|
১৯৮৪ সালে তাঁর লেখা ছোট গল্প "নানীর তারা"ও সারা দেশের শ্রেষ্ঠ ছোটো গল্প হিসেবে নির্বাচিত হয়। তাঁর রচনার ভাষা সহজ সরল, সংলাপ সরস ও দার্শনিক তত্বের আলোকে উজ্জ্বল। বস্তুবাদ ও সাংকেতিকতার সমন্বয়ে তাঁর রচনাশৈলি স্বতন্ত্র ধরনের।
তিনি দু'টো চলচ্চিত্রের কাহিনীও লিখেছেন, একটির নাম: "স্বপ্ন দেখার মৌসুম" অন্যটি হচ্ছে: মৃত্যুদেবতা ও বালিকা। এ দু'টো চলচ্চিত্রের পরিচালক হলেন লিনহংথং।"স্বপ্ন দেখার মৌসুম" যে তিনটা পুরস্কার পেয়েছে তা হলো : নবম স্বর্ণ মোরগ চলচ্চিত্র পুরস্কার ,তৃতীয় শিশু চলচ্চিত্রের বিশেষ শিল্পকলা পুরস্কার এবং ১৯৮৮ সালের বেতার ও টিভি মন্ত্রণালয়ের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার । " মৃত্যুদেবতা ও বালিকা" যথার্থভাবে জীবনের মূল্য ফুটিয়ে তোলার জন্য ১৯৮৯ সালের বুলগেরিয়ার ত্রয়োদশ ওয়ার্না আন্তর্জাতিক রেডক্রস সোসাইটির চলচ্চিত্র উত্সবের সম্মাননা পুরস্কার পায়।
নিজে একজন প্রতিবন্ধী বলে তিনি বিকলাংগদের অনুভুতি, দুর্গতি ও মানসিক দুর্বলতা তাঁর রচনায় বর্ণনা করতে সক্ষম হয়েছেন।তিনি বিকলাংগদের দুরবস্থা দেখে তাদের অদৃষ্টকে ধিক্কার জানান নি , বরণ অদৃষ্টকে জয় করার সাহস দিয়েছেন তাঁদের ।
![]() |
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved. 16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040 |