
বাস্তবে বতর্মানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ চীনের দ্রুত অথর্নীতির উন্নয়নে কল্যাণকর। মাঙ্গলিয়ার উপ খনি মন্ত্রী জোরাগট দাসডোরজ চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সংবাদদাতাকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে বলেছেন, মঙ্গোলিয়ার বৃহত্তম পুঁজিবিনিয়োগকারি দেশ ও বাণিজ্য অংশীদারি দেশ হিসেবে চীন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। তিনি বলেন,

চীনের অথর্নৈতিক বৃদ্ধি আমাদের জন্য অনেক সুযোগ দিয়েছে। আমাদের চিন্তা করা উচিত যে, কীভাবে মঙ্গোলিয়ার অথর্নীতি বিকশিত করা হবে। তা ছাড়া , আরও বেশী রাশিয়া ও চীনের শিল্প প্রতিষ্ঠানকে মঙ্গোলিয়ায় পুঁজিবিনিয়োগ করতে উত্সাহ দেওয়া হবে। কারণ এর মাধ্যমে মঙ্গোলিয়ার জন্য আরও কমর্সংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে ।
এবারের আর্থিক সংকটে অথর্নীতি পুনরুদ্ধারের ব্যাপারে চীনে যে সামর্থ্য প্রদর্শন করেছে তা থেকে অনেকেই মনে করে , চীন সম্ভাবত বিশ্ব মন্দা থেকে রেহাই পাওয়ার প্রথম দেশ হতে পারে। এ প্রসঙ্গে জাতি সংঘ উপ মহা সচিব শা জু খান মনে করেন, বতর্মানে এ ধরনের সামর্থ্য চীনের নেই। তিনি বলেন,

জাতি সংঘের হিসাব অনুযায়ী, চীন এখনও মধ্য-নিম্ন আয় ভোগী দেশ। অথর্নৈতিক উন্নয়নে বিশ্বের নেত্রী দেশে পরিণত হওয়া কঠিন। তিনি মনে করেন যে, ভবিষ্যতের দীর্ঘকালে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ অব্যাহতভাবে বিশ্ব অথর্নীতি উন্নয়নের প্রধান শক্তি হবে।

ফোরাম চলাকালে ফোরামে অংশ গ্রহণকারীরা মন্তব্য রেখেছেন যে, অতীতের যে কোন সময় বিভিন্ন দেশের মধ্যকার ভবিষ্যত ও ভাগ্য আজকালের মতো ঘনিষ্ঠ নিবিড় হয়। বিভিন্ন দেশের সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানো উচিত। 1 2 |