বন্দরের সমন্বয়ে আঞ্চলিক বাণিজ্য বাড়ছে চীনে
2024-02-14 18:20:16

ফেব্রুয়ারি ১৪, সিএমজি বাংলা ডেস্ক: বেইজিং, থিয়েনচিন ও হবেই; চীনের প্রতিবেশী এ তিন অঞ্চলকে একসঙ্গে বলা হয় ‘জিং-চিন-চি’। আকাশ ও সমুদ্রের প্রবেশদ্বারগুলোর একটি উদ্ভাবনী সংমিশ্রণের মাধ্যমে আঞ্চলিক বাণিজ্যের রূপরেখা বদলে দিচ্ছে এ অঞ্চল।

বেইজিং ক্যাপিটাল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট এবং থিযেনচিন বন্দরের মাঝে ১৮০ কিলোমিটারের ব্যবধান থাকলেও আঞ্চলিক উন্নয়নে এ দুই বন্দরের সমন্বয়ের ফলে সমৃদ্ধ হচ্ছে ওই অঞ্চলের লজিস্টিক ও পণ্য পরিবহন খাত। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে জানা গেছে এসব তথ্য।

গত বছরের আগস্টের পর থেকেই মূলত গতি পায় বেইজিং ও থিয়েনচিনের ‘ডাবল পোর্ট’। ওই মাসে বেইজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ইকোনমিক জোনের সঙ্গে শুল্ক নিষ্পত্তি বিষয়ক একটি সহযোগিতা স্মারকে স্বাক্ষর করে থিয়েনচিন বন্দর।

বেইজিংয়ে সমুদ্রবন্দর না থাকলেও বেইজিং-থিয়েনচিন-হবেই অঞ্চলের সামুদ্রিক বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে  থিয়েনচিন বন্দর।

গত মে’তে বেইজিং মিউনিসিপ্যাল কমার্স ব্যুরো, থিয়েনচিন কমিশন অব কমার্স এবং হবেই ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিফর্ম কমিশন বন্দর সহযোগিতাকে আরও গভীর করতে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে।

গত বছর বেইজিং-থিয়েনচিন-হবেই অঞ্চলের আমদানি ও রপ্তানি ছাড়িয়ে যায় ৫ ট্রিলিয়ন ইউয়ান (প্রায় ৭০০ বিলিয়ন ডলার)।

ফয়সল/শান্তা

তথ্য ও ছবি: চায়না ডেইলি