চীন এবং ভারত দু’দেশেরই সুদীর্ঘ ইতিহাসের প্রাচীন সভ্যতা রয়েছে। দুই দেশের শাস্ত্রীয় সংগীতেরও নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই দুই ধরনের সংগীতের সংমিশ্রণ থেকে কী ধরনের স্ফুলিঙ্গ বের হবে? আজকের অনুষ্ঠানে দুই ধরনের শাস্ত্রীয় সংগীতের সংমিশ্রনের সৌন্দর্য্য উপভোগ করুন।
এবারের চীন ও ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের আসরে ভারতের চৈতি আর্টস ফাউন্ডেশনের সংগীত শিল্পী এবং শেনচেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ হিউম্যানিটিজ থেকে কুছিন এবং কুজেং শিল্পীরা অংশগ্রহণ করেছেন।
সংগীত দেশের সীমানা নির্বিশেষে একটি বিশ্ব ভাষা, সংগীতের মাধ্যমে, দুটি প্রাচীন সংস্কৃতির উজ্জ্বল সম্মিলন হয়েছে। চীন ও ভারতের সংস্কৃতির সংমিশ্রণের মাধ্যমে একে অপরের কাছ থেকে নতুন কিছু শিখেছে। এভাবে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে মানবজাতির অভিন্ন ভবিষ্যতের কমিউনিটি গঠন করা যায়। (স্বর্ণা/হাশিম)