সেপ্টেম্বর ২১: ফিলিপিন্সের যে-কোনো ধরনের উস্কানিমূলক আচরণের উপযুক্ত পাল্টা জবাব দিয়ে যাবে চীন। সম্প্রতি ফিলিপিন্স, ১৭ এপ্রিল থেকে চীনের নানশা দ্বীপপুঞ্জের সিয়ানবিন রিফ লেগুনে অবৈধভাবে আটকে থাকা, উপকূলরক্ষী জাহাজ প্রত্যাহার করে নেয়। কিন্তু দেখেশুনে মনে হচ্ছে, দেশটি নতুন দফা উস্কানি দিতে চায়। ফিলিপিন্স ইতোমধ্যে জানিয়েছে, উত্তেজনা কমাতে নয়, বরং সরবরাহ ফুরিয়ে যাওয়ার কারণে, কোস্টগার্ড জাহাজটি প্রত্যাহার করা হয়েছিল।
মনে হচ্ছে, ফিলিপিন্স পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝতে পারছে না এবং যুক্তরাষ্ট্রের এজেন্ট হিসেবেই কাজ করে যেতে ইচ্ছুক। দেশটি বিভিন্ন উস্কানিমূলক কাজের মাধ্যমে চীনের সার্বভৌমত্বকে গুরুতরভাবে লঙ্ঘন করছে, দক্ষিণ চীন সাগরে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর আচরণসংক্রান্ত ঘোষণাকে গুরুতরভাবে লঙ্ঘন করছে, এবং আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
এটি কোনো গোপন বিষয় নয় যে, ওয়াশিংটন ম্যানিলার বিভিন্ন অপকৌশল ও অপকর্মকে পেছন থেকে উস্কে দিচ্ছে। ওয়াশিংটন বিরোধের বীজ বপন করার, মার্কিন শিবিরে যোগ দেওয়ার জন্য অন্যান্য আঞ্চলিক দেশগুলোকে চাপ দেওয়ার, এবং বিশ্ব মঞ্চে চীনকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য বিশ্বজুড়ে কাজ করে যাচ্ছে।
এ পরিস্থিতিতে চীন কৌশলগত সংযম বজায় রাখবে এবং ফিলিপিন্সের অযৌক্তিক উস্কানির কার্যকর, শান্ত, ও যুক্তিপূর্ণ পাল্টা জবাব দিয়ে যাবে। (ছাই/আলিম/ওয়াং হাইমান)