লকডাউনে মার্কেট বন্ধ থাকায় দিশেহারা ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা। আসছে রমজানের আগে দোকানপাট খুলে দেয়া না হলে বড় বিপর্যয়ের আশংকা করছেন তারা। নির্দিষ্ট সময় বেধে দিয়ে দোকান খুলে দেয়ার জন্য সরকারকে আহবান জানিয়ে দোকান মালিক সমিতি। হাবিবুর রহমান অভির প্রতিবেদন।
রাজধানীর পলওয়েল মার্কেটের জুতা দোকানি নাঈম হোসেন। লকডাউনে দোকানপাট, শপিংমল বন্ধ থাকায় গেল কয়েকদিন হয়নি কোন বেচাকেনা। বন্ধ উপার্জনের একমাত্র পথ। তাই বিকল্প মাধ্যম হিসেবে অনলাইনে বেচাকেনা শুরু করেছেন তিনি। তবে, এতেও খুব একটা সাড়া পাচ্ছেন না।
গুলিস্তানে সুন্দরবন মার্কেটের পাইকারি মোবাইলের ব্যবসা করেন আশরাফুল ইসলাম। মার্কেট বন্ধ থাকায়, সামনের দিনগুলোতে কিভাবে সংসার চালাবেন এ নিয়ে এখন সংশয়ে এ মাঝারি ব্যবসায়ী।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, গেল বছরের লকডাউনে যে ক্ষতি হয়েছে, এবারের বৈশাখ ও ঈদে কিছু বিক্রি করে লোকসান সামাল দেয়ার পরিকল্পনা ছিলো তাদের। তাই শিগগিরই দোকানপাট খুলে দেয়া না হলে বড় লোকসানের আশংকা বিক্রেতাদের।
আপস
সীমিত পরিসরে সময় বেধে দিয়ে মার্কেট খোলা রাখতে সরকারকে আহবান জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান টিপু ।
অন্তত ৫ ঘণ্টা মার্কেট খোলা রাখার উপর জোর দেন তিনি।