(চীনের দর্শক বাংলাদেশের পণ্য দেখছেন)
বলা যায় , এ মেলা চীন ও দক্ষিণ এশিয় দেশগুলোর জন্য সহযোগিতার মঞ্চ তৈরী করে দিয়েছে ।
সহযোগিতার ক্ষেত্রে আন্তরিকতা প্রকাশের জন্য চীন সরকার দক্ষিণ এশিয় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিনা ভাড়ায় প্রদর্শনী স্থান ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছে । চীনে তাদের পণ্য পরিবহন ব্যয়ও নিজেই বহন করেছে । তা ছাড়া , দক্ষিণ এশিয় দেশগুলোর জন্য একটি পুঁজি বিনিয়োগ সেমিনারের আয়োজনও করেছে । এসব সেমিনারের মধ্যে বাংলাদেশের পুঁজি বিনিয়োগ পরিবেশ বিষয়ক সেমিনার বিভিন্ন পুঁজি বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়েছে । বাংলাদেশে চীনা দূতাবাসের অর্থনীতি বিভাগের কাউন্সিলার লিন উই ছিয়াং সেমিনারে বলেছেন :
(বাংলাদেশের প্রদর্শনী স্থান)
আমদানি-রপ্তানী বাংলাদেশের অর্থনীতিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । ২০০৬ সালে বাংলাদেশের রপ্তানী মূল্য ১.২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার । চীনে রপ্তানী পণ্যের মূল্য ৫.০২৬ কোটি মার্কিন ডলার , তা বাংলাদেশের মোট রপ্তানী মূল্যের ১ শতাংশের চেয়েও কম । সে বছর বাংলাদেশের আমদানি মূল্য ১৪.৫৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার , চীন থেকে আমদানি পণ্যের মোট মূল্য ২.০৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার , যা বাংলাদেশের মোট আমদানি মূল্যের ১৪.১ শতাংশ ।
1 2 3 4
|