
এখন সরকারী বা বেসরকারী সংস্থার উদ্যোগে শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান আয়োজন করার ফলে হাজার হাজার অংশগ্রহণকারী এখানে আসার জন্য ব্যকুল হয়ে উঠেছে।

পেইচিংয়ের একজন নাগরিক চাং সাহেব ২০০৯ সালের দ্বৈত নবম উত্সবে প্রথমবারের মত হুয়াং তি সম্রাটে'র স্হানে এসেছিলেন। এ সম্পর্কে তিনি বলেন: " আমি এখানে অনেক শ্রদ্ধা নিবেদন করেছি।

কারণ আমি শুভেচ্ছা চাই , নিরাপত্তা চাই"। ২০০৬ সালের ২০ মে চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের অনুমোদন পেয়ে চীনের প্রাচীন কালের সম্রাট হুয়াংয়ের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান জাতীয় পর্যায়ের প্রথম দফা অবস্তুগত সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার সম্পদ তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা হয়।

এখন প্রতিবছর দেশে এবং বিদেশে থাকা প্রচুর চীনারা হুয়া তি সম্রাটের স্হানে এসে শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

চীনের প্রাচীন কালের সম্রাট হুয়াংয়ের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান কেবল যে একটি সাধারণ শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান তা নয়, বরং চীনা জাতির মহান সংস্কৃতির বৈশিষ্টময় তাত্পর্য এতে অন্তর্নিহিত রয়েছে।

---ওয়াং হাইমান
1 2