চীনের ইতিহাসে ২০০০বছরের আগে তিন দেশ যুগে অনেক যুদ্ধের কারণে অনেক ঐতিহাসিক তথ্য বা বই নষ্ট হয়ে যায়। এবারের আবিষ্কার ১ লাখ উ দেশের চিয়ান ও তু ইতিহাসিক তথ্য সংগ্রহ করার জন্য অনেক সহায়ক । চীনের প্রত্নতত্ত্ব মহলের বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, তার আবিষ্কার চীনের তিন দেশ যুগের ইতিহাসের গবেষণাকে ত্বরান্বিত করবে, চীনের প্রাচীনকালের ইতিহাসের গবেষণায় বিরাট অগ্রগতি অর্জন করবে ।
তাহলে কিভাবে ১ লাখ চিয়ান তু প্রদর্শকদের চোখে উজ্জ্বল ওঠে? এ সম্পর্কে ছাংশা চিয়ানতু যাদুঘরের প্রধান সোং শাও হুয়া বলেছেন, প্রদর্শনীর বিষয়ে আমরা চিয়ান ও তু'র তথ্য সম্পর্কে কিছু পরিচয় দেই । যেমন চিয়ান ও তু কিভাবে তৈরী করা হয় । আমরা বিশেষভাবে একটি চিয়ান ও তু তৈরীর প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করি । এসব তথ্য জানার পর দর্শকরা তা খুবই পছন্দ করেন । আপনারা দেখেন, আমরা একটি ফ্লাইটে চিয়ান ও তু তৈরীর প্রক্রিয়া প্রতিফলন করি । বাঁশ কাটা থেকে তা ছোট করে বোর্ড তৈরী করা এবং হাল্কা করার পর তা দিয়ে ঘটনা ও বই লেখা । এভাবে আমাদের দর্শকরা প্রাচীনকালে আমাদের বই তৈরী করার পদ্ধতিও ভালভাবে বুঝতে পারেন ।
২০০৫ সালের শেষে ছাংশা চিয়ান তু যাদুঘর প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে দর্শকদের জন্য খোলা হয় । প্রথম সপ্তাহে প্রায় এক লাখ পার্সন টাইমস দর্শক যাদুঘরে প্রদর্শন করেন । যাদুঘরের কাছাকাছি পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ শেষ না হওয়ার কারণে যাদুঘর আনুষ্ঠানিকভাবে খোলা হয় নি । আশা করি, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের দর্শকদের সঙ্গে দেখা হবে । 1 2
|