guangying
|
তবে চীনের এসব জনপ্রিয় চলচ্চিত্র কি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রাঙ্গনে জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারে বা পশ্চিমা দর্শকদের মন জয় করতে পারে?
আসলে পশ্চিমা দর্শকদের চোখে চীনা চলচ্চিত্র মানেই প্রায় 'কুংফুং' ও 'উসিয়া-র সঙ্গে সম্পর্কিত।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনের অর্থনীতি এবং আন্তর্জাতিক মর্যাদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আর এসব কারণে পশ্চিমা দর্শকদের কৌতূহল এবং দৃষ্টি শুধুমাত্র কুংফুতেই সীমাবদ্ধ নয়।
বাস্তবতানির্ভর কোনো কোনো চলচ্চিত্র বিদেশের চলচ্চিত্র প্রদর্শনীতে প্রদর্শিত হচ্ছে।
বর্তমানে চীনের চলচ্চিত্র বাজার প্রতি বছর নতুন রেকর্ড এবং নতুন বিস্ময় সৃষ্টি করছে। তবে চীনে বক্সঅফিস সৃষ্টিকারী এসব জনপ্রিয় চলচ্চিত্র সম্পর্কে বিদেশিরা খুব কম করেই জানতে পারছেন।
আসলে বিদেশে চীনের চলচ্চিত্র প্রচারের সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে প্রশ্ন হলো কিভাবে এসব চলচ্চিত্র বিদেশে প্রচার হবে?
এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে আমরা দৃষ্টি ফেরাবো ২০০২ সালের দিকে। ২০০২ সালে চীনের চলচ্চিত্র পরিচালক চাং ই মৌ 'হিরো' নামে একটি উসিয়া চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি চীনের চলচ্চিত্রের একটি মহান যুগ সৃষ্টি করেন।