বিশ্ববাসীক ক্ষুধামুক্ত রাখতে অল্প অল্প করে ভূমিকা রাখছে চীনের অত্যাধুনিক কৃষি প্রযুক্তি। পেছনে পড়ে থাকা ছোট ছোট গ্রামগুলো মুক্তি পাচ্ছে দারিদ্রের শেকল থেকে। আর দিনশেষে স্বল্প পরিসরের উদ্যোগগুলো দেখছে সফলতার মুখ আর হয়ে উঠছে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির অন্যতম অনুসঙ্গ।
কিন্তু কম সময়ে এত বড় সফলতার গল্প কীভাবে সম্ভব করলো চীন দেশের কৃষকরা? সে গল্পই আপনারা জানতে পারবেন “শেকড়ের গল্প”অনুষ্ঠানে। শুরুতেই শ্রোতারা শুনতে পারবেন বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক “কৃষি-প্রযুক্তির”খবর।
এটি মূলত চায়না মিডিয়া গ্রুপ- সিএমজি বাংলার বাংলাদেশ ব্যুরোর কৃষি বিষয়ক বিশেষ রেডিও অনুষ্ঠান। যা সঞ্চালনার দায়িত্বে রয়েছেন রয়েছেন এইচ আর এস অভি।
নিজ দেশের নাগরিকদের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে কৃষি ক্ষেত্রকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে চীssন। সর্বোচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহারের পাশাপাশি জমিতে স্প্রে করা হয় প্রাকৃতিক ফার্টিলাইজার আর পর্যাপ্ত পানি।
আর এভাবেই বদলে যাচ্ছে প্রচলিত কৃষির চিত্র। ঘুরছে উন্নয়নের চাকা। উপকৃত হচ্ছে কৃষক আর সব মিলিয়ে লাভবান হচ্ছে পুরো দেশের নাগরিকরা।
দ্বিতীয় অংশে মূলত আলোচনা করা হয় চীন দেশের চাষাবাদ পদ্ধতি নিয়ে।
শ্রোতারা এতে sজানতে পারবেন, চীনের কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিশ্বের অন্যান্য দেশ যেভাবে পেয়েছে ব্যাপক সফলতার ছোঁয়া। এ অংশের নাম আধুনিক কৃষির “দিন বদলের গল্প”। এছাড়াও থাকবে দেশটির বিভিন্ন প্রদেশের কৃষি বিষয়ক টুকরো খবর। ss
প্রিয় শ্রোতা, সিএমজি বাংলার এ রেডিও অনুষ্ঠানটি আপনার শুনতে পাবেন বাংলাদেশের রেডিও গণমাধ্যম রেডিও টুডেতে।
যেখানে আপনার শুনতে পাবেন “শেকড়ের গল্পের” নতুন নতুন পর্ব । যেখানে খুঁজে পাবেন সফলতা আর সম্ভাবনার নানা দিক। আর এভাবেই চীনা কৃষির সঙ্গে শুরু হোক আপনার দিন বদলের গল্প।