সার্বিক জনগণতন্ত্র চীনের সংস্কৃতি ও মেধার প্রতিফলন
2022-10-20 19:34:33

 

অক্টোবর ২০: চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) বিংশতম জাতীয় কংগ্রেস বেইজিংয়ে চলছে। সিপিসি’র শীর্ষনেতা সি চিন পিং তাতে কর্ম-প্রতিবেদন পেশ করেছেন।

 

কর্ম-প্রতিবেদনের আগে থেকেই নতুন একটি শব্দ-গুচ্ছ প্রচলিত ছিল। এটি হচ্ছে সার্বিক জনগণতন্ত্র। এ শব্দ-গুচ্ছ ২০১৯ সালের ২ নভেম্বর শাংহাইয়ের ছাং নিং অঞ্চল পরিদর্শনের সময় প্রথম বারের মতো উত্থাপন করেছেন সি চিন পিং।

 

সার্বিক জনগণতন্ত্র বলতে কী বোঝায়? সহজে বলতে গেলে তা হলো চীনের বিভিন্ন রাজনৈতিক কাজের বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় জনগণের গণতান্ত্রিক নির্বাচন, পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত, প্রশাসন ও তত্ত্বাবধানে অংশ নিতে পারা।

 

২০২১ সালের ১৩ অক্টোবর সিপিসি’র কেন্দ্রীয় কমিটির জাতীয় গণকংগ্রেসের কর্মসভায় সি চিন পিং বলেন, ‘চীনের সার্বিক জনগণতন্ত্রের প্রক্রিয়ায় এবং সাফল্যে গণতন্ত্র  এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ গণতন্ত্র বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এটি সবচেয়ে ব্যাপক বাস্তব ও কার্যকর সমাজতান্ত্রিক গণতন্ত্র।

 

চীনে ভোটাররা আইন অনুযায়ী প্রতিনিধি নির্বাচনের পর বিভিন্ন কমিউনিটিতে গণ-প্রতিনিধি কক্ষ এবং গণ-প্রতিনিধি যোগাযোগ কেন্দ্রের মাধ্যমে নিজের অভিমত প্রকাশ করতে এবং আইন প্রণয়নের প্রস্তাব দিতে পারেন। সেসব কক্ষ ও কেন্দ্রকে গণতান্ত্রিক বাড়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

 

তিনি বলেন,  চীনের অনেক স্থানে এ ধরণের গণতান্ত্রিক বাড়ি গঠন করা হয়েছে, যার মাধ্যমে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ আরও সুবিধাজনক হয়েছে।

(রুবি/এনাম/লাবণ্য)