নভেম্বর ৮: পঞ্চম চীন আন্তর্জাতিক আমদানি মেলায় নতুন দফা বিশ্বের নতুন পণ্যের প্রথম প্রকাশ, এশিয়ার ও চীনের নতুন পণ্যের প্রথম প্রদর্শনী হয়েছে। এসব পণ্য দর্শকদের নতুন অভিজ্ঞতা দিয়েছে এবং বিশ্বের উদ্ভাবনের চেতনা চাঙ্গা করেছে, যা বিভিন্ন দেশের প্রতিষ্ঠানের জন্য উদ্ভাবনার সুযোগ ভোগের জন্য প্ল্যাটফর্ম প্রদান করেছে। আজ (মঙ্গলবার) চায়না মিডিয়া গ্রুপের (সিএমজি) এক সম্পাদকীয়তে এ মন্তব্য করা হয়েছে।
সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, গত ৫ বছর ধরে আমদানি মেলার অনুরাগীদের সংখ্যা অধিকতর হয়েছে। উদ্ভাবনে প্রবল আকষর্ণ দেখা দিয়েছে। জানা গেছে, গত চারবারের আমদানি মেলায় ১৫০০টির বেশি নতুন পণ্য, প্রযুক্তি ও সেবা প্রকাশিত হয়েছে। এবারের মেলায় ৯৪টি প্রকাশনা অনুষ্ঠানের আয়োজন হবে। গতবারের মেলার তুলনায় এবারের মেলায় প্রকাশনা অনুষ্ঠানের সংখ্যা ৫০ শতাংশ বাড়বে। প্রকাশিত পণ্যের সংখ্যা ৪০ শতাংশ বেশি হবে।
কেন অধিকতর নতুন পণ্যের প্রথম প্রকাশ ও প্রদর্শন হচ্ছে পঞ্চম চীন আন্তর্জাতিক আমদানি মেলায়? চীনে আছে ১৪০ কোটি জনসংখ্যা ও ৪০ কোটির বেশি মধ্যবিত্ত। গত ৫ বছরে আন্তঃদেশীয় অনেক প্রতিষ্ঠান এ মেলার মাধ্যমে চীনের বিশাল বাজারে নতুন উদ্ভাবিত পণ্যগুলোর প্রকাশ ও বাজারজাত করার সুযোগ পেয়েছে। এবারের মেলায় চীন বিভিন্ন দেশ ও পক্ষের প্রতি চীনের বিশাল বাজারের সুযোগ ভোগ করারোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। যাতে অধিকতর আন্তঃদেশীয় প্রতিষ্ঠান সুযোগসুবিধা দেখতে পায়।
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়েছে, চীন আন্তর্জাতিক আমদানি মেলা আরও উচ্চ মানের উন্মুক্তকরণ জোরদারের একটি জানালা। উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে সহযোগিতা জোরদার হবে। গত ৫ বছরে আমদানি মেলা আন্তর্জাতিক আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতার এক্সিলারেটরে পরিণত হয়েছে।
(রুবি/এনাম)