বাংলাদেশের ঢাকার ফ্রেন্ডস ডি-এক্সিং ক্লাবের প্রেসিডেন্ট মো: সোহেল রানা ইমেল। তিনি লিখেছেন, গত ১১ মে ২০১৮ তারিখে বাংলাদেশের ঢাকায় সিআরআই এর বাংলা বিভাগের প্রধান ইউ কুয়াং ইউয়ে আনন্দী ম্যাডামের উপস্থিতিতে একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অর্ধশতাধিক শ্রোতার সমাবেশে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে অনুষ্ঠানটি। সিআরআই লিসনার্স ক্লাব অব বাংলাদেশ-এর আয়োজনে এই অনুষ্ঠানটি দীর্ঘদিন পরে সিআরআই এর শ্রোতাদের একটি মিলনমেলায় পরিণত হয়। শ্রোতাদের দারুণ উপস্থিতি আবার সিআরআই-এর সেই পুরাতন স্মৃতিকে মনে করিয়ে দেয়। আমরা বারবার অনুরোধ করার পরেও সিআরআই কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এখন আর শ্রোতাদেরকে সেভাবে মূল্যায়ন করা হয় না। আমরা আবার আমাদের সেই সিআরআইকে ফিরে পেতে চাই। আবার আসুন আমাদের মাঝে, ভালোবাসা বাড়বে। অনুষ্ঠানের মান বাড়বে শ্রোতাদের মতামত নিলে। শুধু মোবাইল কনফারেন্স নিয়ে পড়ে থাকলে সিআরআই এর কোন লাভ হবে বলে মনে করি না। কোনো নিয়মিত শ্রোতা তাতে অংশ নেয় না। আমরা বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন চাই। চাই নিয়মিত শ্রোতা-মতামতের অনুষ্ঠান "মুক্তার কথা'য় শ্রোতাদের চিঠি বা মেইলের জবাব। নতুন করে চিন্তা-ভাবনা করুন। বাংলাদেশে সিআরআই বাংলা বিভাগের একটি ব্যুরো অফিস খুব শীঘ্রই স্থাপন করে শ্রোতা স্বার্থ সংরক্ষণ করুন, যা হবে বলে ম্যাডাম ইউ জানিয়েছেন। ম্যাডামকে ধন্যবাদ। নিয়মিত সাথে আছি, থাকব, ছিলাম। শুভ কামনায়।
বন্ধু মো: সোহেল রানা, আপনাকে মতামত দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমাদের অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। মুক্তার কথা অনুষ্ঠান বিষয়সমৃদ্ধ। প্রতিবেদন, সাক্ষাত্কার, শ্রোতাদের চিঠি পড়ার পর্ব রয়েছে। আগেও মোবাইল কনফারেন্স ছিল। নিয়মিতভাবে চিঠি লিখবেন।
প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আমাদের এ অনুষ্ঠান আপনাদের ভালো লাগে, তাহলে মনে করবো আমাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। আপনাদের জন্যই আমাদের সকল প্রচেষ্টা ও আয়োজন। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শুনতে থাকুন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। আমাদের সঙ্গে থাকুন, আমাদের অনুষ্ঠান শুনুন আর আপনার যে-কোনো মতামত বা প্রশ্ন পাঠিয়ে দিন চিঠি, ই-মেইল অথবা ফেসবুকের মাধ্যমে।