১৯৯৬ সালে স্যান্টোসের নেতৃত্বে ব্রাজিলের একটি প্রযোজনা দল চীনে এসে 'আজকের চীনের বিশাল পরিবর্তন' শীর্ষক ধারাবাহিক একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন যা ব্রাজিলের দর্শকদের মনে তুমুল সাড়া তৈরি করে।
১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে ব্রাজিলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে 'আজকের চীনের বিশাল পরিবর্তন' শীর্ষক একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী আয়োজিত হয়। প্রদর্শনীতে চীনের সংস্কৃতি ও রীতিনীতিকে তুলে ধরার জন্য ৩০টি আলোকচিত্র প্রদর্শিত হয়।
ধারাবাহিক চলচ্চিত্র নির্মাণ করার সঙ্গে সঙ্গে স্যান্টোস চীনের সঙ্গে যৌথভাবে 'ভাগ্য' নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। এই চলচ্চিত্রে তিনি পরিচালক ও প্রধান অভিনেত্রীসহ বেশ কয়েকটি দায়িত্ব পালন করেন। এসময় দীর্ঘ ১২ বছরের মধ্যে তিনি ঘন ঘন চীন ও ব্রাজিল সফর করেন। প্রচুর অর্থ ও ভাষাসহ অনেক কঠিন পরিস্থিতি অতিক্রম করে অবশেষে এ চলচ্চিত্র নির্মাণের কাজ শেষ করেন তিনি।
এ চলচ্চিত্রটি ২০০৯ সালে ১২তম শাংহাই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবে প্রদর্শিত হয়। কিন্তু দু:খের বিষয় হলো কোনো এক অজানা কারণে এখনও প্রকাশ্যে এ চলচ্চিত্রটি প্রদর্শিত হয়নি। তবে স্যান্টোস বলেন, এজন্য তিনি কখনও পরিতাপ করেন নি। কারণ তাঁর এ পরিশ্রম চীন ও ব্রাজিলের মধ্যে বিনিময়ের ক্ষেত্রে অনেক তাত্পর্যপূর্ণ। তিনি বলেন,
1 2 3 4
