|
থাইল্যান্ড সফরকালে থাইল্যান্ডের বিভিন্ন মহল ব্যাপকভাবে সি চিন পিংয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে। এর মধ্যে থাই সরকার ও পার্লামেন্টের নেতারা সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন। তাঁরা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও অভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিয়ষ নিয়ে মত বিনিময় করেন।
চীন-থাইল্যান্ড দু'দেশের জনগণের পারস্পরিক বোঝাপড়ার এক গুরুত্বপূর্ণ বন্ধন হিসেবে সাংস্কৃতিক বিনিময় দু'দেশের মধ্যে ব্যাপক জীবিকার ভিত্তি সৃষ্টি করেছে। বর্তমানে থাইল্যান্ডে মোট ১২টি কনফুসিয়াস ইন্সটিটিউট আছে। সি চিন পিং আশা প্রকাশ করেন, ছুলালুংকর্ন কনফুসিয়াস ইন্সটিটিউট থাইল্যান্ডের অন্যান্য কনফুসিয়াস ইন্সটিটিউটের সঙ্গে বহুমুখী সাংস্কৃতিক বিনিময় প্ল্যাটফর্মের ভূমিকা পালন করবে, যাতে দু'দেশের বোঝাপড়া ও মৈত্রী জোরদার, দু'দেশের সুষম সহযোগিতা ও কল্যাণ এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিকভা শেখার জন্য অবদান রাখতে পারে। এ সম্পর্কে সি চিন পিং বলেন:
তরুণরা হচ্ছে দেশের ভবিষ্যত ও জাতির আকাংক্ষা। চীন ও থাইল্যান্ডের তরুণ-তরুণীরা দু'দেশের মৈত্রীর ব্রত পালনের ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব বহন করছে। আশা করি, থাই তরুণ-তরুণী বন্ধুরা খুব মনোযোগ দিয়ে চীনা ভাষা শেখার মাধ্যমে অব্যাহতভাবে চীনকে জানার মধ্য দিয়ে নিজেদের চেতনাকে জোরদার করবে। ওয়াং হাইমান/আবাম
![]() |
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved. 16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040 |