মত্স্য হচ্ছে দেশটির অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে দেশটির প্রাকৃতিক সম্পদের অভাব দেখা দেয়। তেলসহ পণ্যগুলোর আমদানি জরুরি। জি.ডি.পির মোট পরিমাণ ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ। লোহা, রৌপ্য, নিওডিবিয়াম, তামা, সোনা, হীরা, তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং কাঠ ইত্যাদি। প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদের পরিমান মোট ৭০ বিলিয়ন কিউবিকমিটার। দেশটির পানিসম্পদও প্রচুর। মোট ২০ লাখ হেকটর মিঠা পানি আছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, দেশটির তেল শিল্প প্রতিষ্ঠা করেছে। দেশটির অর্থনৈতিক অবস্থা দ্রুত উন্নত হয়েছে। বর্তমানে ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে দেশটির দ্রুত অর্থনীতির বৃদ্ধি হার বজায় রয়েছে। ২০০৫ সালে দেশটির জি.ডি.পির পরিমাণ ছিলো মোট ২৬.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মাথাপিছু আয় ৭৬ ৮.৬ মার্কিন ডলার।
১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর আইস্যান্ডে র সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০২ সালের জুন মাসে চীনের সাবেক প্রেসিডেন্ট চিয়া জে মিন আইসল্যান্ডে রাষ্ট্রীয় সফর করেন। ২০০৫ সালের মে আইসল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট চীনে রাষ্ট্রীয় সফর করেন। একই বছরের একই সময় আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী চীনে রাষ্ট্রীয় সফর করেন।--ওয়াং হাইমান 1 2
|