত্রেইবেশিবলেমনেকরাহচ্ছে।প্রেরিতঅর্থেরওপরগড়ে১০শতাংশপর্যন্তফিনেওয়াহচ্ছেকোথাওকোথাও।জাতিসংঘ ফি কমিয়ে অর্ধেকে নামিয়ে আনার চেষ্টা করছে এবং এই ফান্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে বাংলাদেশ চাচ্ছে ফি ১ শতাংশে নামিয়ে আনতে।

৬.ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ভ্যাটমুক্ত বার্ষিক টার্নওভার সীমা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। বিদ্যমান আইন অনুযায়ী বার্ষিক টার্নওভারের পরিমাণ ২৪ লাখ টাকা পর্যন্ত মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাটের আওতামুক্ত। এখন সেটা বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা নির্ধারণ করার দাবি জানানো হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে। রোববার ঢাকায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠক শেষে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, ভ্যাট আইনের সংশোধন নিয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে তাদের আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে নতুন ভ্যাট আইন নিয়ে পূর্বের সুপারিশকৃত ১০টি বিষয়ে কথা হয়েছে। সবগুলো একবারে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। ধাপে ধাপে বাজেটের মাধ্যমে এগুলো সমন্বয় করা হবে বলে মন্ত্রী জানিয়েছেন।

অর্থমন্ত্রী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সুবিধার জন্য বার্ষিক টার্নওভারের সীমা ২৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা নির্ধারণের বিষয়টি মেনে নিয়েছেন বলেও তিনি জানান।

উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ১০০ কোটি ডলারের 'বর্ধিত ঋণ সহায়তা'র শর্ত হিসেবে 'ভ্যাট আইন-২০১২' প্রণয়ন করে সরকার। ২০১৪ সালে জুলাই থেকে এটি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের কথা ছিল। কিন্তু ভ্যাট আইন সংশোধনের জন্য ব্যবসায়ীদের প্রবল আপত্তির মুখে এটি বাস্তবায়নের তারিখ এক বছর পিছিয়ে ২০১৫ সালের ১ জুলাই নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে আইএমএফ মিশনের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা সফর করছে। এ কারণে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে ভ্যাট আইনের সংশোধন নিয়ে অর্থমন্ত্রীর সাথে বৈঠক হয়।

৭. ভারতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ মঞ্জুর করেছে বিশ্বব্যাঙ্ক। স্মল ইন্ডাস্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (সিডবি) এবং পার্টিসিপেটিং ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউসন্স (পিএফআই)-এর মাধ্যমে শিল্প সংস্থাগুলিকে সরাসরি এই ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। যার মধ্যে থাকবে নতুন সংস্থা চালু করতে চাইলে টাকা জোগানো এবং পরিষেবা ও উত্পাদন শিল্পে ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা।

ভারতে বিশ্বব্যাঙ্কের ডিরেক্টর ওন্নো রুহ্‌ল বলেন, প্রতি বছর দেশে শ্রমিকের তালিকায় নতুন করে ৮০ লক্ষ জন যোগ হচ্ছেন। তাঁদের রোজগারের রাস্তা করে দেওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প অন্যতম ভূমিকা রাখছে। কিন্তু ক্ষুদ্রশিল্পের উন্নয়ন পরিকল্পনাকে বাস্তব রূপ দিতে হলে প্রয়োজন সঠিক বিনিয়োগের। আর এই জায়গাতেই জোর দিতে ঋণের ব্যবস্থা করতে আগ্রহী বিশ্বব্যাঙ্ক। এই ঋণ দান প্রকল্পে পরিষেবা ও উত্পাদন শিল্পে পিছিয়ে পড়া রাজ্যগুলির ওপর জোর দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছন তিনি।

উল্লেখ্য, ভারতে শিল্প সংস্থাগুলির ৮০ শতাংশের বেশিই হল ক্ষুদ্র ও মাঝারি মানের। এসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন ৬ কোটিরও বেশি মানুষ। প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে দেশের উত্পাদন শিল্পের ৪৫ শতাংশ এবং রফতানি বাজারের ৪০ শতাংশই আসে এই শিল্পগুলির হাত ধরে। তবে ৫০ শতাংশের বেশি ছোট শিল্প রয়েছে পিছিয়ে পড়া রাজ্যগুলিতে। যাদের কাছে অনেক সময়ই ঋণের সুবিধা পৌঁছায় না।

৮.পাকিস্তান সরকার শিগগিরই একটি অটোমোবাইল নীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছে। গত শনিবার পাক বাণিজ্যমন্ত্রী খুররম দস্তগির খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, নতুন নীতির উদ্দেশ্য হবে এ খাতে আরো বিনিয়োগ আকর্ষণ করা এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।

৯.তিনটি দেশে সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকশের মন্ত্রিসভার কয়েকজন প্রভাবশালী সদস্যের ব্যাংক হিসাবের সন্ধান পেয়েছে শ্রীলংকার বর্তমান সরকার। দেশ তিনটি হচ্ছে ইউক্রেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সুইজারল্যান্ড। সম্প্রতি লংকান অর্থমন্ত্রী রাভি কারুনানায়েকে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, পাচারকৃত ওই অর্থ দিয়ে দেশের বাজেট ঘাটতির ৭৫ শতাংশ পূরণ করা সম্ভব। তিনি আরো জানান, বিদেশে গচ্ছিত দেশের এ অর্থ ফেরত আনতে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

(তথ্যসূত্র: ইত্তেফাক, প্রথম আলো, বিডিনিউজ, আনন্দবাজার পত্রিকা, কলম্বো পেইজ, সিনহুয়া, ডন ডটকম ইত্যাদি)

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদন
মন্তব্যের পাতা
ভিডিও চিত্র
সাক্ষাত্কার
চিঠিপত্র
Play Stop
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040