দেহঘড়ি পর্ব-৫২
2022-01-14 19:49:40

‘দেহঘড়ি’র এ পর্বে থাকছে স্বাস্থ্যখাতের একটি প্রতিবেদন, স্বাস্থ্য বুলেটিন, সাক্ষাৎকার-ভিত্তিক আয়োজন ‘আপনার ডাক্তার’, এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক ভুল ধারণা নিয়ে আলোচনা ‘ভুলের ভুবনে বাস’।

#প্রতিবেদন

‘ওমিক্রন মোকাবিলায় প্রয়োজন টিকা গ্রহণ’

করোনাভাইরাসের অতিসংক্রামক ধরন ওমিক্রন মোকাবিলায় কোভিড-১৯ টিকা গ্রহণ এখনও সবচেয়ে কার্যকর উপায় বলে মন্তব্য করেছেন একজন চীনা ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা (টিসিএম) বিশেষজ্ঞ।

বার্তা সংস্থা সিনহুয়াকে সম্প্রতি দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে চাং বো লি বলেন, ওমিক্রনকে কেবল ফ্লু হিসাবে বিবেচনা করা ঠিক না। কারণ ওমিক্রনের উপসর্গগুলো হালকা হলেও এটি মধ্যবয়সী ও বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।

করোনাভাইরাসের অতিসংক্রামক ধরন ওমিক্রন মোকাবিলায় কোভিড-১৯ টিকা গ্রহণ এখনও সবচেয়ে কার্যকর উপায় বলে মন্তব্য করেছেন একজন চীনা ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা (টিসিএম) বিশেষজ্ঞ।

বার্তা সংস্থা সিনহুয়াকে সম্প্রতি দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে চাং বো লি বলেন, ওমিক্রনকে কেবল ফ্লু হিসাবে বিবেচনা করা ঠিক না। কারণ ওমিক্রনের উপসর্গগুলো হালকা হলেও এটি মধ্যবয়সী ও বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।

চাং চীনের প্রকৌশল একাডেমির একজন শিক্ষাবিদ, যিনি করোনা মহামারী প্রতিরোধে বিশেষ অবদান রাখার জন্য জাতীয় সম্মানসূচক ‘দ্য পিপলস হিরো’ বা ‘জননায়ক’ খেতাব পেয়েছেন।

তার মতে, ওমিক্রন দ্রুত বিস্তারে এবং লক্ষণ গোপন রাখতে সক্ষম, যে কারণে ওমিক্রনে আক্রান্ত অনেক রোগীর কোনও উপসর্গ থাকে না, যার ফলে তারা দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান না।

ওমিক্রন নিয়ে বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে, চাং এই বিশ্বাসে পৌঁছেছেন যে, হার্ড ইমিউনিটির জন্য অপেক্ষায় থাকা মানবজীবন ও স্বাস্থ্য রক্ষার ক্ষেত্রে একটি কাণ্ডজ্ঞানহীন দৃষ্টিভঙ্গী। তিনি বলেন, "চীন দুই বছর ধরে 'গতিশীল জিরো-কেস পলিসি' মেনে চলেছে এবং এটি সফল প্রমাণিত হয়েছে। আমাদের অবশ্যই জনগণের জীবনকে প্রথমে স্থান দিতে হবে।"

এই টিসিএম বিশেষজ্ঞ বলেন, রাজনৈতিক বিবেচনার পরিবর্তে জনগণের জীবনকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে চীন সমাজের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে এবং একই সাথে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ধরে রাখতে "গতিশীল জিরো-কেস নীতি" বাস্তবায়ন করেছে।

ওমিক্রনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য চাং টিকা গ্রহণের পাশাপাশি মাস্ক পরা, ঘন ঘন হাত ধোয়া, যেখানে সম্ভব সমাবেশ এড়িয়ে চলা এবং শারীরিক ভারসাম্য বজায় রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।

বিদেশি তথ্য বিশ্লেষণের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, "গুরুতর ওমিক্রনের লক্ষণ এবং মৃত্যু প্রতিরোধে এখনও কার্যকর টিকা।"

করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে চীনের লড়াইয়ে সফলতার সবচেয়ে বড় কারণগুলোর একটি টিসিএম ও পশ্চিমা ওষুধের সম্মিলিত ব্যবহার। চাং বলেন, "ওমিক্রনের নতুন বৈশিষ্ট্য অনুসারে, আমরা নতুন টিসিএম প্রেসক্রিপশনও তৈরি করেছি, যা বিশেষজ্ঞদের দ্বারা পরীক্ষা করা হচ্ছে।"

ওমিক্রন বেশি সংক্রামক তবে বেশি প্রাণঘাতি নয়। ভাইরাসের এ দুটি বৈশিষ্টের কারণে চাং এই বিশ্বাসে পৌঁছেছেন যে, মহামারী এখন এক নতুন বাঁকে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি মনে করেন, বসন্তের মধ্যে বিশ্ব এ মহামারীতে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখতে পাবে এবং সবাইকে টিকা দেওয়ার পর সামগ্রিক পরিস্থিতি অনেক ভালো হবে। - রহমান

 

#হেল্‌থ_বুলেটিন

নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করেছে বাংলাদেশ সরকার

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে বাংলাদেশ সরকার। বৃহস্পতিবার থেকে এই বিধিনিষেধ কার্যকর করা হয়। এর আগে গত সোমবার বিধিনিষেধ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব এবং দেশে এ রোগের সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত সভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৩ জানুয়ারি থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সার্বিক কাৰ্যাবলী ও চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হলো। বিধিনিষেধ চলাকালীন পূর্বের ভাড়া দিয়েই গণপরিবহনে অর্ধেক যাত্রী পরিবহনের নির্দেশনা দেয় সরকার।

বুস্টার ডোজে টিকার পরিবর্তন, দেওয়া হবে মডার্না

[U1] করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দেশে ৬০ বছরের বেশি বয়সী ও করোনায় সম্মুখসারীর যোদ্ধাদের দেওয়া হচ্ছে তৃতীয় ডোজের (বুস্টার) টিকা। শুরু থেকে এ পর্যন্ত বুস্টার ডোজে ফাইজার দেওয়া হলেও এখন সেটি পরিবর্তন করে মডার্নার টিকা দেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য সচিব ডা. শামসুল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে কোভিড-১৯ টিকাদান কার্যক্রমে দেশের সব পর্যায়ে টিকা প্রাপ্তি সাপেক্ষে তৃতীয় ডোজ বা বুস্টার ডোজ হিসেবে ফাইজারের পরিবর্তে মডার্না কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ফাইজার কোভিড-১৯ টিকা শুধুমাত্র স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থীদের (১২-১৭ পূর্ণ বছর বয়সী) উভয় ভোজ এবং যারা প্রথম ডোজ হিসেবে ফাইজার ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন তাদের জন্য দ্বিতীয় ডোজ সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে।

প্রথমবারের মতো শুকরের হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন হলো মানবদেহে

বিশ্বে এ প্রথমবারের মতো মানবদেহে শুকরের হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা হলো। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের একটি হাসপাতালে ৫৭ বছর বয়সী রোগী ডেভিড বেনেটের ওপর এ অস্ত্রপচার করা হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সোমবার বলেছে, রোগীর জীবন বাঁচানোর শেষ প্রচেষ্টা হিসাবে এ অস্ত্রপচার করা হয়েছে এবং অপারেশনের তিন দিন পরও তিনি ভালো আছেন।

২০২৫ সালে চীনে গড় আয়ু ৭৮.৩ বছরে পৌঁছবে

চীনের নাগরিকদের গড় আয়ু ২০২৫ সাল নাগাদ ৭৮.৩ বছরে পৌঁছবে, যা ২০১৯ সালে ছিল ৭৭.৩ বছর। চীনের ১৪তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় একথা বলা হয়েছে। সোমবার জাতীয় উন্নয়ন ও সংস্কার কমিশনসহ ২১টি সরকারি বিভাগ থেকে জারি করা পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে বয়স্কদের জন্য নার্সিং হোমে মোট শয্যা সংখ্যা ১০মিলিয়নে পৌঁছে যাবে।

 

## আপনার ডাক্তার

 

দেহঘড়ির আজকের পর্বে আমরা আলোচনা করেছি রেটিনোপ্যাথি অব প্রিম্যাচুরিটি (আরওপি) বা অপরিণত শিশু অন্ধত্ব নিয়ে। বাংলাদেশের জন্য আরওপি সমস্যাটি যত বড়, ততটা গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় না। জাতিসংঘের উপাত্ত বলছে, বাংলাদেশে প্রতিবছর গড়ে ৩০ লাখ শিশু জন্মগ্রহণ করে, যার মধ্যে ৬ লাখ শিশুর জন্ম হয় অপরিণত অবস্থায়। অপরিণত অবস্থায় জন্ম নেওয়া এসব শিশুদের মধ্যে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ আরওপি ঝুঁকির মধ্যে থাকে। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে আমাদের সাথে যুক্ত হন দেশের একজন খ্যাতিমান চিকিৎসক অধ্যাপক ডাক্তার দীপক কুমার নাগ। ডাক্তার দীপক একজন রেটিনা বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দায়িত্ব পালন করেছেন জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের রেটিনা বিভাগের প্রধান হিসাবে।।

 

#কী_খাবো_কী_খাবো_না

সুপার ফুড চিয়া বীজ!

চিয়া বীজ বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবারের মধ্যে একটি। এ বীজ আঁশ, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ও কার্বোহাইড্রেটের অনন্য উৎস। পুষ্টিগুণের কারণে চিয়া বীজকে সুপার ফুড বলে গণ্য করা হয়। চিয়া বীজ ক্ষুদ্র কালো একপ্রকার শস্য দানা, যা সালভিয়া হিস্পানিকা নামের এক প্রকারের মিন্ট প্রজাতির উদ্ভিদ বীজ। চিয়া বীজ প্রাচীন ‘আজটেক’ ও ‘মায়া’ জাতিদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য ছিল। তারা বিশ্বাস করতো এই বীজ প্রচুর শক্তির উৎস। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায়ও এটি প্রমাণিত হয়েছে যে, চিয়া বীজ একটি বহু-ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার যা প্রতিদিন গ্রহণ করলে নানা ধরনের শারীরিক উপকার পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম চিয়া বীজে থাকে ৪৮৬ কিলো ক্যালোরি, যার মধ্যে ৪২ দশমিক ১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৩৪ দশমিক ৪ গ্রাম ডায়াটারি ফাইবার, ৩০ দশমিক ৭ গ্রাম ফ্যাট এবং ১৬ দশমিক ৫ গ্রাম প্রোটিন। এতে আরও রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৯, ভিটামিন সি ও ই, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ম্যাগনেসিয়াম, মেঙ্গানিজ, ফসফরাস, পটাসিয়াম ও জিঙ্ক।

চলুন জেনে নেওয়া যাক চিয়া বীজের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে:

এন্টিঅক্সিডেন্টের আধার: চিয়া বীজে থাকে প্রচুর পরিমাণে এন্টি-অক্সিডেন্ট, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং দেহের কোষ ও ত্বক রক্ষা করে। এছাড়া এন্টি-অক্সিডেন্ট বয়সের ছাপ রোধ করে এবং চুল ও ত্বক চকচকে ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করে।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: চিয়া বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন ও ওমেগা-থ্রি থাকে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। ইঁদুরের উপর পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, চিয়া বীজ ট্রাইগ্লিসারাইড, প্রদাহ, ইনসুলিন প্রতিরোধ ও পেটের চর্বিসহ কিছু ঝুঁকির কারণ কমাতে পারে এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। এছাড়া কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, চিয়া বীজ উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত মানুষের রক্তচাপ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করে।

হাঁড় শক্ত করে: চিয়া বীজে থাকে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম ও প্রোটিন, যেগুলো হাড়কে সুরক্ষা দেয় এবং মজবুত করে। এ বীজে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ থাকে বেশ; প্রতি ১০০ গ্রামে থাকে প্রায় ৬৩১ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। যারা দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার খেতে পারেন না তাদের জন্য খুব ভালো একটি ক্যালসিয়ামের উৎস চিয়া বীজ।

প্রোটিনের যোগান দেয়: চিয়া বীজে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম বীজে প্রোটিন থাকে প্রায় প্রায় ১৪ গ্রাম, যা বেশিরভাগ উদ্ভিদের তুলনায় অনেক বেশি। যারা ভেজিটেরিয়ান তাদের জন্য খুব ভালো একটি প্রোটিনের উৎস চিয়া বীজ। এছাড়া পরিপূরক খাদ্য হিসেবেও এটি প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে পারে।

ওজন কমায়: ওজন কমানোর ক্ষেত্রে চিয়া বীজের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এ বীজে থাকা উচ্চ প্রোটিন ক্ষুধা কমায়। আর ক্ষুধা কমলে মানুষের খাদ্যগ্রহণ কমে এবং তার ফলে ওজনও কমে।

হজম শক্তি বাড়ায়: চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা মলাশয় পরিষ্কার রাখে। নিয়মিত সেবনে এটি পেট পরিষ্কার রাখে, কোষ্টকাঠিন্য দূর করে এবং হজম শক্তি বাড়ায়।

ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিডের আধার: চিয়া বীজে স্যামন মাছের চেয়েও বেশি মাত্রায় ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকে, যদিও এ বীজ থেকে প্রাপ্ত ওমেগা-থ্রি খুব বেশি উন্নত নয়।

চিয়া বীজ খাওয়ার নিয়ম: চিয়া বীজ খাওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। ফলের রসের সাথে বা পানিতে মিশিয়ে সাধারণত চিয়া বীজ খাওয়া হয়। স্বাদ ও ঘ্রাণহীন বলে অনেকে রুটি বা বিস্কুটের সাথেও এটি খায়। তবে ১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ পরিমাণ চিয়া বীজ আধা ঘন্টার মতো ভিজিয়ে রেখে খালি পেটে খেলে সবচেয়ে ভাল ফল মেলে। - রহমান

 

‘দেহঘড়ি’ অনুষ্ঠান সম্পর্কে আপনাদের মতামত ও পরামর্শ জানতে চাই আমরা। আমাদের ফেইসবুক পেইজ facebook.com/CMGbangla অথবা ওয়েবসাইট bengali.cri.cn’র মাধ্যমে জানাতে পারেন আপনাদের মতামত বা পরামর্শ।