বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার ওয়ার্ল্ড রেডিও লিসনার্স ক্লাবের ডাইরেক্টর জোয়াদ কাম্যাল তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, আমি সিআরআই'র এক ভক্ত প্রেমিক শ্রোতা সংগঠক এবং সক্রিয় রেডিও শ্রোতা ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। আপনাদের সাম্প্রতিক সময়ের অনুষ্ঠান আমাকে ভীষণভাবে মুগ্ধ করছে। আমি প্রচন্ড আগ্রহ সহকারে আপনাদের অনুষ্ঠান শুনি, পর্যলোচনা ও পর্যবেক্ষণ করি। সেই সাথে সাধারণ শ্রোতাদের মতামত ও সংগ্রহ করি। আমি আপনাদের অনুষ্ঠানকে মনে প্রাণে সমর্থন করি ও ভালোবাসি। আর এই জন্য প্রায় প্রতিদিনই চিঠিও লিখি। সিআরআইকে চিঠি না লিখে আমি থাকতে পারি না। আসলে সিআরআই আমার মন ও প্রাণের কথা বলে। সিআরআই'র মত একটি সুন্দর শিক্ষামূলক তথ্য প্রচারকারী বেতার সংস্থার সদস্য বা পরিবার ভুক্ত হতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করি। জোয়াদ কামাল, আপনি আমাদের একজন নিয়মিত পুরানো শ্রোতা। আপনাকে নিয়মিতভাবে আমাদের অনুষ্ঠানে মনোযোগ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আশা করি, আমাদের অনুষ্ঠান আপনাদেরকে আরো বেশি মূল্যায়ন তথ্য দেবে।
বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার বাঁধন বেতার শ্রোতা সংঘের সভাপতি সোহাগ বেপারী তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, সিআরআই আমার আত্ম। সিআরআই আমার জীবনের একটা অংশ। আমি সিআরআইকে ভালবাসি এজন্য প্রতি সপ্তাহে শুক্রকার শ্রোতা সংঘের সকল সদস্যদের নিয়ে মিটিং করি এবং সিআরআআই'র সম্পর্কে আলোচনা করি। প্রতিদিন সিআরআই'র অনুষ্ঠান খুব মনোযোগ সহকারে শুনি। পুবের জানালা ম্যাগাজিনটি পড়েছি। পড়ে খুব খুশি হয়েছি। কোন ভাষায় সিআরআইকে ধন্যবাদ জানাবো সেই ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। সিআরআই থেকে চলুন বেড়িয়ে আসি, প্রতিবেদন, বিশ্ব সংবাদ এবং প্রতিদিন চীনা ভাষা আমার খুব ভাল লাগে। সোহাগ বেপারী, আপনাকে আমাদের প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনি একটি প্রশ্ন করেছেন, পরের সময় আমি আপনার প্রশ্নের জবাব দিবো।
বাংলাদেশের মাদারীপুর জেলার হাফিজুল ইসলাম রাসেল তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, আমি নিয়মিত পত্র লিখতে পারছি না বিভিন্ন ব্যাস্ততার কারণে। কিন্তু শুনতে হয় নিয়মিত। আমি কোন কারণে না শুনতে পারলে আমার বাবা, মা, ছোট বোন শুনে কিন্তু যা যা প্রচারিত হয়েছে তা বিস্তারিত শুনায় আমাকে এবং শুনে আমি কিন্তু খুবেই আনন্দিত। আমার পরিবারের নাম হয়েছে রেডিও পরিবার। কারণ সকলে শোনার পাশাপাশি আলোচনাও করে থাকে। আমি আমার এই ছোট জীবনটাতে কিন্তু আমার একটি ভালো বন্ধু পেয়েছি যা হল বেতার তাকে ছাড়া কিছুই ভাল লাগে না। ঘুম আসেনা। বড় সমস্যা হয় কিন্তু চলে গেলে তাই ব্রড় এটা সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে। হাফিজুল ইসলাম রাসেল, আপনার পরিবারের শুভেচ্ছা নেন। আপনার সকল পরিবার রেডিও শুনায় আগ্রহী হওয়ার জন্য আমাদের অনেক আনন্দিত লাগে। আশা করি, ভবিষ্যতে আপনারা নিয়মিতভাবে আমাদের অনুষ্ঠান শুনবেন এবং আমাদেরকে চিঠি লিখবেন।