বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি হ্যালো ফেন্দস বেতার শ্রোতা সংঘের সভাপতি বিনীত তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, গত ২১ ফেব্রুয়ারী শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃ ভাষা দিবস ছিলো। তা আমরা যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে পালন করেছি। তাছাড়া ও আমরা বদুর যতগুলো দিবস আছে আমরা পালন করে থাকি। এরপর আমরা গত ১৯ ফেব্রুয়ারী রোজ শুক্রবার চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যে বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে, ১. চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা ভাষা খুবই পছন্দ করে ও সুদ্ধভাবে বাংলা ভাষা বলে থাকে। ২. শ্রোতাদের চিঠি পত্রের খুবই মূল্যায়ন করে। ৩. সবচেয়ে বেশি মূল্যবান পুরুস্কার দিয়ে থাকে। তাছাড়া শ্রেষ্ঠ শ্রোতাকে চীন ভ্রমণের সুযোগ। কেউ তো টাকা দিয়ে যেতে পারবে না। এটা শ্রোতাদের সৌভাগ্য। জানিনা আমার এমন সৌভাগ্য আসবে কিনা? মন তো সর্ব সময় চীন আন্তর্জাতিক বেতারেই বিরাজ করে। এরপর চীনা উপস্থাপক বা উপস্থাপিকা সুদুর চীন থেকে বাংলাদেশ এসো আমাদের মাতৃভাষা শিখতে আসে তারা কত ভালো মনের মানুষ। তাদেরই প্রসংশা করে 'প্রথম আলোর' 'ছুটির দিনে' ম্যাগাজিনে মহমুজ রহমান মন খুলে লিখেছেন। অমর একুশে বই মেলায় চীন আন্তর্জাতিক বেতারের স্টল বাংলা ভাষার চীন বিজয় সুন্দরভাবে বাংলায় চীন আন্তর্জাতিক বেতার থেকে বাংলা ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার এটাই প্রচারনী ও চীনা ভাষা শেখার প্রতিষ্ঠান খোলা হয়েছে উত্তরা ঢাকায়। সব মিলিয়ে চীন আন্তর্জাতিক বেতার শিক্ষানীয় অনুষ্ঠান প্রচার করে যাচ্ছে। ধন্যবাদ চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সকল কর্মচারীকে। সিআরআই আরো এগিয়ে থাক এ কামনা করি। চীন আন্তর্জাতিক বেতার যে আমার হৃদয়ের অনুক্ষনে লেখা আছে। ভাই বিনীত আপনাকে আমাদের প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার পাঠানো আমাদের প্রসংশা রচনা 'বাংলা ভাষার চীন বিজয়' আমরা পেয়েছি এবং দেখেছি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আশা করি, আপনি নিয়মিতভাবে আমাদেরকে গঠনমূলক মতামত দিবেন এবং প্রস্তাব করবেন। আমরা আরো সুন্দর ও মূল্যবান অনুষ্ঠান তৈরী করার চেষ্টা করবো।
বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বরেন্দ্র বেতার শ্রোতা সংঘের মাস্টার আব্দুল মান্নান তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, আমরা আপনাদের বাংলা অনুষ্ঠানের নিয়মিত শ্রোতা। আপনাদের প্রচারিত বাংলা অনুষ্ঠান আমরা নিয়মিত শুনি। অন্যান্য শ্রোতাদের ও অনুষ্ঠান শুনতে সহযোগিতা করি। সব শ্রোতাই আপনাদের অনুষ্ঠান খুব পছন্দ করেন, কারণ আপানারা খুব মিষ্টি করে কথা বলতে পারেন। গত ১২ জানুয়ারী আমি সিছুয়ানে যেতে চাই বিশেষ দক্ষতা প্রতিযোগিতার ৬ পর্বের প্রথম প্রবন্ধ আমরা শুনলাম। আমি সিছুয়ানে যেতে চাই শির্ষক প্রথম প্রবন্ধ শুনে আমরা অত্যন্ত আনন্দ পেলাম। অনুষ্ঠানে সিছুয়ান প্রদেশের চোচাইকোর দর্শনীয় স্থান খুব সুন্দর ও লোভনীয় ভাষায় আমাদের সামনে তুলে ধরেছিলেন অনুষ্ঠানের প্রযোজক খং চিয়াচিয়া। তাঁকে আমাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। আশা করি আপনারা আমাদের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফরম পাঠাবেন যাতে সকল শ্রোতাই অংশ নিতে পারে। ভাই আব্দুল মান্নান, আমরা আবার আপনার সুন্দর সুন্দর লেখা দেখেছি। আমি খং চিয়াচিয়ার পক্ষ থেকে আপনাকে তাঁর অনুষ্ঠানের প্রসংশা করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমরা অবশ্যই প্রত্যক শ্রোতাকে ফরম পাঠাবো। আশা করি, সবাই শ্রোতা বন্ধু আমাদের প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন।
বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার খালিদ চৌধুরী তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, আমি সিআরআই'র একজন নিয়মিত শ্রোতা। সিআরআই'র বাংলা অনুষ্ঠান আমার প্রিয় রেডিও অনুষ্ঠান। সিআরআই আমার ভাল বন্ধু। কিন্তু সিআরআই কি আমাকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করবে। রেডিও অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সিআরআই'র ম্যাগাজিন পূর্বের জানালা আমার কাছে খুবই ভাল লাগে। এতে অনেক কিছু জানার চীন সম্পর্কে কানতে পারে। তার ছবিগুলো দেখে বুঝতে পারি চীন দেশটা কত সুন্দর এবং সেই দেশের লোকজন কত সুন্দর ভাল। এই বছরের শ্রোতাদের নিয়ে কি কোন বিশেষ কুইজ আসবে কি? জানাবেন। খালিদ চৌধুরী, আমরা অবশ্যই আপনাকে বন্ধু গ্রহণ করি। প্রত্যক শ্রোতা আমাদের ভাল বন্ধু। নতুন বছরে অবশ্যই নতুন কুইজ ও জ্ঞান যাচাই প্রতিযোগিতা হবে। আশা করি, প্রত্যক শ্রোতা আমাদের প্রতিযোগিতায় অংশ নিবেন।