১১০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের পরিদর্শন
2021-04-27 17:22:48

গত ১৯ এপ্রিল পালিত হয় চীনের ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ বিশেষ দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাবেক ছাত্র হিসেবে ক্যাম্পাস পরিদর্শন করেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ও শিক্ষকদের নিয়ে সেদিন তিনি প্রতিষ্ঠানটির শিল্পকলা একাডেমি, এআই প্রযুক্তি পরীগাক্ষার, শিক্ষাভবন, পশ্চিমাঞ্চলের স্টেডিয়ামসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন। আজকের অনুষ্ঠানে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের ছিংহুয়া পরিদর্শন এবং উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্টের সেরা ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে চিন্তাভাবনা তুলে ধরবো।

ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনকালে প্রেসিডেন্ট সি জোর দিয়ে বলেন, দেশের শতাধিক বছরের পরিকল্পনায় শিক্ষা হচ্ছে মূল ভিত্তি। চলতি বছর চীনা কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার শততম বার্ষিকী। এসময় চীনের সার্বিক সামাজিক আধুনিকায়নের নতুন যাত্রা শুরু হতে যাচ্ছে। চীন সরকার ও সিপিসি উচ্চশিক্ষার ওপর গুরুত্ব দেয়। চীনা সমাজে বিজ্ঞানী ও সেরা ব্যক্তিদের অনেক প্রয়োজন। চীনের সমাজতান্ত্রিক শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, নৈতিকতা ও জ্ঞানে সমৃদ্ধ সেরা ব্যক্তিদের লালন করা। চীনের উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য হতে হবে, চীনা জাতির মহান পুনরুত্থানের লক্ষ্যে দেশের উন্নয়ন, জাতীয় পুনরুত্থান ও জনগণের সুখী জীবন বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখা।

১১০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের পরিদর্শন_fororder_qh3

১৯ এপ্রিল সকালে সর্বপ্রথমে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পকলা একাডেমির বিশেষ প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন সি চিন পিং। সেখানে বিভিন্ন বোর্ডে ছবি ও পরিচয়সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা, শিল্পকলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নের সাফল্য তুলে ধরা হয়।

ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এআই প্রযুক্তির পরীক্ষাগার ২০০১ সালে  নির্মিত হয়। এতে কম্পিউটার ফটোগ্রাফ, মস্তিষ্ক বিজ্ঞান ও এআই প্রযুক্তির সাথে জড়িত বিষয় নিয়ে গবেষণা করা হয়। প্রেসিডেন্ট সি এখানে এসে সংশ্লিষ্ট গবেষণার খোঁজখবর নেন। মৌলিক বিজ্ঞান গবেষণার ওপর জোর দিয়ে সি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় থেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসংশ্লিষ্ট গবেষণায়  নব্যতাপ্রবর্তনের ওপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও বেশি প্রচেষ্টা চালাতে হবে। ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র অধ্যাপক আর শিক্ষক প্রতিনিধিদের সাথে আড্ডার সময় বিজ্ঞান গবেষণায় শিক্ষকদের অবদানের স্বীকৃতি দেন সি। সেরা ছাত্রছাত্রীদের গড়ে তোলা এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে নব্যতাপ্রবর্তনে আরও বেশি অগ্রগতি অর্জন করার ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।

১১০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের পরিদর্শন_fororder_qh4

তিনি বলেন, ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় দীর্ঘকাল ধরেই সংস্কার গভীরতর করা এবং নব্যতাপ্রবর্তন দ্রুততর করার ভিত্তিতে দেশের উন্নয়নের চাহিদার মেটানোর চেষ্টা করে আসছে। তাই ভবিষ্যতেও দেশের সেবা করার উদ্দেশ্যে অব্যাহতভাবে সংস্কার চালু রাখতে হবে, যাতে চীনা জাতির মহান পুনরুত্থানের চীনা স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়।

ক্যাম্পাসের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত ওয়েস্ট স্টেডিয়াম ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে পুরাতন স্থাপত্যগুলোর অন্যতম। স্টেডিয়ামের বাস্কেটবল মাঠে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন। প্রেসিডেন্ট সি স্টেডিয়ামে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেন। সি বলেন, খেলাধুলার ওপর গুরুত্ব দেওয়া ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেষ্ঠ ঐতিহ্য। শিক্ষার্থীরা এ ঐতিহ্য অনুসরণ করে নৈতিক, বৌদ্ধিক, শারীরিক দক্ষতা অর্জনে উত্সাহী হবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

ক্যাম্পাস পরিদর্শনশেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাথে কথাবার্তা বলেন প্রেসিডেন্ট সি। কয়েকজন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর বক্তৃতাও শোনেন তিনি। তারপর তিনি তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সময়টি ছিল দেশ ও জাতির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। পরে দেশ ও জাতির সংগ্রাম ও উন্নয়নের সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়েরও ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। গত ১১০ বছর ধরে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নেওয়া শিক্ষার্থীরা দেশ ও জাতির উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রেখেছেন। এই বিশ্ববিদ্যায় দেশকে বিভিন্ন খাতে শ্রেষ্ঠ ও সেরা ব্যক্তিবর্গ উপহার দিয়েছে।

১১০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের পরিদর্শন_fororder_qh6

সি চিন পিং জোর দিয়ে বলেন, ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের ইতিহাস চীনের উচ্চশিক্ষা কার্যক্রমের একটি প্রাণচঞ্চল ক্ষুদ্র অংশ। গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত চীনের উচ্চশিক্ষা খাতে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে এবং শিক্ষার মান ও সেবার দক্ষতাও অনেক বেড়েছে।

একটি দেশের উচ্চশিক্ষাব্যবস্থা উন্নত করতে অনেক শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের শক্তিশালী সমর্থন প্রয়োজন। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানের সঙ্গে উচ্চশিক্ষাব্যবস্থার মানের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। দেশের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন প্রতিভাবান ব্যক্তিদের জন্য যথাযথ শিক্ষা নিশ্চিত করা। তাদের কর্মদক্ষতা  জোরদার করার সাথে সাথে নৈতিকতার প্রশিক্ষণের ওপরও গুরুত্ব দিতে হবে। বর্তমানে শিল্প, চিকিত্সা, কৃষিসহ বিভিন্ন খাতে অনেক দক্ষ ব্যক্তি প্রয়োজন। তাই গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তির মেজরে সেরা ছাত্রছাত্রীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া অতি জরুরি ব্যাপার। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিক্ষা-সহযোগিতাও একটি কার্যকর পদ্ধতি। চীনের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের উচ্চশিক্ষা খাতে আদান-প্রদানের প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা এবং যৌথভাবে সেরা শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলার পরামর্শও দেন প্রেসিডেন্ট সি।

১১০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের পরিদর্শন_fororder_qh5

তিনি আরও বলেন, বর্তমান যুগের যুবকরা নতুন যুগের উন্নয়নের সাথে বড় হয়েছে, তাই তাদের কাঁধে আরও বেশি দায়িত্ব রয়েছে। যুবকরা দেশ ও দেশের জনগণকে ভালোবাসবে, সিপিসি’র শত বছরের উন্নয়নের ইতিহাস থেকে বিশ্বাস ও অনুপ্রেরণা নেবে। নিজেদের আত্মবিশ্বাস জোরদার করে দেশের জনগণের জন্য অবদান রাখার দৃঢ় আদর্শ স্থাপন করতে হবে।

যুবকদের নৈতিক চরিত্রের ওপর গুরুত্ব দেন প্রেসিডেন্ট সি। যুবকদের চীনা শ্রেষ্ঠ ঐতিহ্যিক সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ হয়ে নিজেদের নৈতিকতা জোরদার করতে আহ্বান জানান তিনি।

উচ্চশিক্ষার উন্নয়নে শিক্ষকদের ভুমিকা প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট সি বলেন, উচ্চশিক্ষার জন্য চাই উচ্চমানের শিক্ষক। তাদের ছাড়া দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা সম্ভব নয় এবং উচ্চমানের নব্যতাপ্রবর্তনের ক্ষেত্রে সাফল্যও অর্জন করা যাবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের জ্ঞান, দক্ষতা ও সঠিক মূল্যবোধ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন। শিক্ষকদেরকে ছাত্রছাত্রীদের জন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে কাজ করতে হবে। পেশাগত বিষয় গবেষণা এবং বাস্তব সমস্যার সমাধান, নতুন জ্ঞান, প্রযুক্তি ও তত্ত্ব শেখানোয় ইতিবাচক ভুমিকা পালন করা উচিত।

১১০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের পরিদর্শন_fororder_qh2

ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ছিউ ইয়োং প্রেসিডেন্ট সি’র পরিদর্শন উপলক্ষ্যে বিশেষ অভিনন্দনবাণীও দিয়েছেন। তিনি বলেন, ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১১০তম বার্ষিকীতে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং পরিদর্শন করতে এসেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য শ্রেষ্ঠ ও সেরা ব্যক্তি গড়ে তোলা। একজন অধ্যাপক বা পণ্ডিত হতে চাইলে প্রচুর জ্ঞান অর্জনের সাথে সাথে নৈতিক চরিত্রের অধিকারীও হতে হবে। তাই সার্বিকভাবে সেরা ব্যক্তি গড়ে তোলার চেষ্টা করতে হবে, শুধু জ্ঞানে সমৃদ্ধ ব্যক্তি হলে চলবে না।

১৯১১ সালে চীনের ‘সিনহাই’ বিপ্লব ঘটার সময় ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তিগত নব্যতাপ্রবর্তনের কাজ দেশের উন্নয়নের চাহিদা বিবেচনা করে চালু হয় এবং দেশের উন্নয়নে ভুমিকাও পালন করেছে।

১১০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের পরিদর্শন_fororder_qh1

চীনা জাতির পেশাগত গবেষণার স্বাধীন উন্নয়ন বাস্তবায়নে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২৮ সালের অগাস্ট মাসে রাষ্ট্রীয় ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় নাম পরিবর্তন করেছিল। শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘সার্বিক মানুষের চরিত্র উন্নয়ন ও পেশাগত গবেষণার ক্ষেত্রে স্বাধীন চিন্তাভাবনা’ সৃষ্টিতে উত্সাহ দিয়ে আসছে বিশ্ববিদ্যালয়।  সেই সময় দেশি-বিদেশি শিক্ষকদের আমন্ত্রণ জানানো হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। কম সময়ের মধ্যে চীনের সবচেয়ে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম হয়ে ওঠে এটি। জাপানি আগ্রাসন-বিরোধী যুদ্ধ চলাকালে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় ও নানখাই বিশ্ববিদ্যালয় ছাংশায় নতুন একটি যৌথ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে।

গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার পর ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়। বিশেষ করে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে সেরা শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণে অনেক সাফল্য অর্জিত হয়েছে। মহাকাশ গবেষণা, ইঞ্জিন গবেষণাগার প্রতিষ্ঠাসহ অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। ২০১১ সাল ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার শততম বার্ষিকী ছিল। আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়টি অনেক ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। যেমন, যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলে নব্যতাপ্রবর্তন একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা, মিলানে ডিজাইন ঘাঁটি নির্মাণ করা, ইন্দোনেশিয়া ও চিলিতে গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করা ইত্যাদি।

২০২১ সালে চীনের জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী ২৩ জনের মধ্যে ১৪ জনই ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকধারী ছিল। এ থেকে বোঝা যায়, দেশের উন্নয়নে ছিংহুয়া’র অবদান ও ভুমিকা কতো গুরুত্বপূর্ণ। এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সবচেয়ে গর্বের ব্যাপারও বটে। গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার আগে ছিংহুয়ার শিক্ষার্থীরা দেশ উদ্ধার ও জাতীয় উন্নয়নের চেতনা নিয়ে পড়াশোনা করেছে;  চীনের মহান পুনরুত্থানের পদ্ধতি ও সম্ভাবনা অনুসন্ধান করেছে।

১১০ বছরের চর্চায় ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়েছেন। দেশের উন্নয়নে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে কাজে লাগানো এবং সংস্কারের মাধ্যমে নতুন সাফল্য অর্জন করা তাদের নতুন লক্ষ্য। নব্যতাপ্রবর্তন ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেষ্ঠ ঐতিহ্য, যা দিয়ে দেশের মহান পুনরুত্থানের চীনা স্বপ্ন পূরণে আরও বেশি অবদান রাখবে ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়।

সুপ্রিয় বন্ধুরা, সময় দ্রুত চলে যায়, আজকের বিদ্যাবার্তা এখানে শেষ হয়ে এলো। আমাদের অনুষ্ঠান যারা মিস করেছেন, তারা আমাদের ওয়েবসাইটে তা শুনতে পারেন। ওয়েবসাইট ঠিকানা www.bengali.cri.cn,ফেসবুকে CRIbangla মাধ্যমে চীন ও বিশ্ব সম্পর্কে আরও অনেককিছু জানতে পারেন। তাহলে এবার বিদায় নিচ্ছি, সবাই ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন, আগামী সপ্তাহে আবার কথা হবে,যাইচিয়ান। (সুবর্ণা/আলিম/মুক্তা)