সুই মেই জিং, তাঁর আসল নাম সুই মেই ফেং। ১৯৭৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর সিঙ্গাপুরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি ‘বড় তারকা খোঁজা’ নামে সংগীত প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে সংগীত কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। এর মাধ্যমে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে সংগীত মহলে যোগ দেন।
১৯৯৪ সালে সুই মেই জিং-এর প্রথম অ্যালবাম ‘আসলেই জানো’ প্রকাশিত হয়। ১৯৯৬ সালের জুন ও ডিসেম্বর মাসে তিনি যথাক্রমে ‘অনুতাপ’ এবং ‘সবাই রাতে ফিরে যাওয়ার মানুষ’ নামের অ্যালবাম প্রকাশ করেন। ২০০০ সালের পর তিনি সংগীতমহল থেকে সরে যান এবং গণকল্যাণকর কাজে বেশি সময় দেওয়া শুরু করেন।
প্রিয় বন্ধুরা, এখন শুনুন সুই মেই জিং-এর গান ‘আলো সবসময় বাতাস ও বৃষ্টির পর’। গানের কথায় বলা হয়: জীবনের মিষ্টি, খুশি ও দুঃখ, সবসময় তোমার সঙ্গে শেয়ার করতে চাই। কে লুকিয়ে রাখতে চায়, কষ্ট হলেও স্বাধীনতা চায়। আলো সবসময় বাতাস ও বৃষ্টির পর আসে, কালো মেঘের ওপরেই সূর্যের আলো থাকে। সব সৌন্দর্য মনেই থাকে।
আচ্ছা, শুনুন গানটি।
প্রিয় বন্ধুরা, এখন শুনুন সুই মেই জিং-এর কণ্ঠে ‘শহরের চাঁদের আলো’ গানটি। গানের কথায় বলা হয়: প্রত্যেক হৃদয়ের কোনো এক জায়গায়, কোনো স্মৃতি মুছে যায় না। কোনো গভীর রাতের কোনো এক জায়গায়, সবচেয়ে গভীর ভালোবাসা থাকে। বিশ্বে অনেক পরিবর্তন হয়, ভালোবাসা প্রেমিকাকে বিচ্ছিন্ন করে। শহরে চাঁদের আলো, স্বপ্ন উজ্জ্বল করে। দয়া করে তাঁর হৃদয়কেও উষ্ণ করো।
আচ্ছা, শুনুন গানটি।
বন্ধুরা, এখন যে গান আপনাদের শোনাচ্ছি, এর নাম ‘তোমাকে মনে রাখি’। গানের কথাগুলো এমন: আগে তুমি যে ভালোবাসা আমাকে দিতে, তা অনেক বেশি। মনে হয়, এই ভালোবাসা চিরদিনের। বিশ্বাস করতে পারি না, তোমার ভালোবাসা একদিন ঠান্ডা হয়ে যাবে। আমি কি করবো, জিজ্ঞাস করো না। চিরদিন তোমাকে মনে রাখবো।
আচ্ছা, শুনুন এই গান।
বন্ধুরা, এখন শুনুন সুই মেই জিং-এর গান ‘সীমান্ত ১৯৯৯’। গানের কথায় বলা হয়: চোখ তথ্য পাঠায়। বিদায়, তুমি আমাকে ভালোবাসা দিয়েছো। তোমার সব স্মৃতি অবরুদ্ধ করি, আর সব আকাঙ্ক্ষাও শেষ হয়ে যায়।