আকাশ ছুঁতে চাই ৩০
2021-07-15 17:54:03

আকাশ ছুঁতে চাই ৩০

যা থাকছে এবারের পর্বে

১. আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সে বাড়ছে নারীর অংশগ্রহণ

২. গান: লিয়াও ছাং ইয়ং এবং ইন সিও মেই, একসঙ্গে চীনা স্বপ্ন গড়ে তুলি

৩. বাঙালি খাবার দিয়ে বিশ্ব জয় করছেন কিশোয়ার চৌধুরী

৪.পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধে চাই আইনের বাস্তবায়ন—অ্যাডভোকেট ফরিদা ইয়াসমীন

৫.  রেহানা মরিয়ম নূর ছবির প্রতিবেদন

 

চীন আন্তর্জাতিক বেতারের ঢাকা স্টেশন থেকে প্রচারিত আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানে আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি শান্তা মারিয়া। কেমন আছেন আপনারা? আশাকরি সবাই সুস্থ আছেন, ভালো আছেন।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আগামি পৃথিবীর ভবিষ্যত। এটি একটি বিকাশমান শিল্প।এই শিল্পে নারীর অংশগ্রহণ কেমন?  এ বিষয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদন।

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সে বাড়ছে নারীর অংশগ্রহণ

আকাশ ছুঁতে চাই ৩০_fororder_nvxing1

আকাশ ছুঁতে চাই ৩০_fororder_nvxing3

আকাশ ছুঁতে চাই ৩০_fororder_nvxing2

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স উন্নয়নে নারীর অংশগ্রহণ ক্রমশ বাড়ছে। তবে আরও বেশি সংখ্যায় নারীকে এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হবে –এমন তথ্য উঠে এসেছে সাংহাইতে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স কনফারেন্সে।  এই কনফারেন্সে দেখা গেছে প্রদর্শনীর অনেক নতুন পণ্য তৈরি করেছেন নারীরা। এআই ইউনিকম সেন্সে টাইম প্রদর্শনীতে এনেছে স্বয়ংচালিত মিনি বাস যেটির প্রস্ততকারী দলের নেতৃত্বে ছিলেন একজন নারী প্রকৌশলী। শি চিয়ানফিং নামের এই নারী প্রকৌশলী কৃত্রিম বৃদ্ধিমত্তা শিল্পে আছেন বেশ কয়েক বছর ধরে এ্বং তার কোম্পানির হাতে গোনা কয়েকজন নারী প্রকৌশলীর অন্যতম। সেন্সে টাইমের ইন্টেলিজেন্ট ড্রাইভিং বিজনেস বিভাগের ভাইস  প্রেসিডেন্ট এই নারী বলেন, ‘আমাদের দলের ৮০ থেকে ৯০ শতাংশই পুরুষ। আমি মনে করি নারীর দৃষ্টিভঙ্গী এখানে প্রয়োজন ভিন্ন রকমের মাত্রা, ডিটেইলস পারসপেকটিভ আনার জন্য।’ ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় গত বছর এক প্রতিবেদনে বলে, কৃত্রিম বৃদ্ধিমত্তার খাতে বিশ্বের সেরা পেশাজীবীদের মাত্র ৯ শতাংশ নারী।

চলতি কনফারেন্সে এআই সেক্টরে জেন্ডার বৈষম্য সমস্যার সমাধানের চিন্তাও চলছে। আগের অনুষ্ঠানগুলোতে দেখা গেছে নারীদের অংশগ্রহণ মাত্র ১০ শতাংশ। তাই এবারে এআই শিল্পে নারীর সংখ্যা বাড়াতে চলছে বিশেষ ক্যাম্পেইন। হুইফু পেমেন্ট নামে চীনের একটি ফিনটেক ফার্ম চালান হেলেন মু। তিনি বলেন,  ‘নিয়োগের সময় আমরা সকল প্রার্থীকে জেন্ডার নিরপেক্ষভাবে বিবেচনা করি তাদের দক্ষতার দিকে মনোযোগ দেই। এবং তাদের প্রতিভা প্রদর্শনের স্থান করে দেই।’

এ বছর ওয়ার্ল্ড এআই কনফারেন্সে স্থানীয় সরকার থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে যেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নারী শিক্ষার্থীরা তাদের এআই উদ্ভাবনগুলো প্রদর্শন করতে পারেন। নারীদের জন্য বিশেষ প্রতিযোগিতার ব্যবস্থাও রয়েছে। 

 

সুপ্রিয় শ্রোতা এখন শুনুন শিল্পী লিয়াও ছাং ইয়ং এবং ইন সিও মেইয়ের কণ্ঠে একটি গান। গানটির শিরোনাম হলো, একসঙ্গে চীনা স্বপ্ন গড়ে তুলি।

আন্তর্জাতিক মানের রান্নার অনুষ্ঠান ‘মাস্টার শেফ বর্তমান বিশ্বে পেয়েছে তুমুল জনপ্রিয়তা। এই অনুষ্ঠানের একজন প্রতিযোগী বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত নারী কিশোয়ার চৌধুরী। বিশ্বে বাঙালি খাবারের রেসিপি ছড়িয়ে দেওয়ার স্বপ্ন দেখেন তিনি। রান্নাবিষয়ক জনপ্রিয় টেলিভিশন রিয়েলিটি শো মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষে স্থান করে নিয়েছেন কিশোয়ার চৌধুরী। এরই মধ্যে বাঙালি খাবার রান্না করে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন এ নারী।

বাঙালি খাবার দিয়ে বিশ্ব জয় করছেন কিশোয়ার চৌধুরী

আকাশ ছুঁতে চাই ৩০_fororder_nvxing4

বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত অস্ট্রেলিয়ান এ নারী মাস্টার শেফ অস্ট্রেলিয়া প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে শীর্ষস্থান অর্জন করেছেন। এই নারী ভোজনবিলাসী বাঙালি সাধারণ এবং মুখরোচক খাবার পরিবেশন করে এরইমধ্যে মাস্টারশেফ খেতাব অর্জনের পাশাপাশি কুড়িয়ে নিয়েছেন ব্যাপক প্রশংসা। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশে প্রচলিত নানা ধরনের খাবারকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করায় বিচারকসহ বিভিন্ন ভাষাভাষী দর্শকের নজর কাড়েন ৩৮ বছর বয়সী এই শেফ।  এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে কালা ভুনা, লাউ চিংড়ি, বেগুন ভর্তা, খিচুড়ি,ফুচকা, চটপটি, সমুচা আর কুলফিসহ একের পর এক বাঙালি মুখরোচক খাবার বানিয়ে চমক দেখিয়েছেন তিনি।  কিশোয়ার চৌধুরী একজন বিজনেস ডেভেলপার, পারিবারিক প্রিন্টিং ব্যবসার সঙ্গে জড়িত আছেন তিনি। তবে বিদেশে বসবাস করলেও নিজের দেশের ভাষা, সংস্কৃতি চর্চা সবকিছুই ধরে রেখেছেন কিশোয়ার। ১২ বছরের ছেলে এবং ৪ বছরের মেয়েকেও কিশোয়ার বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন।

তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা মেলবোর্নে হলেও পারিবারিক আবহটা সবসময়ই ছিল বাঙালিয়ানার। তার বাবা মুক্তিযোদ্ধা কামরুল চৌধুরী ছিলেন বিক্রমপুরের আর মা লায়লা ছিলেন কোলকাতার বর্ধমানের। তাঁরা দুজনে প্রায় ৫০ বছর আগে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান। লন্ডনের কলা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাফিক ডিজাইনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি শেষ করার আগে কিশোয়ার মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। এরপর ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে ছয় বছর বাংলাদেশে অবস্থান করেন তিনি। কিশোয়ার ২০১৫ তে আবার ফিরে যান মেলবোর্নে। 

 

সাক্ষাৎকার

আইন আছে কিন্তু প্রয়োজন বাস্তবায়ন---অ্যাডভোকেট ফরিদা ইয়াসমীন

করোনা মহামারীর এই ক্রান্তিকালে বাংলাদেশে নারীর উপর বাড়ছে পারিবারিক চাপ। অনেক নারী শিকার হচ্ছেন পারিবারিক সহিংসতার। পারিবারিক নির্যাতন এবং এর আইনি প্রতিকার বিষয়ে কথা বলতে আজ আমাদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়েছেন অ্যাডভোকেট ফরিদা ইয়াসমীন। তিনি আমরাই পারি পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধ জোটের জাতীয় কমিটির সদস্য। আমাদের অনুষ্ঠানে আপনাকে স্বাগত জানাই।

আকাশ ছুঁতে চাই ৩০_fororder_nvxing5

আকাশ ছুঁতে চাই ৩০_fororder_nvxing6

দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধে কাজ করছেন অ্যাডভোকেট ফরিদা ইয়াসমীন। তিনি আমরাই পারি পরিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধ জোটের জাতীয় কমিটিরও সদস্য। বললেন, ‘নারীর প্রতি পারিবারিক নির্যাতন করোনা মহামারীর মধ্যে বৃদ্ধি পেয়েছে।’ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, গৃহবন্দী অবস্থায় নারীর উপর গৃহস্থালি কাজের বাড়তি চাপ পড়ছে। প্রান্তিক অবস্থানের অনেক নারী কাজ হারিয়েছেন। সংসারে দেখা দিয়েছে অভাব। সেই হতাশা ও আক্রোশের শিকার হচ্ছে নারী। নারীর প্রতি পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধে বিশেষ আইন রয়েছে বলে জানান অ্যাডভোকেট ফরিদা ইয়াসমীন। তবে, ‘এই আইনের সুষ্ঠু ও যথাযথ প্রয়োগ দরকার। আইন আছে কিন্তু প্রয়োজন বাস্তবায়ন’, মন্তব্য করেন তিনি। পারিবারিক নির্যাতনকে অনেক সময় প্রশাসনও তেমন গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করে না। এটাকে প্রথম প্রাইয়োরিটি দেয় না। ফলে নির্যাতনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। করোনার সময় অনেক সংগঠনের কর্মকাণ্ড বন্ধ বলে নির্যাতনের শিকার নারী সহায়তা পাওয়া থেকেও বঞ্চিত রয়েছেন। ফলে নির্যাতন বাড়ছে। পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধিকে জরুরি বলে মনে করেন তিনি। প্রয়োজন নির্যাতনবিরোধী সংস্কৃতি গড়ে তোলা। পাশাপাশি প্রয়োজন ভিকটিমের আইনগত সহায়তা এবং আশ্রয় প্রাপ্তিকে নিশ্চিত করা।

(সাক্ষাৎকার গ্রহণ: শান্তা মারিয়া)

বাংলাদেশী নারীর জীবন সংগ্রামের প্রতিচ্ছবি ‘রেহানা মরিয়ম নূর’

আকাশ ছুঁতে চাই ৩০_fororder_nvxing7

আকাশ ছুঁতে চাই ৩০_fororder_nvxing8

 

একজন নারীর জীবন সংগ্রামভিত্তিক বাংলাদেশী  চলচ্চিত্র ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ বর্তমানে আন্তর্জাতিকভাবে বেশ সাড়া জাগিয়েছে। কান চলচ্চিত্র উৎসবেও ছবিটি প্রশংসা কুড়িয়েছে।

একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের শিক্ষিকা রেহানা মরিয়ম নূর। মধ্য বয়সী এই নারী যেমন ৬ বছর বয়সী এক কন্যার মা তেমনি একজন বোন, একজন মেয়ে ৷ একজন সিঙ্গেল মা হিসেবে মেয়েকে বড় করা, বাবা, মা ও ভাইয়ের দেখাশোনা,তাদের খরচ জোগাড়- সবই করতে হয় তাকে ৷ মেডিকেল কলেজের এই শিক্ষকের প্রুচুর জেদ। এক ধূর্ত ছাত্রীর নকল করা, খুব বিচক্ষণতার সাথে ধরে, তার কঠোর শাস্তি দিয়ে নিজের দৃঢ় মনোভাবের পরিচয় দেন পর্দায়। সন্ধ্যায় কলেজ থেকে বেরোনোর সময় শিক্ষকের দ্বারা এক কলেজের ছাত্রীর উপর নির্যাতনের অপ্রত্যাশিত ঘটনার সাক্ষী হন তিনি। এরপর তার কলেজের ছাত্রীর পক্ষ হয়ে সহকর্মী শিক্ষকের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে শুরু করলেন তিনি। আর এ প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে ক্রমেই যেন একরোখা হয়ে ওঠেন। একই সময়ে তার মেয়ের সাথে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের রূঢ় আচরণের বিরুদ্ধেও অবস্থায় নেন তিনি। অনড় রেহানা বিদ্যালয়ের তথাকথিত নিয়মের বাইরে গিয়ে নিজ সন্তান ও ওই ছাত্রীর জন্য ন্যায়বিচারের খোঁজ করতে থাকেন। মেয়ের ওপর কঠোর শাসন, মায়া-মমতা, বোন-মেয়ে হিসেবে দায়িত্ব, শিক্ষক হিসেবে একদিকে শিক্ষার্থীর অন্যায়ের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান অন্যদিকে শিক্ষার্থীর ওপর হওয়া অন্যায়ে তার পাশে নিজের সর্বস্ব দিয়ে দাঁড়ানো, এই চরমতম কঠিন বাস্তবতায় এক নারীর জীবনের সিনেমা রেহানা মরিয়ম নূর।

সিনেমা প্রদর্শনের শেষে দর্শক ও চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের দাঁড়িয়ে মুহুর্মুহু করতালিই বলে দেয় রেহানা মরিয়ম নূর তাদেরকে কতোটা মুগ্ধ করেছে।

২০২১ সালের ৭৪তম কান চলচ্চিত্র উৎসবের আঁ সের্ত্যাঁ রেগার বিভাগে নির্বাচিত এই সিনেমাটি প্রদর্শিত হয় চলতি বছরের ৭ জুলাই ।

(কান নির্বাচিত হওয়া প্রথম বাংলাদেশী এই চলচ্চিত্র নিয়ে অ্যামেরিকান ডিজিটাল ম্যাগাজিন দ্য হলিউড রিপোর্টার-এ ডেবোরা ইয়ং লিখেন, "রেহানা মরিয়ম নূর একটি দৃঢ়ভাবে বোনা মনস্তাত্ত্বিক জীবনবর্ণনা যা মানুষকে ভাবাতে বাধ্য করবে।

 পরিচালক আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ সাদের তীক্ষ্ণ চিত্রনাট্য, তুহিন তমিজুলের অসাধারণ সিনেমাটোগ্রাফি এবং আজমেরি হক বাধনের গভীর প্রভাব বিস্তারকারী অভিনয়ের সমন্বয়ে নির্মিত এই সিনেমাটি অসাধারণ একটি আবেগপূর্ণ গতি সঞ্চার করে।

 বিশেষ করে এই সিনেমার ব্যাকগ্রাউন্ড শব্দ ছিল বেশ প্রশংসনীয় , অনেকটা বলতে গেলে, আপনি ব্যাকগ্রাউন্ড শব্দ শুনেই সিনেমা উপভোগ করতে পারেন। আঁ সার্তে রিগা ক্যাটাগরিতে সাধারণত এমন সব চলচ্চিত্রকে নির্বাচিত করা হয়, যেগুলো একটু ভিন্ন চিন্তা নিয়ে তৈরি করা, যেগুলোতে থাকে একটি সুনির্দিষ্ট বার্তা ৷ সে বিবেচনায় রেহানা মরিয়ম নূরের অবস্থান বেশ লড়াকু। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এক সৈনিকের সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত আর্থার হারারির সিনেমা 'অনোডা- টেন থাউজেন্ড নাইটস ইন দ্য জাঙ্গল' সিনেমাটি এই ক্যাটাগরিতে রেহানা মরিয়ম নূরের খুব শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী বলে বিবেচনা করা হচ্ছে ৷

 চলচ্চিত্র বোদ্ধারা বলছেন, 'রেহানা মরিয়ম নূর' কোনো পুরস্কার না পেলেই বরং আমরা অবাক হবো ৷ বিশ্বে বাংলাদেশের পরিচয় করিয়ে দেয়া রেহানা মরিয়ম নূর যেন এদেশের অনেক সংগ্রামী নারীর প্রতিচ্ছবি।

 প্রিয় শ্রোতা আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে পৌছে গেছি আমরা। অনুষ্ঠানটি কেমন লাগলো তা জানাতে ভুলবেন না কিন্তু। আমাদের অনুষ্ঠান আপনারা সবসময় শুনতে পাবেন, ঢাকায় এফ এম ১০২ এবং চট্টগ্রামে এফ এম ৯০ মেগাহার্টজে এবং অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজে। জেনে নিন আমাদের ইমেইল অ্যাডরেস, cmg.bangla@gmail.com আমাদের ফেসবুক পেজ facebook.com/CRIbangla এবং facebook.com/CMGbangla এবংআমাদের সাক্ষাৎকারগুলো ইউটিউবে দেখতে পাবেন। youtube.com/CMGbangla.

আজ এ পর্যন্তই। সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন। আবার কথা হবে। চাই চিয়েন।

 

সার্বিক  সম্পাদনা: ইয়ু কুয়াং ইউয়ে আনন্দী

লেখা, গ্রন্থনা ও উপস্থাপনা: শান্তা মারিয়া

কিশোয়ার চৌধুরী বিষয়ক প্রতিবেদন: রওজায়ে জাবিদা ঐশী

রেহানা মরিয়ম নূর চলচ্চিত্রের প্রতিবেদন: হোসনে মোবারক সৌরভ

অডিও সম্পাদনা:  রওজায়ে জাবিদা ঐশী