অলিম্পিক গেমস আয়োজনে যে কেবল দীর্ঘকালীন রাজনৈতিক ও সামাজিক তাত্পর্য রয়েছে তা নয়, তা এক দেশের সভ্যতা ও অগ্রগতি অর্জনের লক্ষ্যে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে। একই সঙ্গে যা এক দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনুঘটকের ভূমিকা পালন করে। এবারের অলিম্পিক গেমস আয়োজনের এই বিরল সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অর্থনীতির চাকাকে আরও দ্রুত এগিয়ে নেয়ার প্রতিক্ষায় রয়েছে জাপান। একটি পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, ২০১৩ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত টোকিও অলিম্পিক গেমস আয়োজনের সাহায্যে জাপানে ২.৯৬ ট্রিলিয়ন ইয়েন মুনফা হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এর মধ্যে ১.৬৮ ট্রিলিয়ন ইয়েন হবে টোকিও রাজধানীতে। এটি জাপান সরকারের গৃহীত অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন প্রতিষ্ঠার নির্ধারিত লক্ষ্য পৌঁছানোর ক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে একটি ভাল ব্যাপার। বিভিন্ন স্থানের স্থানীয় সরকারের সংশ্লিষ্ট স্থাপনা ও অবকাঠামোগত অবস্থার উন্নয়ন সম্পূর্ণ করা যাবে। সুতরাং, জাপানের অর্থনৈতিক মহল অবশ্যই এই আয়োজনকে আনন্দের সাথে স্বাগত জানায়। বন্ধুরা, আজকের 'ক্রীড়াজগত' অনুষ্ঠান এখানেই শেষ হচ্ছে। এ-অনুষ্ঠান সম্পর্কে আপনাদের মতামত আমাদেরকে জানাতে কিন্তু ভুলবেন না। আপনাদের মূল্যবান মতামত আমাদের আগামী দিনের অনুষ্ঠানকে আরো সমৃদ্ধ ও হৃদয়গ্রাহী করে তুলবে। আপনাদের সুচিন্তিত ও পর্যালোচনামূলক মতামতের প্রত্যাশায় রইলাম।
আশা করি, আপনারা ওয়েবসাইটের মেইল বক্স, ইমেইল বা টেলিফোনে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। অনুষ্ঠান সম্পর্কে আপনাদের যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে তা-ও জিজ্ঞেস করতে পারেন । আমাদের ওয়েবসাইটের ঠিকানা হলো http: //bengali.cri.cn, ইমেইল ঠিকানা – ben@ cri.com..cn আর টেলিফোন নম্বর - ০০৮৮ ১০ ৬৮৮৯ ২৪২০
আপনারা সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। আবার কথা হবে আসছে রোববার, একই সময়ে। চাই চিয়ান। (ওয়াং হাইমান/লিপন)