সিআরআই বাংলা বিভাগ বৈচিত্রময় অনুষ্ঠান প্রচারের মাধ্যমে সারা চীনের সঙ্গে ব্যাপক শ্রোতাদের বন্ধুত্ব গভীরভাবে বেড়ে উঠেছে
বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগন্ঞ্জ জেলার তৌহিদুল ইসলাম তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, আমি চীন আন্তর্জাতিক বেতার তথা বাংলা বিভাগের একজন সদস্য। আমার জন্ম ১৯৯০ ইং সালের ১৩ মার্চ তারিখে। আমি সর্ব প্রথম ২০০৪ সালের ১লা জানুয়ারী তারিখ থেকে চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সকল বাংলা অনুষ্ঠান মালা শুনতে শুরু করি। একদিন সন্ধ্যায় রেডিও নিয়ে বসলাম। খবর খবরা শুনার জন্য আমি অন করে রেডিওতে মিডিয়াম ওয়ে ধরা শুরু করলাম তারপর ধরতে না ধরতেই একটা সুস্পষ্ট আওয়াজে বাংলা কথা শোনা যাচ্ছে। আমি জেনে গেলাম চীন আওজাতীক বেতার সম্পর্কে অনেক কিছু। তারপর দিন আমি আবার ঠিক সময় অনুযায়ী রেডিও শুনতে শুরু করলাম সেদিন ছিল শ্রোতাদের চিঠি পত্রের জবাবের আসর সারা বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ তথা পশ্চিম বঙ্গ ভারতের শ্রোতাদের নাম প্রকাশ করা হচ্ছে। তারপর আমরো মোন আর মানলোনা, আমি সিআরআই'র সদস্য হয়ে বাংলা বিভাগ চীন আন্তর্জাতিক বেতারে চিঠি পত্র লিখতে শুরু করলাম। তারপর আপনাদের পাঠানো পত্রিকা ও পূবের জানালা পেয়ে খুব খুশি হলাম এবং আমার বন্ধুদের দেখালাম তারা পত্রিকাটি পড়ে সিআরআই'র সদস্য হতে লাগলো। আমি পত্রিকাটি পড়ে চীন সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম সবচেয়ে আমাকে ভালো লাগে ইতিহাসের প্রতিদিন সেতু বন্ধনসহ যাবতীয় বাংলা অনুষ্ঠান মালা। শুনতে ভাল লাগে। এখনো নিয়মিত অনুষ্ঠান মালা শুনে থাকি। সিআরআই বাংলা বিভাগ বৈচিত্রময় অনুষ্ঠান প্রচারের মাধ্যমে সারা চীনের সঙ্গে ব্যাপক শ্রোতাদের বন্ধুত্ব গভীরভাবে বেড়ে উঠেছে। তাই আমি আশা করি চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগ ভবিষ্যত দিনগুলো উজ্জ্বল হয়ে উঠবে সিআরআই সবসময় আমাদের সাখেই থাকুন। তৌহিদুল ইসলাম, তোমাকে আমাদের অভিনন্দন জানানোর জন্য ধন্যবাদ জানাই। আশা করি, ভবিষ্যতে আপনি আমাদের অনুষ্ঠানে আরো বেশি মনোযোগ দেবেন।
বাংলাদেশের পাবনা জেলার পাছ শুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাবের এস,এম,এ,হান্নান তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, অফুরন্ত হৃদয় নিংরানো অকৃত্তিম প্রেমস্পদ রহিল। জীবন চলার পথে রন্দ্র রন্দ্র অনুভুতি হয় সিআরআই'র কথা। হাড় কাপানো শীতের রাতে শনিবারের শ্রোতা সন্ধ্যায় আমি কয়েকজন বন্ধু নিয়ে রেডিও'র সামনে হাজচির। সিআরআই'র অনুষ্ঠান আরো প্রাণবন্ত হৃদ্যত্যয় ভরে গিয়েছিল আমি বিশ্বাস করি আমরা তরুনরা গড়লিকা প্রবাহে গা ভাসাইনি চীন আন্তর্জাতিক বেতারের ভাবনা ছেড়ে দেইনি। আমাদের অবেগে সবচেয়ে জ্বল জ্বল করে সিআরআই ও চীনকে। আমি জানি সব সময় আমরা তরুনরা খুঁজে ফিরি একটি পথ নির্দেশ যা আমাদের নিয়ে যাবে জ্ঞানের সাগরে। এস,এম,এ,হান্নান আমাদেরকে একটি কবিতাও লিখেছেন। এখন আমি আপনাদেরকে এ কবিতা বলবো।
তোমার মনে ডুবে যাই
পাওয়া না পাওয়ার মাঝে
সীমান্ত অক্টোপাস
সত্যতার দন্দ তবু
আচলের শীতল ছায়া
কালো মেঘের জটিলতাৱ
শিশিরে ভিজে সোনালী প্রত্যুষে
দুর্বা বধুর স্নান
সমুদ্র বেলা ভূমি নগ্র পলি
তরঙ্গে হিল্লোলে বেদনার ছন্দ
তিমিরে পথ হারা পথিক
এক ফোটা জল দাও
এস,এম,এ,হান্নান, আপনার কবিতার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আশা করি, আপনি নিয়মিতভাবে আমাদের অনুষ্ঠান শুবেন এবং চিঠিতে মতামত দেবেন।