এপ্রিল ১৮: ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় ১৬ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্র একটি বিবৃতি প্রকাশ করে। এতে একাধিক চীন-বিরোধী ও হংকংয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীকে দেওয়া হংকংয়ের আদালতের দণ্ড সম্পর্কে ভিত্তিহীন কথা বলা হয়।
বিবৃতিতে “স্বাধীনতা”, “গণতন্ত্র”, “ শান্তি” শব্দগুলোর ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু এসব শব্দ দিয়ে জিমি লাইয়ের অপরাধ ঢাকা যাবে না। সে নিজের দেশকে বিচ্ছিন্ন করার এবং হংকংয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে অভিযুক্ত।
যুক্তরাষ্ট্রের জানা উচিত, এ অযৌক্তিক বিবৃতি হচ্ছে জিমি লাইসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে “বিদেশি শক্তির সাহায্যে একযোগে দেশের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ঠেলে দেওয়ার” অপরাধের প্রমাণ। এতে আরও প্রতিফলিত হয় যে, যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই প্রকাশ্যে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে আসছে ও ইচ্ছামাফিক চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে যাচ্ছে। তাদের কর্মকাণ্ড “স্বাথীনতা”, “গণতন্ত্র”,“ শান্তি” ও “আইনের শাসনের” ধারণার পরিপন্থি।
চীন-বিরোধী শক্তি ও হংকংয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে হংকংয়ে ধারাবাহিক বিচারিক কার্যক্রম চলছে। এতে মার্কিন নগ্ন হস্তক্ষেপে বিশ্বের সামনে এটা স্পষ্ট যে, যুক্তরাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য হচ্ছে হংকং ও চীনের শৃঙ্খলা নষ্ট করা। তবে, এ লক্ষ্য অর্জিত হবে না। (আকাশ/আলিম/শিশির)