আকাশ ছুঁতে চাই পর্ব ৯০
2022-09-08 16:30:06

এ পর্বে যা থাকছে

১. আয়কর আইনজীবীর পেশা নারীর জন্য চ্যালেঞ্জিং

২. একদশকে চীনে নারীর অগ্রগতি

৩. চুয়াং জাতির সাহসী নারী লিউ সানচিয়ে

৩ মানাসলু অভিযানে এভারেস্ট জয়ী নিশাত মজুমদার

৪. ব্যাডমিন্টন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে নারীদের ডাবলসের শিরোপা জিতেছে চীন

৫. নারীদের বিনামূল্যে এইচপিভি টিকা প্রদানে বয়সসীমা বাড়িয়েছে চীন

চীন আন্তর্জাতিক বেতারের ঢাকা স্টেশন থেকে প্রচারিত আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানে সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি শান্তা মারিয়া। কেমন আছেন আপনারা? আশাকরি ভালো আছেন। আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানে আমরা সবসময় কথা বলি নারীর সাফল্য, সংকট, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা নিয়ে।

আয়কর আইনজীবীর পেশা নারীর জন্য চ্যালেঞ্জিং

বাংলাদেশে ইনকাম ট্যাক্স ল’ইয়ারের পেশায় খুব কম নারীই কাজ করছেন। এমন একটি ব্যতিক্রমী পেশায় কাজ করার অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা কথা বলবো আয়কর আইনজীবী, সমাজকর্মী ও লেখক ইসমত শিল্পীর সঙ্গে। আমাদের অনুষ্ঠানে তাকে স্বাগত জানাই।

সাক্ষাৎকার

ইসমত শিল্পী তার পেশাগত জীবন শুরু করেন শিক্ষকতা দিয়ে। পরে বিভিন্ন সেবামূলক সংস্থা এবং মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে কাজের পর তিনি আইনজীবী হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এলএলবি পরীক্ষায় পাশ করে তিনি বার কাউন্সিলের সদস্য হন। এরপর আয়কর আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন। এই পেশায় নারীর সংখ্যা বাংলাদেশে খুবই কম। বলতে গেলে হাতে গোনা।  অনেকেই মনে করেছে ইসমত এই পেশায় সফল হতে পারবে না।  কিন্তু চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেই এগিয়ে গেছেন তিনি। সফলও হয়েছেন। ‍তিনি মনে করেন নারীদের মধ্যে যারা উদ্যোক্তা বা চাকরিজীবী তাদের আয়কর বিষযে সচেতন হওয়া দরকার। কারণ অনেক সময় নারীরা এ বিষয়টিকে ঝামেলা বলে মনে করেন। অনেকের মধ্যে এক ধরনের ভীতি কাজ করে। এই ভীতি দূর করতে দরকার সচেতনতামূলক প্রচার।

ইসমত শিল্পী একজন সমাজকর্মী। তিনি ট্রান্সজেন্ডার মানুষদের নিয়ে অনেক সমাজসেবামূলক কাজ করেছেন। তিনি মনে করেন ট্রান্সজেন্ডার মানুষদের নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নে উদ্যোগী হতে হবে। পাশাপাশি সরকারি বেসরকারি সহায়তাও দরকার।  ইসমত শিল্পী নান্দিক নামে একটি পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক। তিনি সাহিত্যচর্চাও করছেন দীর্ঘদিন ধরে। কবিতা লিখছেন। তিনি তার বই ‘বিকল্প ক্ষত’ থেকে একটি কবিতা পড়ে শোনান।

 

একদশকে চীনে নারীর অগ্রগতি

চীনে এক দশকে নারী অধিকারের অগ্রগতির ফলে নারীরা দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করছেন। বর্তমান চীনা নারীরা তাদের সম্ভাবনা এবং লক্ষ্য পূরণ করতে এবং সমাজে একটি বড় ভূমিকা পালন করতে আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্ষম। বিস্তারিত প্রতিবেদনে।

পাবলিক স্পেসে শিশু যত্নের কক্ষ বা চাইল্ড কেয়ার রুম যেখানে মায়েরা আরামে যত্ন নিতে পারেন তাদের সন্তানদের।

দক্ষিণ চীনের কুয়াংতং প্রদেশের কুয়াংচৌ শহরে খোলা হয়েছে এসব শিশু যত্নের কক্ষ।

শুধু কুয়াংতং নয়, শিশুদের জন্য চীনের সর্বত্রই রয়েছে এমন ব্যবহার-বান্ধব এবং আরামদায়ক ব্যবস্থা।  কারণ দেশটির সংশোধিত নতুন আইনে পাবলিক স্পেসে শিশু যত্নের সুবিধার বিধান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

চীনের নারীরা অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন ও সংস্কারে জোর ভূমিকা পালন করছে। তারা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের পাশাপাশি লক্ষ্য পূরণে আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্ষম হয়ে উঠেছে।   

২০১২ সালে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি সিপিসি’র ১৮ তম জাতীয় কংগ্রেসের পর থেকে নারী অধিকার ইস্যুটি এতোই গুরুত্ব পায় যে, চীনের সামাজিক ও  অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে নারীরা।

 

যেখানে গত দশ বছর ধরে সংশোধন ও নতুন আইন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে সেখানে চাইল্ড কেয়ার রুম নারী ও শিশুদের সুরক্ষার একটি অংশ মাত্র। 

১৮ তম সিপিসি জাতীয় কংগ্রেসের পর থেকে  নারীদের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষায় শতাধিক বিধান সম্বলিত আইনি ব্যবস্থা গঠন করেছে দেশটির সরকার।  চলতি বছর, নারীর অধিকার এবং স্বার্থ রক্ষায় যে আইনটি করা হয়েছে তা সমাজে বড় পরিবর্তনের সূচনা করছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।

লি মিংশুন, উপপ্রধান,  চীন আইনের বিবাহ ও পারিবারিক বোর্ড। তিনি বলেন,  

‘নারীর অধিকার ও স্বার্থ সুরক্ষা আইনের সংশোধিত খসড়াটি শুধুমাত্র নারীর অধিকার এবং স্বার্থের সমান সুরক্ষাকে শক্তিশালী করে না, বরং নারীর বিশেষ চাহিদার প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেয়, যা নারীর মানবাধিকারের প্রতি প্রদত্ত সম্মান ও সুরক্ষাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করে।’

লিঙ্গ সমতার মৌলিক জাতীয় নীতি মেনে চলা, এবং নারী ও অপ্রাপ্তবয়স্কদের বৈধ অধিকার রক্ষায় কাজ করছে চীন সরকার। শুধু তাই নয়, চীন জ্ঞান বিজ্ঞান এবং উদ্ভাবনকে জোরালোভাবে সমর্থন করায় এর প্রসারে বিভিন্ন নীতিমালাও গ্রহণ করা হয়েছে।  প্রযুক্তিগত গবেষণায় অংশগ্রহণ, মহাবিশ্বের অন্বেষণ থেকে শুরু করে গ্রামীণ পুনরুজ্জীবনে অবদান, খেলাধুলার শীর্ষ স্তরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পুরুষের পাশাপাশি সফলভাবে কাজ করছেন চীনা নারীরা। এভাবেই কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আধুনিক চীনে ক্রমাগত বিশাল অবদান রাখছেন নারীরা।

পরিসংখ্যান বলছে, গত দশ বছরে, চীনের বাধ্যতামূলক শিক্ষায় লিঙ্গ ব্যবধান কার্যকরভাবে দূর করা হয়েছে এবং উচ্চশিক্ষায় নারী শিক্ষার্থীদের অনুপাত ৫০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।  কর্মশক্তিতে নারী কর্মচারীর অনুপাত ৪০ শতাংশেরও বেশি।

২০১০ সালে নারীদের গড় আয়ু ছিল ৭৭ দশমিক ৩৭ বছর। যা ২০২০ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮০ দশমিক ৮৮ বছর। গেল বছর মাতৃমৃত্যুর হার প্রতি লাখে ১৬ শতাংশ কমেছে।  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মা ও শিশু স্বাস্থ্যে সর্বোচ্চ কর্মক্ষমতা ভিত্তিক তালিকায় বিশ্বের ১০টি দেশের মধ্যে চীন যায়গা করে নিয়েছে।  

 

 

চুয়াং জাতির সাহসী নারী লিউ সানচিয়ে

চীনের ৫৬ জাতির অন্যতম চুয়াং জাতি। এই জাতির রয়েছে অনেক সমৃদ্ধ ঐতিহ্য। আধুনিক গ্রাম উন্নয়নের ধারায় চুয়াং জাতিকে সম্পৃক্ত করার কাজে নেতৃত্ব দিয়েছেন একজন সাহসী নারী লিউ সানচিয়ে। তিনি কিভাবে গ্রাম উন্নয়নে নেতৃত্ব দিলেন সেই ঘটনা নিয়ে কুয়াংসি ড্রামা অ্যাকাডেমি মঞ্চে এনেছে একটি নতুন নৃত্যনাট্য। শুনবো এই নৃত্যনাট্য নিয়ে একটি প্রতিবেদন।

চীনের কুয়াংসিছুয়ান প্রদেশের  চুয়াং জাতির একজন সাহসী নারী লিউ সানচিয়ে। তিনি কিভাবে গ্রাম উন্নয়নের নতুন লক্ষ্য অর্জনে নেতৃত্ব দিলেন সেই কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে ‘নিউ লিউ সানচিয়ে’ নামের নতুন নৃত্যনাট্যে।

চীনের ঐতিহ্যবাহী লোকনাট্যের ধারায় তুলে ধরা হয়েছে একজন সাহসী নারীর জীবন। উত্তর চীনের বিখ্যাত নগরী থিয়ানচিনের মঞ্চে পরিবেশিত হচ্ছে নৃত্যনাট্য ‘নিউ লিউ সানচিয়ে’।

কুয়াংসি ড্রামা অ্যাকাডেমি মঞ্চে এনেছে এই অপেরা। এই নাটকে গ্রাম উন্নয়নের নতুন ধারা, নিজেদের হোম টাউনের প্রতি চুয়াং জনগণের ভালোবাসা, তাদের সমৃদ্ধ লোকজ শিল্প ও সংস্কৃতি এবং উন্নত জীবনের আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরা হয়েছে।

নিউ লিউ সানচিয়ে নাটকটি পরিচালনা করেছেন একজন কৃতী নির্দেশক লং ছিয়ান। নাট্য নির্দেশক হিসেবে তিনিও একজন খ্যাতিমান নারী।  এই নৃত্যনাট্যে তিনি আধুনিক সংগীতের সঙ্গে কুয়াংসি অঞ্চলের চুয়াং জাতির জীবন ও তাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন। নতুন যুগে চুয়াং জাতির জীবনকে তুলে ধরেছেন। এই নতুন ও বিশেষ শৈল্পিক ধারণা তুলে ধরাই এর লক্ষ্য।

মানাসলু অভিযানে এভারেস্ট জয়ী নিশাত মজুমদার

সুপ্রিয় শ্রোতা, বাংলাদেশের এভারেস্টজয়ী প্রথম নারী নিশাত মজুমদার। তিনি নতুন এক পর্বত শৃংগ জয়ের অভিযানে যাত্রা শুরু করেছেন সম্প্রতি। এ বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদনে।

নিশাত মজুমদার। নামেই যার পরিচয়। বাংলাদেশের প্রথম এভারেস্টজয়ী নারী তিনি। এবার তিনি হিমালয়ের অষ্টম উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মানাসলু জয়য়ের অভিযানে বের হয়েছেন। সম্প্রতি নেপালে গেছেন তিনি।

 

২০১২ সালে হিমালয়ের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্ট জয় করেন নিশাত। এভারেস্টের উচ্চতা ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার। মানাসলু হিমালয়ে ৮ হাজার মিটারের বেশি ১৪টি শৃঙ্গের মধ্যে অষ্টম। এটির উচ্চতা ৮ হাজার ১৬৩ মিটার। এভারেস্ট জয়ের আগে ২০১১ সালে প্রথমবার মানাসলু অভিযানে যান নিশাত। কিন্তু সেবার ক্যাম্প-৩ থেকে ফিরে আসেন তিনি।

সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ জয়ের পর মানাসলু অভিযান কেন- এ প্রশ্নের জবাবে চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে নিশাত বলেন, ছোট-বড় যে কোনো পাহাড়ই চ্যালেঞ্জিং। কখনো কখনো অপেক্ষাকৃত ছোট পর্বত আরোহণ বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে থাকে। এ প্রসঙ্গে তিনি এর আগে হিমালয়ের নেপাল অংশে পঞ্চম উচ্চতম শৃঙ্গ মাকালু ও তিব্বত অংশে ১৪তম শৃঙ্গ শিশাপাংমা অভিযানে ব্যর্থতার কথা বলেন।  অভিযানে যাবার আগে এ উপলক্ষে ঢাকায় তিনি  একটি সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন। এবারের অভিযানে প্রজ্ঞা পারমিতা নামে এক নবীন পর্বতারোহী নিশাতের সঙ্গী হচ্ছেন। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, নিশাত মজুমদার শুধু এভারেস্ট জয়ে নয়, অন্য ক্ষেত্রেও নারীদের জন্য অনুপ্রেরণা।

 

সুপ্রিয় শ্রোতা এবার নারী বিষয়ক দুটি খবর।

ব্যাডমিন্টন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে নারীদের ডাবলসের শিরোপা জিতেছে চীন

ব্যাডমিন্টনের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে নারীদের ডাবলসে শিরোপা জিতেছে চীনের জুটি। সম্প্রতি টোকিও মেট্রোপলিটন জিমনেসিয়ামে ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন (বিডব্লিউএফ) ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে নারীদের ডাবলসের শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে  চীনের চেন ছিংচেন এবং চিয়া ইফান দক্ষিণ কোরিয়ার কিম সো-ইয়ং এবং কং হি-ইয়ংকে ২-০ পয়েন্টে হারিয়েছেন৷

আরেকটি খবর হলো,

নারীদের বিনামূল্যে এইচপিভি টিকা প্রদানে বয়সসীমা বাড়িয়েছে চীন

বিনামূল্যে ৯-ভ্যালেন্ট হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস বা এইচপিভি টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বয়সসীমা বাড়িয়ে ৯ থেকে ৪৫ বছর করেছে চীনের জাতীয় চিকিৎসা পণ্য প্রশাসন।

এর আগে এ বয়সসীমা ছিল ১৬ থেকে ২৯ বছর পর্যন্ত।

চীনের কিছু ক্লিনিক বিনামূল্যে এইচপিভি ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য অনলাইন বুকিং সেবা প্রদান করছে। ব্যবহারের জন্য চীনে পাঁচটি এইচপিভি ভ্যাকসিন নিবন্ধিত রয়েছে, যার মধ্যে দুটো দেশে তৈরি আর বাকি তিনটি আমদানি করা।

মেডিক্যাল সার্ভিস রিজার্ভেশন প্ল্যাটফর্ম ইয়ুমিয়াও’র তথ্য বলছে, ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত চীনে এইচপিভি ভ্যাকসিন বুকিংয়ের সংখ্যা ৭ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। এ টিকার চাহিদা বর্তমানে সরবরাহের চেয়ে বেশি।

আজ আর কথা নয়, আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গেছি আমরা। আমাদের অনুষ্ঠান আপনারা সবসময় শুনতে পাবেন শর্ট ওয়েভ ৯ হাজার ৪শ ৯০ এবং শর্ট ওয়েভ ১১ হাজার ৬শ ১০ কিলোহার্টজে। আরও শুনতে পাবেন সিআরআই বাংলার ওয়েবসাইটে এবং অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজে। জেনে নিন আমাদের ইমেইল অ্যাডরেস, cmg.bangla@gmail.com আমাদের ফেসবুক পেজ facebook.com/CRIbangla এবং facebook.com/CMGbangla এবং আমাদের সাক্ষাৎকারগুলো ইউটিউবে দেখতে পাবেন। youtube.com/CMGbangla.

আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। চাই চিয়েন।

সার্বিক  সম্পাদনা: ইয়ু কুয়াং ইউয়ে আনন্দী

লেখা, গ্রন্থনা,উপস্থাপনা : শান্তা মারিয়া

একদশকে চীনে নারীর অগ্রগতি, প্রতিবেদন রওজায়ে জাবিদা ঐশী

চুয়াং জাতির সাহসী নারী লিউ সানচিয়ে ,মানাসলু অভিযানে এভারেস্ট জয়ী নিশাত মজুমদার, ব্যাডমিন্টন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে নারীদের ডাবলসের শিরোপা জিতেছে চীন, নারীদের বিনামূল্যে এইচপিভি টিকা প্রদানে বয়সসীমা বাড়িয়েছে চীন, প্রতিবেদন: শান্তা মারিয়া

অডিও সম্পাদনা: রওজায়ে জাবিদা ঐশী