মিসরের পিরামিড বা ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার যেমন ওই দেশগুলোর স্থাপত্যের মাইলফলক হিসেবে টিকে আছে, তেমনি নির্মিতব্য এ স্থাপত্যটিও হবে আবুধাবির মরুভূমির একটি মাইলফলক। এ স্থাপত্যটি পরিদর্শনে প্রতিবছর ২০ লাখ পর্যটক দুবাইয়ে যাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মরুভূমির বর্ণিল বালুর রঙে মোহিত হয়ে বুলগেরীয় বংশোদ্ভূত স্থপতি ক্রিস্টো জাভাশেফ (৭৪) ও তাঁর স্ত্রী জ্যাঁ ক্লদ ৩০ বছর আগে প্রথম এ এই ভাস্কর্যের নকশা শুরু করেছিলেন। তবে নানা সমস্যার কারণে ওই সময় তা আর শেষ করা হয়নি।
ক্রিস্টো বলেন, সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ভাস্কর্যের দেয়ালে সোনালি রঙের আভা ফুটবে। তিনি স্থাপত্যটি নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের যুবরাজের বড় ভাই শেখ হামদান বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের সঙ্গে কাজ করছেন। তাঁরা দুজনই এর বাস্তবায়ন নিয়ে উচ্ছ্বসিত।
মাস্তাবার নির্মাণে ৩০ মাস সময় লাগতে পারে। নির্মাণকাজ করবেন হাজার হাজার শ্রমিক।