|
দেশটির বর্তমান ১ হাজার ১শ কোটি ডলারের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ৪০ কোটি ৩০ লাখ ডলার দিয়ে গত ৯ সেপ্টেম্বর এ স্বর্ণ কেনা হয়। আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য ধরে এই সোনা কেনাবেচা হয়েছে।
সরকার নিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ১৩ সেপ্টেম্বরের এক বিবৃতির উদ্বৃতি দিয়ে জানায়, স্বর্ণে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিয়োগ মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও এ থেকে আয় বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্বর্ণে বিনিয়োগ বন্ড, বৈদেশিক মুদ্রা ও অন্য যে কোনো কিছুতে বিনিয়োগের চেয়ে নিরাপদ। এতে বলা হয়েছে, এ স্বর্ণ ক্রয় স্থানীয় বাজারে কোন প্রভাব ফেলবে না। কারণ এ স্বর্ণ যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব ইংল্যান্ডে সংরক্ষিত থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও বলেছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে বিভিন্ন মুদ্রার বিনিয়োগ থেকে আয় উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় স্বর্ণে বিনিয়োগ গুরুত্ব পাচ্ছে। এছাড়া, স্বর্ণে বিনিয়োগ থেকে যে কোন সময় অর্থ উঠিয়ে আনা যায় এবং বিশ্বব্যাপী এর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। মুদ্রা প্রচলনের বিপরীতে সোনার সংরক্ষণ জনমনে আস্থারও সৃষ্টি করে। সম্প্রতি চীন ও ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে সোনার ব্যাপক চাহিদা দেখা যায়। ফলে সার্বিকভাবে সোনার বাজারের সম্প্রসারণ ইতিবাচক মনে করা যায়। (সূত্র: সিনহুয়া/প্রথম আলো)
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved. 16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040 |