মেয়েটির যত্ন নেয়ার জন্য সামাজিক কল্যাণ ব্যুরো মেয়েটিকে একটি পালক পরিবারে পাঠিয়ে দেয়।
এদিকে, মেয়ের সঙ্গে দেখা করার জন্য বাবা কাও সিয়োং শহরের প্রতিটি প্রাথমিক স্কুলে গিয়ে অনুসন্ধান করেন। কিন্তু তিনি মেয়ের দেখা পান না। সঙ্গে সঙ্গে বাবা আগের চেয়ে আরো বেশি পরিশ্রম করে টাকা উপার্জন করা শুরু করে দেন। কারণ তিনি মেয়ের তত্ত্বাবধানের অধিকার অর্জন করতে চান।
বাবা বারবার সামাজিক কল্যাণ ব্যুরোতে গিয়ে মেয়ের খবর জানার চেষ্টা করেন। তার পালক মা-বাবা কে? তারা ভালো মানুষ কিনা? এখন কোন স্কুলে লেখাপড়া করছে এবং এখন মেয়েটি খুশি কিনা এসব জানতে চান তিনি। তাঁর নিরলস প্রচেষ্টা দেখে সামাজিক কল্যাণ ব্যুরোর কর্মকর্তা তাঁর বিষয়ে আবার নতুন করে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা ভাবেন।
চলচ্চিত্রের শেষে মেই চাই পালক পিতা-মাতার সঙ্গে বাবাকে দেখতে আসেন।
ময়লা জামা কাপড় পরিহিত বাবা জাহাজ থেকে কূলে দাঁড়ানো সুন্দর ও পরিষ্কার কাপড় পরিহিত মেয়েকে দেখতে পান। এসময় একে অপরের দিকে তাকিয়ে থাকে। আর এখানেই শেষ হয় গোটা চলচ্চিত্রের কাহিনী ।