বাংলাদেশের ঢাকা গুলশান জেলার সাব্বিন আহমেদ রোবি তাঁর রচনায় লিখেছেন, চীন একটি এখন আর কেবল বিশাল জনসংখ্যার অধিকারী একটি দেশ নয়, বরং সারা বিশ্বে অর্থনীতি, ব্যাসা বাণিজ্য, প্রযুক্তি ইত্যাদিতে প্রভাব বিস্তার কারী একটি সর্বপরিচিত দেশ। যার অগ্রযাত্রা শুরু হয় বিশেষ করে ১৯৮৯ সালে চীন গণ প্রভাতন্ত প্রতিষ্ঠার ঘোষণার পর থেকেই। ১৯৪৯ সালে চীনের অর্থনৈতিক অবস্থা ১যুব একটা ভাল ছিল না। যুদ্ধ, মুদ্রাস্কীতি এবং অন্যান্য কারণে কল কারখানার উত্পাদন প্রায় ৭৬% কমে যায়। এ অবস্থায় হয়ত চীনের ভাগ্যে দারিদ্রই জোটার কথা ছিল। কিন্তু চীনের সরকারের কিছু কিছু নীতির পরিবর্তন, অন্যান্য দেশের সাথে সুসম্পর্ক এবং চীনের জনগণের অক্লান্ত পরিশ্রম তাদের সবদারিদ্র ছাপিয়ে এক নতুন ও উন্নত চীনের জন্ম হয়। তবে চীনের উন্নয়ন সতিকারসার্থে এতটা সহজ ও ছিল না। উপরোক্ত বাক্যে বর্তমান বিশ্বে চীনের সংস্কৃতি ও অন্যান্য দিক থেকে প্রভাব বিস্তার অনেক দিন ধরে রাখছে এবং রাখবে এ ব্যাপারে সন্দেহ নেই তা বুঝা যায় ১যুব সহজেই। ১৯৪৯ থেকে ২০০৯ এই ৬০ বছরে চীনের অর্থনীতি, কূটনীতি এবং সামগ্রিব্দ যে উন্নয়ন তা অব্যাহত থাকবে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আমাদের আন্তরিক অভিনন্দন রইল চীনের এসব পরিশ্রমী জনগণের প্রতি যারা চীনকে সারা বিশ্বের মানুষের সামনে চীন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন।
বাংলাদেশের সিরাজগন্ঞ্জ জেলার বেলকুচি হ্যালো সোন্ডস বেতার শ্রোতা সংঘের সভাপতি ওসিয়ার রহমান মিন্টু তাঁর রচনায় লিখেছেন, চীনকে শুধু শুভেচ্ছা জানিয়ে ছোট করবোনা কারণ চীন দেশ তো অতুলনীয় থাকে তুলনা করা যাবেনা। সারা বিশ্বে যতগুলো দেশ আছে এরমধ্যে চীন দেশ সবচেয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ। চীন দেশ প্রতিবেশি দেশ সহ সবদেশের সাথে সুন্দর যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু রেখেছে। কোন দেশের সাথে যুদ্ধ সারাসারি হানাহানী নেই। এরপর চীনে যে সমস্ত পন্য তৈরী হয় তা অত্যান্ত ভালো টেক সই। চীনের সব কিছুই ভালো কারণ চীনের মানুষের মন মানুষীকতা ভালো বলে পর্যায় ক্রমে সারা বিশ্বে চীন এগিয়ে আছে। যাদের মন ভালো তারা তো প্রশংসা হবেই। যখন আমার বয়স মাত্র ৬ বছর তখন রেডিও পেইচিং নামে প্রচার হতো সময় উপস্থাপনা শুনেই মনটা ভরে যেত। আমার বাবা আমাকে চীন সম্পর্কে বলতো। যখন জ্ঞান বুদ্ধি কিছু হলো তখন থেকে মন ভরে চীনের বাংলা অনুষ্ঠান শুনতে শুরু করি এবং চীনের মানুষের কথা শুনি। চীন দেশ যে এত সুন্দর বৃদ্ধি কাজের ভরা তা এত জানতাম নী। এতদিনে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারলাম যে চীন সত্যিকার একটি বৃদ্ধি প্রধান দেশ ও সব দিক দিয়ে চীন পরিপূর্ণ। শিক্ষা, কন্পিউতার, প্রযুক্তি ইত্যাদি সর্বদিক উন্নয়ন চীন দেশ। চীন দেশের মত যদি সব দেশ এমন বন্ধুত্বপূর্ণ হতো তাহলে কোন দেশের সাথে দ্বিব্দী দ্বন্দ পৃতিহীংসার যুদ্ধ হতোনা। চীন সারা বিশ্বের মানুষের হৃদয়ের মাঘে সাথে থাক এ সোর সারা জীবনের প্রত্যাশা। চীনকে আবারও আমার হৃদয় থেকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ওসিয়ার রহমান মিন্টু, আপনাকে চীনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনি সিআরআই'র বাংলা বিভাগের বন্ধু এবং চীনের জনগণের বন্ধু। আশা করি, চীনকে আরো বেশি জানার জন্য আমাদের অনুষ্ঠান নিয়মিত শুনবেন।
বাংলাদেশের সিরাজগন্ঞ্জ জেলার বেলকুচি হ্যালো সোন্ডস বেতার শ্রোতা সংঘের সাজেদুর রহমান সজীব তাঁর রচনায় লিখেছেন, চীন দেশ একটি উন্নয়ন সূখর দেশ যে দেশের পন্য সামগ্রীসহ বিভিন্ন সালাসাল ছাড়া অন্য দেশ অচল এবং মৈশিনারিজ জিনিসগুলো বেশ গুরুত্ব। চীন দেশের মানুষের মন সবচেয়ে বেশী ভাল সেই জন্য তাদের সব কাজে অগ্রগতি। আমার জন্ম ভূমী বাংলাদেশ যেমন তার চেয়ে চীন দেশ আরো সুন্দর। ২০০৮ সালে বেইজিং অলিম্পিক গেমস অনুষ্ঠিত হলো মনপ্রাপ উজার করে খেলাধুলা দেখলাম। সর্বশেষে যখন শুনলাম চীন দেশ প্রথম স্থান দখল করেছে তখন সবাই মিষ্টি খেলাম। চীন দেশ সবদেশের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করে থাকে যেন আপত বিপদে চীন তাদের সাহায্য করে। দোয়া রাখি চীন দেশ আরো সামনের দিক এগিয়ে যাবে। আর আমাদের বাংলাদেশের সাথে অটুট সেতু বন্ধুন গড়ে যাবে সারা জনন এমন শুভ কামনায় বিষয় নিতে চাই।ম সাজেদুর রহমান সজীব, আপনাকে চীনের প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। চীন ও বাংলাদেশ বন্ধুত্বপূর্ণ দু'টি দেশ এবং দু'দেশ সুন্দর। আশা করি, দু'দেশের মৈত্রী দিন দিন আরো গভীর হবে এবং দু'দেশ আরো সুন্দর হবে।