বাংলাদেশের রাজশাহি জেলার জুবেদা বেগম একটি কবিতা লিখেছেন। কবিতার নাম হল আমি ও চীন আন্তর্জাতিক বেতার।

হঠাত্ করে পরম পাওয়া হাজারো ভিড়ের যাবে,

আজিও তোমার অমৃত বাণী ভাঘর হয়ে বাজে।

মানুষ গড়ার কারখানাটা ছিল বহু দরকার,

নব দিসম্ভের দিপারী ভুমি ভূলনা নেইকো যার।

মুত্যু প্রাণের উল্লাস যেন নতুন সূর্য, গৌরব হয়ে

উঠুক কূটে তোমার প্রথম বাঁক্য।

যুগানুরের অশব্দপ মায়াপূবী।

বাদশা জাদার মেঘ বিহত্সের

পাখায় বলে-দিগনূএ চারপা,

আলাদ্দিনের আশ্চর্য প্রদীপ,

পূর্ণিমা চাঁদের জ্যোত্স্রা,

পাতাল পূরীর সুন্দরী ললনা

অপরূপ স্বর্গের হূর পরী।

দামিতক এতারেল্ট মাউনটেন,

অপরাজিত সৈনিক, যুগান্তরের

উখলে উঠা ওলয়ংকারী উচ্ছাস,

চমকে উঠা বিদ্যুতের কলকানি।

প্রাবনের ভয়ংকারী রূপ অথবা-

প্রশান্ত মহাসাগরের অথৈ জল,

ডেউয়ের দাপাদাপি এবং চেংগিস, হালাকু খানের অপরাজিত তরবারি-

চির অস্থান।

সভ্যতার পিরোমপি, এস্থবিকাশ ও

বিবর্তনের অগ্রসূত।

ভগানী তাপসের উত্সস্থল, কেন্দ্রবিন্দূ

ভগনের অকুরন্ত ভান্ভার।

বসন্তের কোরিলের সূমধূর কন্ঠসুর,

একখুচ্ছ রক্ত জবা অথবা গোলাপ।

বিধাতার সৃষ্টির সৌন্দর্য্য গৌষ্ঠর,

পড়ন্ত বিকেলের চিকচিকে রোণের বনকোনি,

পাপর ভলের অজদ্র সনিমূশুপ।

বিশ্বের যত জ্ঞান বিজ্ঞান ভূমিই দিতে পার,

কৃষ্টি পথের ধারক বাহক এগিয়ে চলো আরো।

যানব সেবায়ু ভোমার এ জীবন স্বার্থক হোক চিরদিন,

আমরা খাকবো ভোমার পথে জ্জূবো না কোনদিন।