" ওয়াটার কিউব" প্রকল্পের কার্যনির্বাহী ইঞ্জিনিয়ার মাদাম ছেন লেই যিনি " ওয়াটার কিউব"কে স্বপ্ন থেকে বাস্তবপ্রকল্পে পরিণত করেছেন তিনি আবেগের সঙ্গে বলেন , আমরা এত আবেগপূর্ণ ছিলাম যে , গত ৪ বছর ধরে আমরা কঠোর পরিশ্রম ও সংগ্রাম করেছি । প্রকল্পটির মোট আয়তন মাত্র ৮০-৯০ হাজার বর্গমিটার হলেও এ কাজ সম্পাদনের কষ্ট তুলনাহীন । তাই আমার অনুভব ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না ।
২০০৮ সালের অলিম্পিক গেমসের অন্যান্য স্টেডিয়ামের তুলনায় " ওয়াটার কিউব" হংকং, ম্যাকাও , তাইওয়ান ও প্রবাসী চীনাদের চাঁদা সংগ্রহের দ্বারা নির্মিত হয়েছে । ১৭ হাজার আসনের মধ্যে ৬ হাজার আসন স্থায়ী এবং ১১ হাজার আসন অস্থায়ী । প্রকল্পটির ব্যয় সম্পর্কে ওয়াটার কিউব চীনা পক্ষের নকশাকার চেনফাং বলেন , প্রকল্পটিতে মোট ১০২ কোটি রেনমিনপি ব্যয় হয়েছে । প্রকল্পটি নির্মাণ প্রক্রিয়ার বাজেট সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখা হয় ।
সুইমিং পুলের পানি অত্যন্ত পরিস্কার। এ সম্পর্কেমাদাম ছেনলেই বলেন ,ওয়াটার কিউবের পানি আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির মানদন্ডের সঙ্গে পুরোপুরি খাপখাওয়ানো , পানি সরাসরি খাওয়াও যাবে ।
জানা গেছে , পেইচিং অলিম্পিক গেমসের পর ওয়াটার কিউবের পানিতে বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন , প্রশিক্ষণ, সাংস্কৃতিক ও বিনোদন এবং শরীরচর্চার একটি আন্তর্জাতিক ফ্যাশন কেন্দ্রে পরিণত করা হবে । ---চুং শাওলি 1 2
|