এ পর্বে অন্তরঙ্গ আলাপনে থাকছেন: অদিতি মহসিন, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী
অন্তরঙ্গ আলাপন
আমার শিল্পী হয়ে ওঠায় শান্তিনিকেতনের প্রভাব শতভাগ: অদিতি মহসিন
ছবি: অদিতি মহসিন
এক. সব কিছু ছেড়ে আমি শান্তিনিকেতনে যাত্রা করেছিলাম। সেই যাত্রাটি আমার জন্য মধুর হয়ে আছে আজও! আমার মনে হয় না শান্তিনিকতন যাওয়ার আগ পর্যন্ত আমি রবীন্দ্রনাথকে ততখানি ধারন করতে পেরেছিলাম।
দুই. শান্তিনিকেতনে গান শেখার একটা ধারা আছে- স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের তৈরি করা ধারা ওটা। সংগীত ভবনে যারা শিক্ষক-শিক্ষিকা (শ্রীমতি কনিকা বন্দ্যোপাধায়, নীলিমা সেন প্রমুখ) ছিলেন তারা প্রত্যেকেই রবীন্দ্র-আদর্শে দীক্ষিত ছিলেন। সেই ধারাতেই আমাদের শিক্ষা হয়েছে। আমার বেড়ে ওঠা এবং শিল্পী হয়ে ওঠা- এই যে জার্নি- এই জার্নিটার মধ্যে কিন্তু শান্তিনিকেতনের প্রভাব শতভাগ।
তিন. রবীন্দ্রনাথের গান নিছক বিনোদন নয়। এর মধ্যে গভীর জীবনবোধ রয়েছে, স্পিরিচুয়ালিটি রয়েছে, সুর ও বাণীর সম্মিলনের বিষয় রয়েছে- না হলে রবীন্দ্রসংগীত গাওয়া যায় না।
চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে স্বপ্নের শান্তিনিকেতনে সংগীত শিক্ষা, নিজের সংগীত ভাবনা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বললেন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী অদিতি মহসিন।
প্রিয় বন্ধুরা, আপনাদের মূল্যবান পরামর্শ আমাদের সমৃদ্ধ করবে। চীন আন্তর্জাতিক বেতার-সিআরই বাংলা’র ফেসবুক পাতা facebook.com/cmgbangla আপনার মন্তব্য করতে পারেন। সিএমজি বাংলা’র ফেসবুক পাতা facebook.com/cmgbangla এবং ইউটিউব লিঙ্ক youtube.com/cmgbangla তে গিয়েও আমাদের অনুষ্ঠান সম্পর্ক জানাতে পারেন আপনার মূল্যায়ন।
পরবর্তী অনুষ্ঠানে আমরা বাংলাদেশ-চীনের সংস্কৃতিক অঙ্গনের আরো কিছু খবর এবং গুণিজনের অন্তরঙ্গ আলাপন নিয়ে হাজির হবো আপনাদের সামনে। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন।
সম্পাদনা: তানজিদ বসুনিয়া
সাক্ষাৎকার গ্রহণ, গ্রন্থনা ও উপস্থাপনা: মাহমুদ হাশিম।