উন্মুক্ত চীনের সুযোগ ভোগ করতে পারবে বিশ্ব: সিএমজি সম্পাদকীয়
2022-11-06 16:38:00

নভেম্বর ৬: গত ৪ নভেম্বর চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ভিডিও লিংকের মাধ্যমে শাংহাইয়ে পঞ্চম চীন আন্তর্জাতিক আমদানি মেলায় ভাষণ দেওয়ার সময় বলেছেন, ‘উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে উন্নয়নের দুর্যোগ শিথিল করব, উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে সহযোগিতার শক্তি একত্রিত করব, উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে উদ্ভাবনের প্রবণতা ধরে রাখব, এবং উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে সকলের কল্যাণ অর্জন করব। পাশাপাশি, অর্থনীতির বিশ্বায়ন সামনে এগিয়ে নেওয়া এবং বিভিন্ন দেশের উন্নয়নের চালিকাশক্তি বৃদ্ধি করব, যাতে বিভিন্ন দেশের জনগণ আরও উপকৃত হতে পারে।’

 

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং’র ভাষণে বিভিন্ন দেশের সমানভাবে সুযোগ ভোগের কথা জোরালো হয়েছে, তা খুব উৎসাহব্যঞ্জক এবং চীনের আরও উচ্চ মানের উন্মুক্তকরণ ও অভিন্ন উন্নয়ন সাধনের দৃঢ়প্রতিজ্ঞা প্রতিফলিত হয়েছে বলে মনে করেন মেলার অনেক অংশগ্রহণকারী। গতকাল (শনিবার) চায়না মিডিয়া গ্রুপের এক সম্পাদকীয়তে এ মন্তব্য করা হয়েছে।

 

সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, পাঁচবছর আগে উন্মুক্তকরণ বাড়ানোর লক্ষ্যে চীন আন্তর্জাতিক আমদানি মেলার আয়োজন করে। ফলে চীনের বড় বাজার বিশ্বের বড় সুযোগে পরিণত  হয়। জানা গেছে, গত চারটি আমদানি মেলায় ২.৭ লাখ পণ্য প্রদর্শিত হয়েছে। লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৭ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। নতুন পণ্য, প্রযুক্তি ও সেবার পরিমাণ ছিল ১৫০০টিরও বেশি। আমদানি মেলা চীনের নতুন উন্নয়নের কাঠামো গঠনের জানালা, উচ্চ মানের উন্মুক্তকরণের প্ল্যাটফর্ম এবং সারা বিশ্বের জন্য এক আন্তর্জাতিক গণপণ্য।

 

সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়েছে, পঞ্চম আমদানি মেলা সিপিসি’র বিংশতম জাতীয় কংগ্রেসের পর অনুষ্ঠিত প্রথম আন্তর্জাতিক মেলা। তাতে ১৪৫টি দেশ, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থা অংশগ্রহণ করেছে। মোট ২৮৪টি বিশ্বের শীর্ষ ৫০০ ও শিল্প খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান বাণিজ্যিক মেলায় অংশ নিয়েছে। বন্ধুত্বের বৃত্ত অধিকতর বড় হয়েছে। এ মেলা আরও ফলপ্রসূ হয়েছে। তাতে বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানগুলোর চীনা সুযোগের প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়েছে।

 

সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, সি চিন পিং তাঁর ভাষণে বলেছেন,  বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও পক্ষকে চীনের বড় বাজারের সুযোগ, ব্যবস্থামূলক উন্মুক্তকরণের সুযোগ এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা গভীর করার সুযোগ প্রদান করবে চীন।  বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ তিনটি সুযোগ বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যাপক শক্তি যোগাবে।  চীনে আছে ১৪০ কোটি জনসংখ্যা, যাদের ৪০ কোটি মধ্যবিত্ত। প্রতিবছর ২.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য ও সেবা আমদানি করে চীন। দেশটি  বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্ ভোগ্য বাজার।  চীন পণ্য আমদানিসহ নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, যাতে এ বাজার বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জন্য অনুকূল শর্ত সৃষ্টি করে। (রুবি/এনাম/শিশির)

 

নভেম্বর ৬: গত ৪ নভেম্বর চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ভিডিও লিংকের মাধ্যমে শাংহাইয়ে পঞ্চম চীন আন্তর্জাতিক আমদানি মেলায় ভাষণ দেওয়ার সময় বলেছেন, ‘উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে উন্নয়নের দুর্যোগ শিথিল করব, উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে সহযোগিতার শক্তি একত্রিত করব, উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে উদ্ভাবনের প্রবণতা ধরে রাখব, এবং উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে সকলের কল্যাণ অর্জন করব। পাশাপাশি, অর্থনীতির বিশ্বায়ন সামনে এগিয়ে নেওয়া এবং বিভিন্ন দেশের উন্নয়নের চালিকাশক্তি বৃদ্ধি করব, যাতে বিভিন্ন দেশের জনগণ আরও উপকৃত হতে পারে।

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংর ভাষণে বিভিন্ন দেশের সমানভাবে সুযোগ ভোগের কথা জোরালো হয়েছে, তা খুব উসাহব্যঞ্জক এবং চীনের আরও উচ্চ মানের উন্মুক্তকরণ ও অভিন্ন উন্নয়ন সাধনের দৃঢ়প্রতিজ্ঞা প্রতিফলিত হয়েছে বলে মনে করেন মেলার অনেক অংশগ্রহণকারী। গতকাল (শনিবার) চায়না মিডিয়া গ্রুপের এক সম্পাদকীয়তে এ মন্তব্য করা হয়েছে।

সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, পাঁচবছর আগে উন্মুক্তকরণ বাড়ানোর লক্ষ্যে চীন আন্তর্জাতিক আমদানি মেলার আয়োজন করে। ফলে চীনের বড় বাজার বিশ্বের বড় সুযোগে পরিণত  হয়। জানা গেছে, গত চারটি আমদানি মেলায় ২.৭ লাখ পণ্য প্রদর্শিত হয়েছে। লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৭ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। নতুন পণ্য, প্রযুক্তি ও সেবার পরিমাণ ছিল ১৫০০টিরও বেশি। আমদানি মেলা চীনের নতুন উন্নয়নের কাঠামো গঠনের জানালা, উচ্চ মানের উন্মুক্তকরণের প্ল্যাটফর্ম এবং সারা বিশ্বের জন্য এক আন্তর্জাতিক গণপণ্য।

সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়েছে, পঞ্চম আমদানি মেলা সিপিসির বিংশতম জাতীয় কংগ্রেসের পর অনুষ্ঠিত প্রথম আন্তর্জাতিক মেলা। তাতে ১৪৫টি দেশ, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থা অংশগ্রহণ করেছে। মোট ২৮৪টি বিশ্বের শীর্ষ ৫০০ ও শিল্প খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান বাণিজ্যিক মেলায় অংশ নিয়েছে। বন্ধুত্বের বৃত্ত অধিকতর বড় হয়েছে। এ মেলা আরও ফলপ্রসূ হয়েছে। তাতে বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানগুলোর চীনা সুযোগের প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়েছে।

 

সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, সি চিন পিং তাঁর ভাষণে বলেছেনবিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও পক্ষকে চীনের বড় বাজারের সুযোগ, ব্যবস্থামূলক উন্মুক্তকরণের সুযোগ এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা গভীর করার সুযোগ প্রদান করবে চীন।  বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ তিনটি সুযোগ বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যাপক শক্তি যোগাবে।  চীনে আছে ১৪০ কোটি জনসংখ্যা, যাদের ৪০ কোটি মধ্যবিত্ত। প্রতিবছর ২.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য ও সেবা আমদানি করে চীন। দেশটি  বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্ ভোগ্য বাজার।  চীন পণ্য আমদানিসহ নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, যাতে এ বাজার বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জন্য অনুকূল শর্ত সৃষ্টি করে। (রুবি/এনাম/শিশির)