এ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত ই সি লুও চুই এ জেলার রাস্তা কার্যালয়ের একজন কর্মকর্তা হিসেবে এখানকার কাজ করেন। অবসার নেয়ার পর, তিনি পুনরায় এ জেলার স্থানীয় গণ কংগ্রেসের একজন প্রতিনিধি নির্বাচিত হন। তিনি বহুবার শহরের ব্যবস্থাপনা সমস্যা , শহর নির্মাণের সমস্যা এবং জনগণের জীবন-যাত্রার সমস্যাসহ সংক্রান্ত প্রস্তাব দাখিল করতেন। এ সব প্রস্তাবের সাহায্যে স্থানীয় অধিবাসীরা সত্যিকারভাবে নিজেদের কল্যাণ গ্রহণ করেছে।একই সঙ্গে ই সি লুও চুই তার এ মূলবান গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর খুবই গুরুত্ব আরোপ করে এসেছেন।
এ সম্পর্কে তিনি বলেন: " অবসর রেয়র পর, আমাদের অধিবাসী কমিটির কিছু কিছু কাজের দায়িত্ব আমি বহন করছি। এর মধ্যে অধিবাসী কমিটির পুনর্গঠন। কারণ সবাই আমার প্রতি বেশি আস্থাবান। যদি তাদের কোন কিছুর প্রয়োজন হয় সঙ্গে সঙ্গে আমি তাদেরকে সাহায্য করে থাকি।" এখন ই সি লুও চুই পরিবারের মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ইউয়ানেরও বেশি। গতবছর তারা ১ লাখ ইউয়ানের বেশি দামে আরো একটি আধুনিক বসতবাড়ি কিনেছেন।
গণতান্ত্রিক সংস্কার চালুর পর তিব্বতের সামাজিক অর্থনীতি এবং জনসাধরণের জীবন-যাত্রাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের পরিবর্তন সম্পর্কে ই সি লুও চুই অনেক প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক সংস্কারের পর গত ৫০ বছরে তিব্বতী জনসাধারণ দারিদ্র্য দূর করে সুখে ও শান্তিতে দিনে কাটাচ্ছে। আজকের তিব্বত একটি নতুন ঐতিহাসিক পর্যায়ে উঠে এসেছে । এ সব কিছুই কেন্দ্রীয় সরকারের ফসল।--ওয়াং হাইমান 1 2 3 |