সম্প্রতি বাংলাদেশে সর্বশেষ জনশুমারি প্রকাশিত হয়েছে। এতে কী কী নতুন বৈশিষ্ট্য দেখা যাচ্ছে? চীন ও বাংলাদেশের জনসংখ্যানীতির তুলনা করলে কী কী লক্ষ্যণীয় বিষয় ভেসে ওঠে? আজকের অনুষ্ঠানে আমার সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক। ২০০৯ সালে তিনি চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডেমোগ্রাফি বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং সেখানে ‘ফার্স্ট প্রাইজ অব একাডেমিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ পান। জনস্বাস্থ্যবিষয়ক গবেষণার জন্য ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের গ্লোবাল হেলথ কাউন্সিল কর্তৃক নিউ ইনভেস্টিগেটর ইন গ্লোবাল হেলথ প্রোগ্রামে বিজয়ী ও ‘নিকসাইমন্সস্কলার’ নির্বাচিত হন। ড. মঈনুল ওয়ার্ল্ড হেলথ সামিট-বার্লিন, জার্মানি ২০১৪ ও ২০১৬ সালে দুবার ‘নিউ ভয়েসেস ইন গ্লোবাল হেলথ’ বিজয়ী হন। ২০১৪ সালে ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব সোস্যাল সায়েন্সেস কর্তৃক ‘একাডেমিশিয়ান অব সোস্যাল সায়েন্সেস’ স্বীকৃতি পান। তিনি কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্লোবাল হেলথ রিসার্চ ক্যাপাসিটি স্ট্রেংদেনিং প্রোগ্রাম ফেলোশিপের আওতায় পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণা করেছেন। তাছাড়া, তিনি ইন্টারনেশনল ইউনিয়ন অফ সাইন্টিফিক স্ট্যাডি-এর সদস্য এবং এশিয়ান পপুলেশন এসোসিয়েশনের সাইন্টিফিক গ্রুপ সদস্য। চলুন, কথা বলি ড. মঈনুল ইসলামের সঙ্গে। (স্বর্ণা/আলিম)