মাজেদ সংবাদদাতাকে বলেছেন , তখন বধূকে বাসায় নিয়ে যাওয়ার জন্য বর পক্ষ দুই ট্রাক ভাড়া করল । উভয় পক্ষের আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু বান্ধবীদের খাওয়ানোর জন্য বর পক্ষের বাসায় আয়োজন করা হয়েছে । ২০ বছরেরও বেশি সময় চলে গেছে । কিন্তু মনোজ্ঞ বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা এখনো তার মনে আছে ।
তবু মাজেদ এই দুঃখের কথাও প্রকাশ করেছেন যে , তখন বিয়ের সময় বধূকে সোনার আংটি উপহার সম্পর্কিত কর্মসূচী চালু হয় । কিন্তু দরিদ্র বলে তিনি কিনতে পারছিলেন না । এখন তিনি স্বচ্ছল হয়েছেন , ক্ষতিপূরণের জন্য তিনি বউকে সোনার আংটি কিনে উপহার দিয়েছেন । তারা সুখী জীবন কাটাছেন ।
অল্প বয়সীরা হাসি খুশি থাকতে পছন্দ করেন । তাদের বিশেষ করে বিয়ের অনুষ্ঠানে হৈ চৈ ভাল লাগে । অন্যদের বিয়ের অনুষ্ঠান দেখে নিজেদের ভবিষ্যতও নিয়ে কল্পনা করেন । বরের ছোট ভাই আইদিনের বয়স ২২ । বিয়ের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন , তিনি ২০০৮ সালে বিয়ে করার পরিকল্পনা করছেন । তখন অলিম্পিক গেমস দেখার জন্য তিনি বউকে পেইচিংয়ে নিয়ে যাবেন ।
রেশমী রুমাল থেকে সোনার আংটি এবং ঘোড়গাড়ি থেকে মোটরগাড়ি ব্যবহারে উজবেক জাতির তিন প্রজন্মের লোকদের জীবনধারার পরিবর্তন দেখা গেছে । এতে তাদের দিন দিন স্বচ্ছলতাও তুলে ধরা হয়েছে ।
1 2 3
|