‘ফিনিক্স লেজেন্ড’ চীনের মূল-ভূভাগের পপ ও রক সঙ্গীত গ্রুপ, যা ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সঙ্গীত গ্রুপ ওয়েই ইয়াং লিংহুয়া এবং জেং ইকে নিয়ে গড়ে ওঠে। ২০০৪ সালে সঙ্গীত গ্রুপটি আনুষ্ঠানিকভাবে শোবিজ জগতে প্রবেশ করে। ২০০৫ সালে সঙ্গীত গ্রুপ সিসিটিভি’র একটি গানের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে রানার্স-আপ হয়। তারপর গ্রুপটি প্রথম অ্যালবাম ‘চাঁদের উপরে’ প্রকাশ করে।
২০০৭ সালে ‘ফিনিক্স লেজেন্ড’ ‘সবকিছু ভাল যায়’ নামে অ্যালবাম প্রকাশ করে। ২০০৮ সালে গ্রুপটি সিসিটিভি’র বসন্ত উত্সব গালায় ‘চাঁদের উপরে’ গানটি পরিবেশন করে। ২০০৯ সালে তাঁরা ‘কুলেস্ট অ্যাথনিক’ প্রকাশ করে। ২০০৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তাঁদের ‘চাঁদের উপরে’, ‘স্বাধীনভাবে ওড়ে’, ‘ভালোবাসার জন্য অপেক্ষারত গোলাপ ফুল’ এবং ‘কুলেস্ট অ্যাথনিক’সহ বিভিন্ন গান জনপ্রিয় রিংটোনে পরিণত হয়।
২০১০ সালে ‘ফিনিক্স লেজেন্ড’ বেইজিংয়ে ‘পদ্ম পুকুরের উপর চাঁদের আলো’ নামের সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে। ২০১১ সালে গ্রুপটি ‘সবুজ ঘূর্ণিঝড়’ নামের একক গান প্রকাশ করে। ২০১৩ সালে গ্রুপটি আবার সিসিটিভির বসন্ত উত্সব গালায় ‘চীনা স্বাদ’ নামের গানটি পরিবেশন করে। একই বছর গ্রুপটি ফোর্বস চীনা সেলিব্রিটি তালিকায় ৭১তম স্থান পায়। বন্ধুরা, পদ্ম ফুল আপনাদের কাছে নিঃসন্দেহে খুবই পরিচিত ফুল, তাই না?
২০১৪ সালে সঙ্গীত গ্রুপটি ‘শ্রেষ্ঠ যুগ’ নামের অ্যালবাম প্রকাশ করার পাশাপাশি চীন ফিলহারমোনিক অর্কেস্ট্রার সঙ্গে শোবিজে প্রবেশের দশম বার্ষিকীর সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে। ২০১৬ সালে গ্রুপ ‘অনেক দূরে বা অনেক দূরে’ নামের অ্যালবাম প্রকাশ করে। ২০২০ সালে গ্রুপ সিসিটিভি’র মধ্য-শরত উত্সব গালায় ‘পাহাড় ও নদীর ছবি’ গানটি পরিবেশন করে। চলতি বছর গ্রুপটি ‘চীনকে শুনি এবং তোমাকে শুনি’ অ্যালবামটি প্রকাশ করে। বন্ধুরা, তাহলে এখন আমি আপনাদের ‘পাহাড় ও নদীর ছবি’ এবং ‘অনেক দূরে বা অনেক দূরে’ দু’টো গান শোনাতে চাচ্ছি, কেমন? (প্রেমা/আলিম)