আগেই বলেছি, 'কুংফু পান্ডা' চলচ্চিত্রটি চীনের প্রেক্ষাপটে নির্মিত যুক্তরাষ্ট্রের একটি কমেডি। এ চলচ্চিত্রের আর্ট ডিরেক্টর রেইমন্ড জিবাচ চলচ্চিত্রে সত্যিকার ভাবে চীনের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলার জন্য আট বছর ধরে চীনের শিল্প, সংস্কৃতি, স্থাপনাসহ নানাবিধ বিষয় নিয়ে গবেষণা করেছেন। চলচ্চিত্রটির পরিচালক জোন স্টিভেনসন জোর দিয়ে বলেন, এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এমন একটি অভিজ্ঞতা আর শিক্ষা তুলে ধরা হয়েছে যে, বীর হওয়ার জন্য শরীর নয় মনোবল আর আত্মপ্রত্যয়ই যথেষ্ট। অর্থাত্ প্রত্যেক লোক তাঁর জীবনে বীর হতে পারে যদি সে নিজেকে সত্যিকার অর্থেই জানতে পারে। ছবিটির মাধ্যমে তরুণ-তরুনীদেরকে বলা হয়েছে, যেন নিজের স্বপ্নের উপর অবিচল থাকে, কেননা পরিনামে তা সফল হবেই।
প্রিয় শ্রোতা, আজকের 'আলো-ছায়া' অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব এ-পর্যন্তই। অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে আপনাদের কোনো মতামত থাকলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন। অনুষ্ঠান শোনার পর আপনাদের মনে কোন অনুভূতি সৃষ্টি হলে, তা আমাদের জানাতে পারেন। আমার ই-মেইল ঠিকানা:---আমাদের বিভাগের ই-মেইল ঠিকানা:--। দয়া করে উল্লেখিত দু'টি ঠিকানায় আপনার ইমেইল পাঠাবেন। আপনাদের সুচিন্তিত মতামত আমাদের আগামী অনুষ্ঠানকে আরো সমৃদ্ধ করে তুলবে। সবাই ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন। আমি আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি। এখন শুনুন আমার সহকর্মী –র পরিবেশিত আলো-ছায়া অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্ব। (লিলি/লিপন)
1 2 3 4 5 6 7