অক্টোবর ৩১: গত ২৯ অক্টোবর সিপিসি'র ঊনবিংশ কেন্দ্রীয় কমিটির পঞ্চম পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে “সিপিসি’র কেন্দ্রীয় কমিটির ‘জাতীয় আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ‘চতুর্দশ পাঁচসালা পরিকল্পনা’ ও ২০৩৫ সাল নাগাদ চীনের লক্ষ্যমাত্রা সম্পর্কিত প্রস্তাব” গৃহীত হয়েছে। যা চীনের ভবিষ্যত উন্নয়নের ব্লু-প্রিন্ট। পাশাপাশি, এতে দেশের অগ্রযাত্রার দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এটি বিশ্ব অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের নতুন সুযোগ সৃষ্টি করবে। গতকাল (শুক্রবার) চীন আন্তর্জাতিক বেতারের এক সম্পাদকীয়তে এসব মন্তব্য করা হয়।
সম্পাদকীয়তে বলা হয়, পুর্ণাঙ্গ অধিবেশনে প্রকাশিত ইস্তাহারে বলা হয়েছে, গুণগত মানসম্পন্ন উন্নয়ন সাধন এবং সরবরাহ খাতের কাঠামোগত সংস্কার গভীরতর করাকে কেন্দ্র করে উন্নততর প্রযুক্তিকে দেশের উন্নয়ন-কৌশলের স্তম্ভে পরিণত করতে হবে। পাশাপাশি, অভ্যন্তরীণ চাহিদার ভিত্তিতে দেশীয় অর্থনৈতিক চক্রকে প্রাধান্য দেওয়া এবং দেশ-বিদেশের চক্রের উন্নয়ন বেগবান করাকে কৌশলগত কার্যক্রম হিসেবে গণ্য করতে হবে, যা চীন ও বিশ্বের জন্য তাত্পর্যপূর্ণ।
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, চীনের ‘নতুন উন্নয়নের কাঠামোতে’ শুধু দেশের নয়, দেশ ও আন্তর্জাতিক চক্র গুরুত্ব পায়। বড় দেশের অর্থনীতির অভিন্ন লক্ষ হচ্ছে দেশের চক্র। ২০০৮ সালে আর্থিক সংকট শুরু হলে চীনা অর্থনীতিতে ব্যাপক অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দেশীয় ব্যয় ও বিনিয়োগের ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল বলে মন্তব্য করা হয়।
(রুবি/তৌহিদ/শিশির)