তানজানিয়ার শ্রোতা ফাধিলি কাইপিন সি.আর.আই-এর সোহেলি ভাষার ওয়েবসাইটে দেয়া চিঠিতে বলেন:
আমি আপনাদের প্রচার মাধ্যম থেকে জানতে পেরেছি, সম্প্রতি তিব্বতের কতিপয় লোক সহিংস ঘটনা ঘটিয়ে স্থানীয় মানুষের আর্থিক ক্ষতি ও নিরাপত্তা হুমকি সৃষ্টি করেছে। আমি বিশ্বাস করি এসব অপচেষ্টা অবশ্যই ব্যর্থ হবে। আমি মনে করি দালাই চক্র দীর্ঘ দিন ধরে এসব দুর্ঘটনা ঘটানোর জন্য ষঢ়যন্ন করে আসছে। তারা কিছু পশ্চিমা দেশের পৃষ্ঠপোষকতাও পেয়েছে। ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে আমি ভয়েস অব আমেরিকা'র একটি ম্যাগাজিনে দেখেছি তিব্বত সংক্রান্ত একটি নিবন্ধ। নিবন্ধে বলা হয়, তারা তিব্বতের স্বাধীনতাকামীদেরকে প্রয়াসীদেরকে চীন থেকে বিছিন্ন হওয়াকে সমর্থন করে। আমি মনে করি পশ্চিমা দেশের সমর্থনে কিছু তিব্বতী লোক ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক বানচাল করার চেষ্টা করছে। তারা চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের সাফল্য সম্পর্কে উল্টো কথা বলে মিথ্যা প্রচারণা চালানোর চেষ্টা করছে।
তানজানিয়ার শ্রোতা ম্যাকহানা জে ম্যাকহানা তার পাঠানো ইমেলে বলেন:
লাসার সাম্প্রতিক সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত জনগণকে আমি আমার সমাবেদান জানাই। তাদের দুর্দশার কথা শুনে আমিও খুব দুঃখিত । কারণ আমি মনে করি এটা গোটা মানব জাতির জন্য ক্ষতি। পশ্চিমা দেশগুলোর এর পক্ষে সর্বাত্মক প্রচারণা দেখে বোঝা যায় তারা এতে অংশ নিয়েছে। আমি মনে করি নির্বাসিত দালাই চক্র এবারের সহিংসতা সৃষ্টি করেছে। তারা অন্য দেশের টাকা পেয়ে তাদের নির্দেশে কাজ করেছে। চীনের নেতা ও জনগণের ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদেরকে প্রতিরোধ করা উচিত। কারণ এমন সব মানুষ আছে যে তারা শান্তি ও সম্প্রীতিময় পরিবেশে চীনের অলিম্পিক অনুষ্ঠাতি হোক সেটা সহ্য করতে পারছে না। আমি আশা করি চীনা জনগণ অব্যাহতভাবে অলিম্পিকের প্রস্তুতির কাজ করবেন।
1 2 3 4 5
|