ফেব্রুয়ারি ৪: গতকাল (বুধবার) জেনেভায় নিযুক্ত জাতিসংঘের মিশন এবং বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের জন্য চীনের উদ্যোগে এক ভিডিও সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এতে লাওসের প্রতিনিধি ২০১৯ সালে তাঁর সিনচিয়াং পরিদর্শনের অনুভূতি শেয়ার করেন। তিনি বলেন, বিশ্বে উন্নয়নের সার্বজনীন পথ নেই। সমাজের উন্নয়ন এবং মানবাধিকার সুরক্ষার ক্ষেত্রে চীনের সরকার সত্যিই বিশাল সাফল্য অর্জন করেছে।
আসলে উক্ত মন্তব্য শুধুমাত্র লাওসের প্রতিনিধির একক মন্তব্য নয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সিনচিয়াংয়ের উন্নয়ন ও অগ্রগতি আন্তর্জাতিক সমাজেরও নজর কেড়েছে।
এবারের ভিডিও সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী জেনেভায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা এবং জাতিসংঘের সংস্থাসমূহের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের অনেকে তাঁদের সিনচিয়াং সফরের স্মৃতিচারণ করেন। টেকসই উন্নয়ন বেগবান এবং মানবাধিকার সুরক্ষাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চীন সরকারের নিরলস প্রচেষ্টার উচ্ছ্বসিত স্বীকৃতি দেন তাঁরা।
কূটনীতিকদের দেখাশোনা ও অনুভূতি থেকে আরেকবার সত্য প্রমানিত হয় যে, সিনচিয়াং ভালো জায়গা।
সম্প্রতি ‘সিনচিয়াংয়ের সুতি টেক্সটাইল শিল্প সংক্রান্ত সামাজিক দায়িত্ব রিপোর্ট’ দেশে-বিদেশে ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
রিপোর্টে বলা হয়, সাক্ষাত্কারদাতাদের মধ্যে ৯৩.২ শতাংশ কর্মীরা বলেন, তারা ইচ্ছামতো সুতি টেক্সটাইল শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। ১০০শতাংশ কর্মীরা বলেন, তারা কাজ করার সময় স্বাধীনভাবে পানি পান করতে পারেন এবং টয়লেটে যেতে পারেন।
আসলে সুতি টেক্সটাইল শিল্প সিনচিয়াংয়ে সবচেয়ে বেশি দারিদ্র্যমুক্তির কাজ করছে বলে সিআরআই এক সম্পাদকীয়তে বলা হয়।
লিলি/এনাম