আকাশ: সুপ্রিয় শ্রোতা, সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠানে। আপনাদের আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমাদের সাপ্তাহিক আয়োজন ‘রোববারের আলাপন’। আপনাদের সঙ্গে আছি আমি আপনাদের বন্ধু আকাশ এবং তৌহিদ।
বন্ধুরা, ২৮ মার্চ ছিল সিচাংয়ের ৬৫তম ভূমিদাসত্বের মুক্তিদিবস। এ ৬৫ বছরে, সিচাংয়ের ক্রীড়া ও গণশরীরচর্চা শুন্য থেকে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। আমরা আজ এ নিয়ে আলাপ করব।
জানা গেছে, ‘ত্রয়োদশ পাঁচসালা পরিকল্পনার’ সময়, সিচাংয়ে গণশরীরচর্চা কেন্দ্র, জগিং ট্রেইল, গ্রামের ক্রীড়া মাঠ, ফুটবল মাঠসহ সাত শতাধিক গণশরীরচর্চা স্থাপনা তৈরি হয়েছে। ‘ত্রয়োদশ পাঁচসালা পরিকল্পনার’র শেষ সময় নাগাদ, সিচাংয়ের ক্রীড়া মাঠ ও স্থাপনার পরিমাণ ৮ হাজার ছাড়িয়েছে। মাঝে মাঝে ব্যায়াম করা মানুষের পরিমাণ ১০ লাখে দাঁড়ায়। তা সিচাংয়ের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ শতাংশ।
সংখ্যা থেকে দেখা যায়, সিচাংয়ে জনস্বাস্থ্যের মান ও জীবনযাত্রার বিপুল পরিবর্তন হয়েছে। গত ১৯৫০ সালে সিচাংয়ের গড় আয়ু ছিল মাত্র ৩৫.৫ বছর। বর্তমানে তা ৭২.১৯ বছর হয়েছে।
ভাই, আমি জানি আপনি একবার সিচাংয়ে গিয়েছেন। আপনি সেখানকার মানুষদের কেমন দেখেছেন?
তৌহিদ:..
আসলে চীনে শুধু সিচাং-ই নয়, সব অঞ্চলে গণশরীরচর্চা উন্নয়নে দারুন গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন?
তৌহিদ:...
চীনারা কি কি গণশরীরচর্চা পছন্দ করেন? চীনের গণশরীরচর্চা নিয়ে কিছু বলুন।
তৌহিদ:..