দেহঘড়ি পর্ব-৭৪
2022-06-17 19:43:16


‘দেহঘড়ি’র এ পর্বে থাকছে স্বাস্থ্যখাতের একটি প্রতিবেদন, স্বাস্থ্য বুলেটিন, রোগের প্রাক-লক্ষণ নিয়ে আলোচনা ‘উপসর্গে উপলব্ধি’, সাক্ষাৎকারভিত্তিক আয়োজন ‘আপনার ডাক্তার’ এবং খাদ্যের গুণাগুণ নিয়ে আলোচনা ‘কী খাবো, কী খাবো না।’।

#প্রতিবেদন

বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্ক্রিনিং চালু: ৩ মাসেই জানা যাবে মাতৃগর্ভের ভ্রূণের বিস্তারিত তথ্য

 বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ভ্রুণের স্ক্রিনিং সেবা চালু করেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। এতে করে তিন মাসেই পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ভ্রূণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে। এ স্ক্রিনিংয়ের ফলে শিশুর ডাউন সিনড্রোম বা মানসিক ও শারীরিক বৈকল্য রোধ করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগ, ফিটোম্যাটারনাল মেডিসিন বিভাগ, রেডিওলজি ইমেজিং বিভাগ এবং ল্যাবরেটরি মেডিসিন বিভাগের সমন্বয়ে এ পরীক্ষা চালু করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ডাউন সিনড্রোম বিষয়টি নিয়ে সচেতনতা না থাকায় দিন দিন দেশে মানসিক প্রতিবন্ধী শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত বেশিরভাগ শিশুর জন্মগত হার্টের সমস্যা থাকে। এতে অনেক শিশু জন্মের পর মারা যায়, যা নবজাতকের মৃত্যুর হার বাড়ায়। আর যারা বেঁচে থাকে তারা মানসিক প্রতিবন্ধকতা নিয়ে বেঁচে থাকে।

তিনি বলেন, প্রসবজনিত জটিলতায় মাতৃমৃত্যু রোধের বিষয়টি যেভাবে প্রাধান্য পেয়েছে, অনাগত শিশুর ডাউন সিনড্রোমের মতো জন্মগত ত্রুটির বিষয়টি সেভাবে আলোচনায় আসেনি।

ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, আমেরিকার মতো উন্নত দেশে গর্ভবতী মায়ের সেবা দেওয়ার সময় মাকে ডাউন সিনড্রোম সম্পর্কে ধারণা দেওয়া চিকিৎসকের জন্য বাধ্যতামূলক। অথচ বাংলাদেশে তা ভীষণভাবে উপেক্ষিত।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বাংলাদেশে প্রতিবছর ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার অর্থাৎ প্রতিদিন প্রায় ১৫টি শিশুর জন্ম হয়। - অভি/রহমান

 

#বুলেটিন

বুস্টার ডোজের আওতায় ২ কোটি ৭৬ লাখ মানুষ

করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ২ কোটি ৭৬ লাখেরও বেশি মানুষ বুস্টার ডোজের টিকা পেয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সবশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে টিকা কার্যক্রম শুরুর থেকে এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৮৯ লাখ ৩২ হাজার মানুষ। এছাড়া দুই ডোজ টিকার আওতায় এসেছেন ১১ কোটি ৮৫ লাখ ৪৭ হাজার মানুষ। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছে দুই কোটি ৭৬ লাখ ৫৯ হাজার ৪০০ জন।

এতে আরও বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সারাদেশে প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে ৭ হাজার ৯১৮ জনকে এবং দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৩৭ হাজার ৯৬২ জনকে। এছাড়াও এই সময়ে বুস্টার ডোজ পেয়েছেন এক লাখ ৬৯ হাজার ৮৫১ জন। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না ও জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হচ্ছে দেশব্যাপী।

কলেরা টিকা দেওয়া হবে ২৬ জুন

কলেরা সংক্রমণ প্রতিরোধে আগামী ২৬ জুন থেকে বাংলাদেশে শুরু হবে টিকা কার্যক্রম। এজন্য প্রতিটি কেন্দ্রে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। 

সম্প্রতি রাজধানীর মহাখালীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, কলেরা টিকা এক ধরনের মুখে খাওয়ার টিকা। গর্ভবতী মহিলা ব্যতীত ১ বছর বয়স হতে সব বয়সের মানুষকে এই টিকা দেওয়া হবে।

এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়, ডায়রিয়া ও কলেরা রোধে ২৩ লাখ মানুষকে টিকার আওতায় আনা হবে।

রক্তদান কার্যক্রমে গতি আনতে সম্মাননা দিলো রেড ক্রিসেন্ট

রক্তদান কার্যক্রমে অবদান রাখায় ৯৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা দিয়েছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি।

বিশ্ব রক্তদাতা দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ সম্মাননা দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞরা বলেন, একজন সুস্থ মানুষ প্রতি চার মাস পর পর রক্তদান করতে পারে। রক্তপ্রদানের মাধ্যমে মুমূর্ষু ব্যক্তিদের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান তারা।

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম বলেন, প্রতি বছর দুই লাখ ব্যাগ রক্ত প্রদানের সক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির, যা দেশের মোট রক্তের চাহিদার ১১ শতাংশ। রক্তপ্রদানে সাধারণ মানুষকে উৎসাহিত করে এই হার ২৫ শতাংশে উন্নীত করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি। - অভি/রহমান

 

## ‘উপসর্গে_উপলব্ধি’

এসব উপসর্গ দেখা দিলে বুঝবেন ডিমেনশা হতে যাচ্ছে আপনার

ডিমেনশা বা স্মৃতিভ্রংশ রোগ বার্ধক্যের একটি রোগ। এটি এক ভয়ঙ্কর রোগ। এ রোগে আক্রান্ত হলে চলাফেরায়, কথা বলায় সমস্যা হয়। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বলছে, বিশ্বব্যাপি প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি মানুষ ডিমেনশায় আক্রান্ত। এই রোগে স্মৃতিশক্তি ও ভাষাগত দক্ষতা কমে এব মস্তিষ্কের জ্ঞানীয় ক্ষমতাও দুর্বল হয়ে যায়, যার ফলে দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ কাজগুলো করতেও মানুষের সমস্যা হয়।

 যুক্তরাষ্ট্রের ‘আলৎঝাইমার’স অ্যাসোসিয়েশন’র মতে, ডিমেনশা কোনও একক রোগ নয়। ডিমেনশা বলতে মূলত মস্তিষ্কের বিভিন্ন সমস্যার সমষ্টিকে বোঝায়। ‘আলৎঝাইমার’স রোগ ও ডিমেনশার অন্তর্ভুক্ত। যুক্তরাষ্ট্রের কার্বন হেল্থ অ্যান্ড সেইন্ট মেরি’স হসপিটালের জরুরি স্বাস্থ্যসেবা পরিচালক ডা. কারি উইনচেল বলেন, “ডিমেনশা’ একজন মানুষের মস্তিষ্কের ওপর কী প্রভাব ফেলবে তা মানুষভেদে ভিন্ন। রোগে আক্রান্ত হলে যে বিষয়গুলো পাওয়া যায় তার মধ্যে সাধারণ হলো ‘অ্যামিলোয়েড প্লাকস’, ‘নিউরোফিব্রিলারি ট্যাঙ্গলস, দূরারোগ্য প্রদাহ, মস্তিষ্কে রক্ত ও অক্সিজেনের প্রবাহ কমে যাওয়া, এবং নিউরন মরে যাওয়া।

আজ আমরা আলোচনা করবো ডিমেনশার উপসর্গ নিয়ে। এসব উপসর্গ যদি কারও মধ্যে প্রকাশ পেতে থাকে তবে ধরে নিতে হবে তিনি স্মৃতিভ্রংশ বা ডিমেনশাতে আক্রান্ত হতে চলেছেন।

ভুলে যাওয়া

ডা. কারি উইনচেল জানান, ডিমেনশা রোগীদের নিউরন ধ্বংস হয়ে যায়, যে কারণে মস্তিষ্কে সংরক্ষিত তথ্য সঠিক সময়ে কাজে লাগানো যায় না। এর ফলে পূর্ব পরিচিত স্থান, ব্যক্তি, ঘটনা ইত্যাদি মনে করতে সমস্যা হয়।

কথা বলায় সমস্যা

কথার খেই হারিয়ে ফেলা কিংবা মনের কথা ব্যক্ত করার শব্দ খুঁজে না পাওয়া ইত্যাদি ডিমেনশা রোগের অন্যতম লক্ষণ। মস্তিষ্কের ‘হিপোক্যাম্পাস’ আর ‘এন্টোরহিনাল’ অংশে এই তথ্যগুলো সংরক্ষিত থাকে। কিন্তু নিউরন নষ্ট হয়ে যাওয়া কারণে তথ্য প্রবাহ ব্যহত হয়। ফলে শব্দ মনে পড়ে না।

সাধারণ কাজ করতে সময় লাগা

দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ যে কাজগুলো একসময় অনায়াসে করা যেত, ডিমেনশাতে আক্রান্ত হলে সেই কাজ করতে অনেক সময় লোগে। কারণ ওই কাজ সম্পন্ন করার জন্য নিউরন পেশিতে যে সংকেত পাঠাত তা এখন আর আগের মতো করে পাঠাতে পারে না।

সিদ্ধান্ত গ্রহণে সমস্যা

ডিমেনশা যদি কারও ‘সেরেব্রাল করটেক্সে’ আক্রমণ করে তবে তা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাকে নষ্ট করতে পারে। যে কোনও কাজ করার আগে একটু ভাবা প্রতিটি মানুষের বৈশিষ্ট্য। কিন্তু ডিমেনশা মস্তিষ্কের ওই বিশেষ অংশে আক্রমণ করলে মানুষ কোনো কাজ করার আগে ভেবে করব, নাকি না ভেবে করব - সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথাই ভুলে যায়, হুট করে কিছু ঘটিয়ে বসে।

মানুষেকে পাত্তা না দেওয়া

ডা. উইনচেল বলেন, এই রোগে আক্রান্ত হলে মানুষ তার নিজের কোনও কথায় সামনের মানুষটা কী মনে করলো তার ধার ধারে না। ফলে আশপাশের মানুষ বিশেষ করে পরিবার বা কাছের লোকদের সঙ্গে তার সম্পর্ক নষ্ট হতে থাকে। - রহমান

## আপনার ডাক্তার

দেহঘড়ির আজকের পর্বে আমরা কথা বলেছি অ্যাকনি নিয়ে। মানব ত্বকের একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ ব্রণ বা অ্যাকনি ভালগারিস। ২০১০ সালে বিশ্বব্যাপী ৬৫ কোটি মানুষের অষ্টম সাধারণ রোগ হিসেবে এটি নির্ণীত হয়। অ্যাকনি হলে মানুষের মধ্যে ভীতি, দুশ্চিন্তা ও বিষণ্ণতার জন্ম হয় এবং আত্মবিশ্বাস কমে যায়। অতিরিক্ত পর্যায়ে মানসিক অবসাদ এবং আত্মহত্যার মতো অবস্থারও উদ্ভব হতে পারে ব্রণের কারণে। অ্যাকনি কেন হয়, কী এর প্রতিকার – এ বিষয়ে কথা বলতে আজ আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সাদিয়া তাবাস্সুম। তিনি ঢাকার গুলশানে লেজার মেডিকেল সেন্টারের একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

 

#কী খাবো, কী খাবো না

যেসব খাবার হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়

হৃদরোগ থেকে রক্ষা পেতে সবচেয়ে বেশি খেয়াল রাখতে হবে খাবারের দিকে। বিভিন্ন রকম খাবারে বাড়াতে পারে হৃদরোগের ঝুঁকি। আমরা প্রতিদিন যেসব খাবার খাই সেগুলোর মধ্যে কোনো কোনো খাবার অজান্তেই ডেকে আনে হৃদরোগ। আর এই রোগের কারণে হতে পারে মৃত্যুও। তাই সুস্থ থাকার জন্য আপনাকে হতে হবে সচেতন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে:

পটেটো চিপস

পটেটো চিপস খেতে কে না পছন্দ করে! তবে এই চিপসে ক্যালরি, সোডিয়াম, স্নেহজাতীয় পদার্থ থাকে অনেক বেশি। তাই পটেটো চিপস খেতে অত্যন্ত লোভনীয় হলেও এটি হৃদযন্ত্রের জন্য মোটেও ভালো নয়। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে চাইলে পটেটো চিপস খাওয়ার অভ্যাস ছাড়ুন।

টমেটো কেচাপ

ভাজাভুজি ধরনের খাবার কি আর এমনি খেতে ভালোলাগে! সেজন্য সঙ্গে থাকা চাই পছন্দের কেচাপ। কিন্তু আপনি যদি কেচাপ বা সস বেশি খান তবে শরীরে সোডিয়াম পটাশিয়ামের ভারসাম্য ব্যহত হতে পারে। এর কারণ হলে টমেটো কেচাপে থাকে প্রচুর সোডিয়াম। তাই খেতে হলে অল্পস্বল্প খান, খুব বেশি কখনোই খাবেন না।

বাইরের খাবার

বাইরে থেকে কিনে আনা মুখরোচক খাবারে থাকে প্রচুর লবণ, চিনি ও স্নেহজাতীয় পদার্থ। ডুবো তেলে ভাজা খাবার, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিকেন ফ্রাই এ ধরনের খাবার খেতে যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। এগুলো আপনার জিহ্বাকে সন্তুষ্ট রাখলেও শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বাড়ে উচ্চরক্তচাপ ও হৃদরোগের আশঙ্কা।

ফলের রসের সঙ্গে চিনি

স্বাস্থ্যকর পানীয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ফলের রস। এটি আমাদের শরীরের জন্য নানা উপকার বয়ে আনে। কিন্তু এর সঙ্গে যদি আপনি চিনি মিশিয়ে খেতে চান, তবে মুশকিল। বাড়িতে ফলের রস তৈরি করে খান। বাইরে থেকে কিনে খাওয়া বন্ধ করুন। বাড়িতে যেকোনো ফলের রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খাওয়া বাদ দিন। এতে উপকারের বদলে অপকারই হয় বেশি। বাড়ে হৃদরোগের ঝুঁকি।

দানাশস্যের সঙ্গে শর্করা

আমাদের প্রতিদিনের খাবারে দানাশস্য থাকে। এটি খাওয়া ক্ষতিকর না হলেও এর সঙ্গে শর্করাজাতীয় খাবার বেশি খেলে দেখা দিতে পারে ইনফ্ল্যামেশন। সেখান থেকে বাড়ে হৃদরোগের ঝুঁকি। তাই শর্করা গ্রহণের ক্ষেত্রে হতে হবে সচেতন।

হোয়াইট ব্রেড

হোয়াইট ব্রেড অনেকেরই সকালের নাস্তায় থাকে। কিন্তু এটি খেলে বাড়ে হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসসহ আরও অনেক রোগের আশঙ্কা। কারণ এতে স্টার্চের পরিমাণ থাকে অনেক বেশি। এই ব্রেড খেলে হতে পারে গ্যাস, পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা। এটি সহজে পরিপাক হয়ে যায় বলে রক্তে শর্করার মাত্রাও দ্রুত বেড়ে যায়। - রহমান

 ‘দেহঘড়ি’ অনুষ্ঠান সম্পর্কে আপনাদের মতামত ও পরামর্শ জানতে চাই আমরা। আমাদের ফেইসবুক পেইজ facebook.com/CMGbangla অথবা ওয়েবসাইট bengali.cri.cn’র মাধ্যমে জানাতে পারেন আপনাদের মতামত বা পরামর্শ।