সাউদ ফাইসাল মালিক। সিইও, দ্যা ডেইলি সিপেক। এটি ‘এক অঞ্চল এক পথ উদ্যোগ’ বিষয়ক একটি প্ল্যাটফর্ম, যা চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের সংবাদ প্রকাশ করে। তিনি চলতি বছর চীনের 'দুই অধিবেশনে' সাংবাদিক হিসেবে যোগ দিয়েছেন। সিএমজি বাংলা বিভাগকে তিনি এক বিশেষ সাক্ষাত্কার দিয়েছেন।
চীনের ‘এক অঞ্চল এক পথ উদ্যোগ’কে কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
এ ক্ষেত্রে পাকিস্তান খুব ভালো একটি দৃষ্টান্ত। চীন সব সময় উন্নয়নশীল দেশের অবকাঠামো এবং সার্বিক উন্নয়নে সহায়তা করে। আমি পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলের অনেক জায়গায় গিয়েছি। চীন সেসব দূরবর্তী এলাকায় সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণ করেছে। এসব স্থানীয়দের যোগাযোগ এবং বিদেশিদের ভ্রমণকে সুবিধাজনক করেছে।
চীনের উন্নয়ন সহায়তার প্রতি পাকিস্তানের জনগণ খুব কৃতজ্ঞ। তা দু’দেশের মৈত্রীকে মজবুত করেছে, এবং দু’দেশের ‘লোহার’ মতো মজবুত মৈত্রীর প্রতিফলন। ‘এক অঞ্চল এক পথ উদ্যোগ’ পাকিস্তানে বাস্তবায়নের জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানায় পাকিস্তানের জনগণ। আমি নিজেও ভালোভাবে ‘এক অঞ্চল এক পথ’ সংশ্লিষ্ট খবর প্রচার করছি। যাতে সবাই এর প্রকৃত অবস্থা জানতে পারেন।
চীনের আধুনিকায়ন এবং গণতান্ত্রিক অধিকারকে কীভাবে দেখেন?
যদিও আমি এবারই প্রথম চীনে এসেছি। আমি জানতে পেরেছি যে চীনে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা রয়েছে। চীনের ‘জনগণ-কেন্দ্রিক’ ধারণা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সবাই জানেন যে গত ৭০ বছরে চীন চরম দারিদ্র নির্মূল করেছে। জনগণ উন্নয়নের সুফল উপভোগ করছে। তা চীনের বৈশিষ্ট্যময় আধুনিকায়নের বহিঃপ্রকাশ।