জাং চিংস্যুয়ান
2022-01-05 15:27:08

জাং চিংস্যুয়ান আবার হিন্স ছেউং নামেও পরিচিত। তিনি ১৯৮১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি চীনের কুয়াংতোং প্রদেশের রাজধানী কুয়াংচৌতে জন্মগ্রহণ করেন। রাজধানী বেইজিং তাঁর পূর্বপুরুষদের জন্মস্থান। তিনি হচ্ছেন মূল-ভূভাগের গায়ক এবং অভিনেতা। এছাড়া তিনি হংকং পারফর্মিং আর্টিস্ট গিল্ডের উপ-প্রধান।

 

২০০১ সালে তিনি তাঁর প্রথম একক ইপি ‘হিন্স ফার্স্ট’ প্রকাশ করেন। ২০০২ সালে তিনি ইউনিভার্সাল মিউজিক গ্রুপ ইউএমজি’র সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করে প্রথম একক অ্যালবাম ‘মাই ওয়েই’ প্রকাশ করেন। একই বছরে প্রকাশিত তাঁর গান ‘ব্রেকপয়েন্ট’ ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং শোবিজে তাঁর প্রতিনিধিত্বমূলক শিল্প-কর্মে পরিণত হয়।

 


২০০৫ সালে তিনি প্রথম বারের মতো ‘ভালোবাসার মুহূর্ত’ নামক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০০৬ সালে তিনি হংকংয়ে স্থানান্তরিত হয়ে প্রথম ক্যান্টোনিজ ভাষার অ্যালবাম ‘উচ্ছ্বাসের বই’ প্রকাশ করেন। একই বছর ‘মাই ওয়েই’ নামে গানটি দিয়ে তিনি অষ্টম কমিউনিস্ট যুব লীগের আত্মীক সভ্যতা প্রতিষ্ঠার পাঁচটি ‘এক’ প্রকল্পে সুদক্ষ সাংস্কৃতিক কর্ম পুরস্কার জিতেন। 

 

২০০৭ সালে হিন্স ‘প্রবল ভালবাসা’ গানটি দিয়ে সঙ্গীত জগতের বেশ কয়েকটি পুরস্কার জিতে সঙ্গীত জগতে তাঁর অবস্থান শক্ত করেন। ২০০৮ সালে তিনি হংকং  কলিজিয়ামে প্রথমবারের মতো একক সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করেন। ফলে তিনি সেখানে আয়োজিত সঙ্গীতানুষ্ঠানে মূল-ভূভাগের প্রথম গায়কে পরিণত হন। 

 

২০০৯ সালে তিনি কুয়াংচৌ ‘সিংহাই কন্সার্ট হলে’ সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করেন। ফলে তিনি সেখানে গান গাওয়া প্রথম স্থানীয় পপসঙ্গীত শিল্পীতে পরিণত হন। ২০১০ সালে তিনি ক্যান্টোনিজ অ্যালবাম ‘এগারো নম্বর’ প্রকাশ করেন। ২০১২ সালে তিনি অন্য একটি ক্যান্টোনিজ অ্যালবাম ‘কেন নয়’ প্রকাশ করেন। বন্ধুরা, তাহলে এখন আমি দু’টো অ্যালবাম থেকে যথাক্রমে দু’টো গান আপনাদের জন্য বাছাই করেছি। দু’টো গান শরত্কালের সঙ্গে সম্পর্কিত। একটি গানের নাম ‘বসন্ত ও শরত’ এবং অন্য একটি গানের নাম ‘শরত্কালের সঙ্গে আমার একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট আছে’। 

 

২০১৩ সালে হিন্স এম্পেরার এন্টারটেইনমেন্ট গ্রুপের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ২০১৪ সালে তিনি নতুন কোম্পানিতে যোগ দেয়ার পর প্রথম অ্যালবাম ‘মর্ফ’ প্রকাশ করেন। একই বছর তিনি অ্যালবামে অন্তর্ভূক্ত ‘চির তরুন’ গানটি দিয়ে ক্যাশ গোল্ডেন সেল মিউজিক অ্যাওয়ার্ডসে সেরা গায়কের পুরস্কার জিতেন।  (প্রেমা/এনাম)