|
একদিন গুরুতর ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে তু বিয়েন হাসপাতালে ভর্তি হলে কুইলকে পূর্বের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পাঠানো হয়।
এবার কুইল প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে একটানা তিন বছর বসবাস করে। সেখানে কুইলকে একটি প্রশিক্ষক কুকুর হিসেবে রাখা হয়। তিন বছর পর একদিন তু বিয়েন সাহেব আবারও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আসেন। তাঁর স্বাস্থ্য দিন দিন খারাপ হয়ে যাচ্ছিল, কিন্তু কুইলের সঙ্গে আবার দেখা হওয়ার আকাঙ্খাও তার দিন দিন তীব্র হচ্ছিল। তু বিয়েন সাহেব কুইলের সঙ্গে মাত্র ৩০ মিটার হাটার পর দুর্বল শরীরের কারণে আর চলতে পারছিলেন না।
প্রিয় শ্রোতা, আপনারা চলচ্চিত্রের যে অংশ শুনছেন এখানে এই দৃশ্য দেখানো হয়।
এই ঘটনার অল্প কয়েকদিনের মধ্যে তু বিয়েন সাহেব মারা যান।
এরপর সাত সাতটি বছর কুইল প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কাটিয়ে দেয়। সাত বছর পর অবসর পেয়ে কুইল সেই রেন চিং দম্পতির পরিবারে ফিরে আসে এবং খেলনা ভাল্লুককে দেখে কুইল ঠিক চিনতে পারে।
রেন চিং দম্পতির বাড়িতে আসার পর কুইলের শরীর খারাপ করলো। পরীক্ষার পর রেন চিং দম্পতি জানলেন, কুইল লিউকেমিয়া রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এতে তাঁদের মন ভীষণ খারাপ হয়ে যায়, কেনো না এই রোগের নিরাময়ে আর কিছুই করার উপায় নেই। তবে সবসময় তাঁরা কুইলের পাশে থাকেন। এদিকে কুইলের অবস্থা ক্রমাগত খারাপ হতে থাকে। একদিন কুইল সবাইকে ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে যায়।
প্রিয় শ্রোতা, আপনারা চলচ্চিত্রের যে অংশ শুনছেন এখানে কুইলের মারা যাওয়ার দৃশ্য দেখানো হয়।
![]() |
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved. 16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040 |