Web bengali.cri.cn   
বাংলাদেশে এবার প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৫ শতাংশ: এডিবি
  2010-04-22 18:04:48  cri

মার্চে ভারতের পাইকারি মূল্যস্ফীতি ৯.৯ শতাংশ

মার্চ মাসে ভারতের পাইকারি মূল্যসূচক গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়েছে। খাদ্য ও জ্বালানীর উচ্চ মূল্য প্রভাবিত মূল্যসূচক বৃদ্ধির এ হার গত ১৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক 'রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া' (আরবিআই) ১৫ এপ্রিল এ তথ্য জানায়।

গত জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আরবিআই'র নীতি পর্যালোচনায় মার্চ মাস শেষে ভারতে পাইকারি মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ৮ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। তবে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক মধ্যবর্তী জরিপে পাইকারি মূল্যস্ফীতির এ হার বেড়ে ১০ দশমিক ৩৯ শতাংশে পৌঁছবে বলে আভাস দেওয়া হয়।

আরবিআই'র তথ্য অনুযায়ী, মার্চে ভারতের শিল্পপণ্যের মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারির তুলনায় শূন্য দশমিক ২৭ শতাংশ কমে ৭ দশমিক ১৩ শতাংশে দাঁড়ায়। এ ছাড়া এ সময় দেশটির জ্বালানি মুদ্রাস্ফীতি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ৫১ শতাংশ বেড়ে হয় ১২ দশমিক ৭১ শতাংশ। (সূত্র: রয়টার্স।)

বাংলাদেশে এবার প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৫ শতাংশ: এডিবি

এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) আশংকা করছে রপ্তানি আয় কমে যাওয়ায় এবং বিনিয়োগের শ্লথগতিতে চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির হার কমে যাবে। ম্যানিলা-ভিত্তিক এই আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি মনে করছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি'র প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৫ শতাংশ হবে। তবে বৈশ্বিক অর্থনীতি আগামী অর্থবছরে ঘুরে দাঁড়াবে এমন আশা প্রকাশ করে এডিবি বলেছে, আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশ ৬ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবে।

এডিবির বার্ষিক প্রকাশনা 'এশীয় উন্নয়ন পূর্বাভাস-২০১০'-এ এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশসহ সারা এশিয়ায় একযোগে এই পূর্বাভাস প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বিশ্বমন্দার সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে শিল্প খাতে। তৈরি পোশাকসহ প্রধান প্রধান পণ্যের রপ্তানি কমে যাওয়ার প্রভাবটি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে পড়বে বলেও উল্লেখ করে এডিবি।

সংস্থার মতে, অবকাঠামোর অন্তরায় বাংলাদেশের উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্যুত্ ও গ্যাসসংকট শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধিকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করছে। তাই চলতি অর্থবছর শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ প্রক্ষেপণ করা হয়েছে।

গত ২০০৭-০৮ অর্থবছরে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ, যা ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ছিল ৫ দশমিক ৯০ শতাংশ।

অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিপর্যয়ের প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে এডিবি শিল্প তথা রপ্তানি খাতের পণ্য বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে।

এডিবির মতে, বাংলাদেশের সীমিত রপ্তানি ভিত্তি বাইরের যেকোনো আঘাতে নাজুক হতে পারে, ইতিমধ্যে যা প্রমাণিত হয়েছে। (সূত্র: প্রথম আলো)

শিগগির বেকারত্বের হার কমছে না উন্নত বিশ্বে

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ধারণা করছে ২০১১ সালের শেষ পর্যন্ত উন্নত দেশগুলোতে বেকারত্বের হার নয় শতাংশের ওপরে থাকবে। যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে প্রকাশিত সংস্থার এক সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়, অর্থনৈতিক সংকট মোচনের এই মুহূর্তে বেকারত্বের চলমান উচ্চ হার নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে উন্নত বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিয়েছে।

'বিশ্ব অর্থনৈতিক পূর্বাভাস' শীর্ষক এ প্রতিবেদনে আইএমএফ বলেছে, মন্দা থেকে ঘুরে দাঁড়ালেও ক্রমবর্ধনশীল বেকার জনগোষ্ঠীর জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে উন্নত দেশগুলোকে বেশ কষ্ট করতে হবে। সংস্থার ধারণা, ২০১১ সালের শেষ ভাগ পর্যন্ত এসব দেশে বেকারত্বের হার ৯ শতাংশের ওপরে থাকবে। যে হারে কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে, তার তুলনায় বেকারের সংখ্যা বাড়তে থাকায় শিগগিরই এ অবস্থা থেকে উত্তরণের আশা কম বলেও মন্তব্য করেছে সংস্থাটি। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও ইউরোপের দেশগুলোকে আরো দ্রুত ও বেশি পরিমাণে কর্মসংস্থান সৃষ্টির তাগিদ দিয়েছে আইএমএফ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এবছর মার্চে যুক্তরাষ্ট্রে ১ লাখ ৬২ হাজার নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হলেও বেকারত্বের হার ৯ দশমিক ৭ শতাংশে রয়েছে। ২০০৭ সালের ডিসেম্বরে অর্থনৈতিক সংকট শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৮ মিলিয়ন আমেরিকান চাকরি হারায়। সব মিলিয়ে দেশটিতে এখন বেকারের সংখ্যা ১৫ মিলিয়ন। পরিস্থিতি আরো খারাপ ইউরোপে। ২০০৯ সালের প্রথম প্রান্তিকে স্পেনে বেকারত্বের হার দাঁড়ায় ১৮ দশমিক ৮৩ শতাংশে। (সূত্র: এএফপি।)

ডিসেম্বর নাগাদ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় যোগ দিচ্ছে রাশিয়া

চলতি বছরের শেষ নাগাদ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা বা ডাব্লিউটিও-তে যোগ দিতে যাচ্ছে রাশিয়া। দেশটির উপপ্রধানমন্ত্রী ইগোর শুভালভ সম্প্রতি জানিয়েছেন, বিশ্ববাণিজ্য সংস্থায় যোগ দেয়ার জন্য এ সময়ের মধ্যে শুল্ক ও কর কমিয়ে আনারও সিদ্ধান্ত নেবে তাঁর সরকার। ব্রাসেলসে ইউরোপীয় কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে এক বৈঠকের পর তিনি জানান, বিশ্ব বাণিজ্যের নীতি নির্ধারক সংস্থা ডাব্লিউটিওতে রাশিয়ার অন্তর্ভুক্তি নিয়ে করণীয় নির্ধারণে সংস্থাটির উর্ধ্বতন ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। রুশ সরকারের পক্ষ থেকে শিগগিরই এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রেরও সঙ্গে আলোচনা করা হবে বলে তিনি জানান।

তিনি আরো বলেন, যদি সম্ভব হয় তাহলে রাশিয়া বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় অন্তর্ভূক্তি দলিলে সই করবে এবং শুল্কও কমাবে। দেশীয় বিনিয়োগ বাড়াতে কাঠ রপ্তানির ওপর রাশিয়ার উচ্চ হারের শুল্কারোপ দেশটির বিশ্ববাণিজ্য সংস্থায় অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে আছে। এছাড়া বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের প্রভাব থেকে অর্থনীতিকে রক্ষায় ২০০৮ সালে গাড়িসহ বিভিন্ন দ্রব্যের ওপর আরোপিত আমদানি করও এক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।

রাশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে বলেন, "ডাব্লিউটিওতে যোগ দেয়ার পর আমরা শুল্ক প্রত্যাহার করতে আইনগতভাবে বাধ্য, তবে কাজটি করা অনেক কঠিন। বিশেষ করে মন্দা থেকে রক্ষা পেতেই রাশিয়া এ পদক্ষেপ নিয়েছিল।"

রাশিয়াই হলো বিশ্বের একমাত্র বৃহত্ অর্থনীতি যেটা এখনও জেনেভা-ভিত্তিক বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় প্রবেশ করতে পারেনি। তবে দেশটি ১৯৯৩ সাল থেকে এ সংস্থায় যোগ দেয়ার আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। (সূত্র: এএফপি)

প্রতিবেদন

গোল্ডম্যান স্যাচের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মামলা

যুক্তরাষ্ট্রের কর্পোরেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড একচেঞ্জ কমিশন বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগ এনে ১৬ এপ্রিল ওয়ালস্ট্রিটের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান নিউ ইয়র্ক-ভিত্তিক গোল্ডম্যান স্যাচ গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। গোল্ডম্যানের একজন ভাইস-প্রেসিডেন্টও এ মামলায় ফেঁসেছেন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ হলো তারা আর্থিক পণ্যের বন্ধক সংশ্লিষ্ট তথ্য গোপন করে এবং মিথ্যে তথ্য দিয়ে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে এবং গৃহনির্মাণ ব্যবসায়ে সংকট তৈরি করেছে।

গোল্ডম্যানের এ কথিত জালিয়াতির কারণে রয়্যাল ব্যাংক অব স্কটল্যান্ড গ্রুপ ও জার্মানীর আইকেবি ডয়েচ ইন্ডাস্ট্রি ব্যাংক এজি'র মতো বড় বড় কর্পোরেট বিনিয়োগকারীও বিপুল পরিমান পুঁজি হারিয়েছে। গোল্ডম্যান অবশ্য তাদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলেছে তাদের এ সুনাম নষ্টকারী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে আইনি লড়াই চালিয়ে যাবে।

এ মামলার পর বিশ্বব্যাপী ব্যাংকিং খাতের শেয়ারে ধ্বস নামে। মামলার পরের দিন এমএসসিআই ওয়ার্ল্ড সূচক প্রায় ১ শতাংশ পড়ে যায়। এদিন মিতশুবিশি ইউএফজে ফিনান্সিয়াল গ্রুপের শেয়ারের দাম কমে ৩ দশমিক ১ শতাংশ, সুইজারল্যান্ডের সর্ববৃহত্ ব্যাংক ইউবিএস'র দাম কমে ২ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ডয়েচ ব্যাংক এজি'র শেয়ার মূল্য হারায় শুন্য দশমিক ৯ শতাংশ।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, গোল্ডম্যানের কথিত জালিয়াতি এবং সিকিউরিটিজ এন্ড একচেঞ্জ কমিশনের মামলা এই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, আগামী দিনে কর্পোরেট খাতের নিয়ন্ত্রণ আরো নিবিড় হয়ে উঠবে। তারা বলছেন, এ মামলা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণ জোরদারে রাজনৈতিক চাপ বাড়ার ইঙ্গিতও দিচ্ছে। গোল্ডম্যান ইস্যুকে কেন্দ্র করে ওয়ালস্ট্রিটের পুনর্গঠনের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার মন্তব্য সে ইঙ্গিতকেই জোরালোভাবে সমর্থন দিচ্ছে। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ওয়ালস্ট্রিটের পুনর্গঠনসংক্রান্ত যে প্রস্তাব দেয়া হচ্ছে তাতে আর্থিক খাতের সংস্কারে যথেষ্ট কঠোর ব্যবস্থার উল্লেখ না থাকালে তিনি তাতে অনুমোদন দেবেন না।

১৬ এপ্রিল নিউইয়র্ক টাইমসের সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, ওয়ালস্ট্রিটের বিরুদ্ধে সরকারের বড় ধরনের প্রচারণার অংশ হিসেবেই গোল্ডম্যানের বিরুদ্ধে এ পদক্ষেপ নিয়েছে কমিশন। ওয়ালস্ট্রিটের আরো কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শিগগিরই এমন অভিযোগ আনা হতে পারে বলেও আভাস দিয়েছে পত্রিকাটি।

ওদিকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন গোল্ডম্যানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হওয়ার একদিন পর ১৭ এপ্রিল তার দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রণ সংস্থাকে এ ধরনের সম্ভাব্য জালিয়াতির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করতে বলেছেন।

লন্ডনের কাস বিজনেস স্কুলের আর্থিক নিয়ন্ত্রণ ও অপরাধ কেন্দ্রের পরিচালক চিজু নাকাজিমা বলেন, "গোল্ডম্যানের ব্যাপারটি সম্ভবত হিমশৈলের একটি অংশ মাত্র। এ মামলা হওয়ার পর অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। সিকিউরিটিজ এন্ড একচেঞ্জ কমিশনের উদ্যোগ যদি কার্যকর হয়, তাহলে এটা সারা বিশ্বে এরকম মামলার দুয়ার খুলে দিতে পারে।"

লন্ডন-ভিত্তিক নমুরা হোল্ডিংস ইনকর্পোরেশনের রাউল সিনহা এক নিবন্ধে বলেন, গোল্ডম্যানকে কেন্দ্র করে নিয়ন্ত্রণ কড়াকড়ির যে আভাস পাওয়া যাচ্ছে তা লন্ডন-ভিত্তিক বারক্লেস পিএলসি ও ডয়েচ ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। তিনি বলেন, যে পদ্ধতিতে গোল্ডম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা ও মামলা করা হয়েছে, তাতে বিনিয়োগ ব্যাংকিং কার্যক্রমের প্রতি নেতিবাচক নিয়ন্ত্রণ আচরণই প্রতিফলিত হয়েছে।(সূত্র: ব্লুমবার্গ)

--------

শ্রোতাবন্ধুরা, আমাদের আসরে একজন শ্রোতা চিঠি লিখেছেন। নেওয়াজ নামের বাংলাদেশের এ শ্রোতা লিখেছেন, তিনি বাংলা-চীনা ভাষার একজন দোভাষী। তিনি আগামী ৫ থেকে ৬ জুনে কুনমিংয়ে অনুষ্ঠেয় ৫ম চীন-দক্ষিণ এশিয়া বাণিজ্য ফোরামে নিজেকে সংশ্লিষ্ট করতে চান। ভাই নেওয়াজ ভাল হয় আপনি যদি সরাসরি বাণিজ্য ফোরামের সচিবালয়ে যোগাযোগ করে আপনার ইচ্ছের কথা জানান। আপনার সুবিধের জন্যে আমরা আপনাকে যোগাযোগের ঠিকানা দিতে পারি। অনুগ্রহ করে লিখে নিন সেটা। চীন-দক্ষিণ এশিয়া বাণিজ্য ফোরাম, ১৭৫ নম্বর পেইচিং রোড, কুনমিং, ইউনান প্রদেশ, চীন; ফোন: ৮৬-৮৭১-৬২৬৯৮৮৭, ফ্যাক্স: ৮৬-৮৭১-৩১৮০০৮৬, ইমেল: csbf@ccpit.org

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদন
মন্তব্যের পাতা
ভিডিও চিত্র
সাক্ষাত্কার
চিঠিপত্র
Play Stop
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040